নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১১টি সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ঐক্য পরিষদ তাদের প্রবেশ পদে ১১তম গ্রেড প্রদান, উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি নিশ্চিতকরণের দাবি জানিয়েছে। আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে তারা দেশব্যাপী কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি শাহিনুর আল আমিন লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন এবং কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমাজের সভাপতি আনিসুর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
শিক্ষকদের মূল দাবি হলো সহকারী শিক্ষক এন্ট্রি পদে ১১তম গ্রেডে (১২,৫০০ টাকা স্কেল) যোগদান, যেখানে সর্বসাকূল্যে বেতন হবে ১৯ হাজার ৮২৫ টাকা। শিক্ষকরা দাবি করেন, এই সামান্য দাবি পূরণে সরকারকে অতিরিক্ত মাত্র ২ হাজার ২৬৫ টাকা প্রদান করতে হবে, যা সরকারের আর্থিক সক্ষমতার মধ্যেই রয়েছে।
শিক্ষকরা আরও দাবি করেন, একই শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও অন্যান্য সরকারি দপ্তরের কর্মজীবীরা ১০-১১তম গ্রেডে যোগদান করলেও প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকরা বছরের পর বছর ধরে ১৩তম গ্রেডে রয়েছেন, যা ‘অমানবিক ও বৈষম্যমূলক’। পাশাপাশি ২০০৯ সাল থেকে পদোন্নতি কার্যক্রম স্থগিত থাকায় অধিকাংশ শিক্ষক সহকারী শিক্ষক হিসেবেই অবসর নেন বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
শিক্ষকদের ১১ সংগঠনের দাবিগুলো হলো সহকারী শিক্ষকদের এন্ট্রি পদে ১১তম গ্রেড প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছরের উচ্চতর গ্রেড প্রদানের জটিলতা নিরসন, শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির মাধ্যমে পদোন্নতির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবিগুলো বাস্তবায়ন না হলে সারা দেশব্যাপী কিছু কর্মসূচি পালন করা হবে।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, ২৩-২৪ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি, ২৫-২৬ নভেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি ও ২৭ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি।
এ ছাড়া দাবি মেনে নেওয়া না হলে বৃত্তিসহ সব পরীক্ষা বর্জন ও ১১ ডিসেম্বর থেকে আমরণ অনশনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১১টি সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ঐক্য পরিষদ তাদের প্রবেশ পদে ১১তম গ্রেড প্রদান, উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি নিশ্চিতকরণের দাবি জানিয়েছে। আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে তারা দেশব্যাপী কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি শাহিনুর আল আমিন লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন এবং কর্মসূচি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমাজের সভাপতি আনিসুর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
শিক্ষকদের মূল দাবি হলো সহকারী শিক্ষক এন্ট্রি পদে ১১তম গ্রেডে (১২,৫০০ টাকা স্কেল) যোগদান, যেখানে সর্বসাকূল্যে বেতন হবে ১৯ হাজার ৮২৫ টাকা। শিক্ষকরা দাবি করেন, এই সামান্য দাবি পূরণে সরকারকে অতিরিক্ত মাত্র ২ হাজার ২৬৫ টাকা প্রদান করতে হবে, যা সরকারের আর্থিক সক্ষমতার মধ্যেই রয়েছে।
শিক্ষকরা আরও দাবি করেন, একই শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও অন্যান্য সরকারি দপ্তরের কর্মজীবীরা ১০-১১তম গ্রেডে যোগদান করলেও প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকরা বছরের পর বছর ধরে ১৩তম গ্রেডে রয়েছেন, যা ‘অমানবিক ও বৈষম্যমূলক’। পাশাপাশি ২০০৯ সাল থেকে পদোন্নতি কার্যক্রম স্থগিত থাকায় অধিকাংশ শিক্ষক সহকারী শিক্ষক হিসেবেই অবসর নেন বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
শিক্ষকদের ১১ সংগঠনের দাবিগুলো হলো সহকারী শিক্ষকদের এন্ট্রি পদে ১১তম গ্রেড প্রদান, ১০ বছর ও ১৬ বছরের উচ্চতর গ্রেড প্রদানের জটিলতা নিরসন, শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির মাধ্যমে পদোন্নতির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবিগুলো বাস্তবায়ন না হলে সারা দেশব্যাপী কিছু কর্মসূচি পালন করা হবে।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, ২৩-২৪ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি, ২৫-২৬ নভেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি ও ২৭ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি।
এ ছাড়া দাবি মেনে নেওয়া না হলে বৃত্তিসহ সব পরীক্ষা বর্জন ও ১১ ডিসেম্বর থেকে আমরণ অনশনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
৪ দিন আগে
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
৪ দিন আগে
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়
৪ দিন আগে
সিটি ইউনিভার্সিটি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা জড়িত কিনা তা তদন্তে প্রমাণ হবে। এজন্য ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন
৫ দিন আগেদেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়