দোয়ার দরখাস্ত
শিপন হালদার

আজ তিনি হাসপাতালের বিছানায়, জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। ছোট সন্তানের মুখখানা দেখার প্রতীক্ষায়। আবেগে বুকে জড়িযে ধরার বাসনায়। সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য প্রাণভরে দোয়া করার অধীর ব্যাকুলতা। নীরবে-নিভৃতে দুফোঁটা চোখের জল লুকানোর মতো মাতৃত্বে ভরা এক অনন্য সাধারণ আবেগের নাম এখন বেগম খালেদা জিয়া। যা দেশের প্রতিটি মায়ের হৃদয়ে স্পন্দন জাগিয়েছে। আর সন্তানের মনে জাগিয়েছে মায়ের প্রতি সীমাহীন ভালোবাসা।
এই আবেগ শুধু তারেক রহমান বা বেগম খালেদা জিয়ার নয়,[ আপনার-আমার মতো সাধারণ মানুষের। রক্ত-মাংসের মানুষ হিসেবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে খালেদা জিয়ার হৃৎস্পন্দন আমরা সবাই অনুভব করতে পারছি। অনুভব করতে পারছি মা-সন্তানের পবিত্র ভালোবাসা আর রক্তের টান। এই টান ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে, জনে জনে, মনে মনে, প্রাণে, প্রাণে।
অসুস্থ মাকে দেখতে সন্তানের দূর থেকে ছুটে আসার ব্যাকুলতাও মন ছুঁয়ে যাচ্ছে সবার। একই বেদনার সুর বাজছে হৃদয়ে হৃদয়ে। আমরা চাই, সকল আইনি সীমাবদ্ধতা, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র, পাসপোর্ট বা ট্রাভেল পাসের জটিলতা, নিয়মের বেড়াজাল ভেঙে তারেক রহমান, মা বেগম খালেদা জিয়ার শিয়রে বসুক। মায়ের কপোলে কোমল চুম্বনে খুঁজে পাক শিশুর সরলতা। চোখ দিলে দুফোটা অশ্রু ঝরুক। দেশ ও জনগণের জন্য মায়ের মতো আপোষহীন থেকে জীবন বিলিয়ে দিক অকাতরে। নেই প্রতিজ্ঞাও নিক মনে মনে। তারেক রহমান হয়ে উঠুক দেশের সকল মায়ের সন্তান। আশা-ভরসার স্থল। চরম সংকটময় সময়ে হাল ধরুক বাংলাদেশের। গণতন্ত্রের পথ মাড়িয়ে ছিনিয়ে নিয়ে আসুক আরাধ্য নতুন বাংলাদেশ। সবার আগে দেশই হয়ে উঠুক তারেক রহমানের একমাত্র ব্রত।
আসুন, দেশের জন্য, জাতীয়তাদের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য, বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য, সমৃদ্ধির জন্য, নতুন বাংলাদেশের জন্য আমরা দুহাত তুলে প্রার্থনা করি-বেগম খালেদা জিয়া শক্তি আর সাহস হয়ে আমাদের পাশে থাকুক। স্বামী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে নিজেকে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, ঠিক তেমনি তাদের সুযোগ্য সন্তান তারেক রহমানও বাবা-মায়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুক। বাংলাদেশকে রাখুক নিরাপদ, শান্তিতে। আসুন, দেশের জন্য, জাতীয়তাদের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য, বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য, সমৃদ্ধির জন্য, নতুন বাংলাদেশের জন্য আমরা দুহাত তুলে প্রার্থনা করি-বেগম খালেদা জিয়া শক্তি আর সাহস হয়ে আমাদের পাশে থাকুক। স্বামী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে নিজেকে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, ঠিক তেমনি তাদের সুযোগ্য সন্তান তারেক রহমানও বাবা-মায়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুক। বাংলাদেশকে রাখুক নিরাপদ, শান্তিতে

আজ তিনি হাসপাতালের বিছানায়, জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। ছোট সন্তানের মুখখানা দেখার প্রতীক্ষায়। আবেগে বুকে জড়িযে ধরার বাসনায়। সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য প্রাণভরে দোয়া করার অধীর ব্যাকুলতা। নীরবে-নিভৃতে দুফোঁটা চোখের জল লুকানোর মতো মাতৃত্বে ভরা এক অনন্য সাধারণ আবেগের নাম এখন বেগম খালেদা জিয়া। যা দেশের প্রতিটি মায়ের হৃদয়ে স্পন্দন জাগিয়েছে। আর সন্তানের মনে জাগিয়েছে মায়ের প্রতি সীমাহীন ভালোবাসা।
এই আবেগ শুধু তারেক রহমান বা বেগম খালেদা জিয়ার নয়,[ আপনার-আমার মতো সাধারণ মানুষের। রক্ত-মাংসের মানুষ হিসেবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে খালেদা জিয়ার হৃৎস্পন্দন আমরা সবাই অনুভব করতে পারছি। অনুভব করতে পারছি মা-সন্তানের পবিত্র ভালোবাসা আর রক্তের টান। এই টান ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে, জনে জনে, মনে মনে, প্রাণে, প্রাণে।
অসুস্থ মাকে দেখতে সন্তানের দূর থেকে ছুটে আসার ব্যাকুলতাও মন ছুঁয়ে যাচ্ছে সবার। একই বেদনার সুর বাজছে হৃদয়ে হৃদয়ে। আমরা চাই, সকল আইনি সীমাবদ্ধতা, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র, পাসপোর্ট বা ট্রাভেল পাসের জটিলতা, নিয়মের বেড়াজাল ভেঙে তারেক রহমান, মা বেগম খালেদা জিয়ার শিয়রে বসুক। মায়ের কপোলে কোমল চুম্বনে খুঁজে পাক শিশুর সরলতা। চোখ দিলে দুফোটা অশ্রু ঝরুক। দেশ ও জনগণের জন্য মায়ের মতো আপোষহীন থেকে জীবন বিলিয়ে দিক অকাতরে। নেই প্রতিজ্ঞাও নিক মনে মনে। তারেক রহমান হয়ে উঠুক দেশের সকল মায়ের সন্তান। আশা-ভরসার স্থল। চরম সংকটময় সময়ে হাল ধরুক বাংলাদেশের। গণতন্ত্রের পথ মাড়িয়ে ছিনিয়ে নিয়ে আসুক আরাধ্য নতুন বাংলাদেশ। সবার আগে দেশই হয়ে উঠুক তারেক রহমানের একমাত্র ব্রত।
আসুন, দেশের জন্য, জাতীয়তাদের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য, বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য, সমৃদ্ধির জন্য, নতুন বাংলাদেশের জন্য আমরা দুহাত তুলে প্রার্থনা করি-বেগম খালেদা জিয়া শক্তি আর সাহস হয়ে আমাদের পাশে থাকুক। স্বামী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে নিজেকে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, ঠিক তেমনি তাদের সুযোগ্য সন্তান তারেক রহমানও বাবা-মায়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুক। বাংলাদেশকে রাখুক নিরাপদ, শান্তিতে। আসুন, দেশের জন্য, জাতীয়তাদের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য, বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য, সমৃদ্ধির জন্য, নতুন বাংলাদেশের জন্য আমরা দুহাত তুলে প্রার্থনা করি-বেগম খালেদা জিয়া শক্তি আর সাহস হয়ে আমাদের পাশে থাকুক। স্বামী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দেখানো পথে নিজেকে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, ঠিক তেমনি তাদের সুযোগ্য সন্তান তারেক রহমানও বাবা-মায়ের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করুক। বাংলাদেশকে রাখুক নিরাপদ, শান্তিতে

শেরপুরের রোজবার্গের মালিক হযরত আলীর এলসির কাগজপত্রে জাল-জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে শুরুতেই। পরে সোনালী ব্যাংক পুরো অর্থ আটকে দেয়। খবর পেয়ে তৎপর হয় দুর্নীতি দমন কমিশন। অর্থ আটকে দেওয়ার পরে রোজবার্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে একটি রিট পিটিশন দায়ের করা হয়।
৭ দিন আগে
গত ১২ বছর আগে খোলা এলসির মূল্য সুদে-আসলে এখন দাঁড়িয়েছে ৩ গুণ বা প্রায় ৩০ লাখ ডলার। জালিয়াত চক্রের প্রভাবে সেই অর্থ এখন ছাড় করতে যাচ্ছে সোনালী ব্যাংক। সমালোচিত ও বহুল বিতর্কিত ওই প্রতিষ্ঠানটি হলো— রোজবার্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
৮ দিন আগে
কেয়ারটেকার থেকে হয়েছেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) এর প্রভাবশালী ঠিকাদার। নিয়মকে অনিয়মে পরিণত করে শত শত কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন ঠিকাদার ইয়াছির আরাফাত। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বিসিকে তার যে দাপট ছিল, এখনো চলছে তাঁর সেই একচেটিয়া প্রভাব।
১৮ দিন আগে
অনুমতি না মেলায় নির্বাচনের আগে বাংলাদেশে আসছেন না বিশিষ্ট ইসলামী স্কলার ডা. জাকির নায়েক। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আয়োজক সংস্থা স্পার্ক ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এ তথ্য জানায়।
০৬ নভেম্বর ২০২৫দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তাবাদ, ভোট ও নারীর অধিকার, সাম্য ও ন্যায্যতার জন্য নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে। মিথ্যে মামলার জালে চার দেয়ালের মাঝে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর।
শেরপুরের রোজবার্গের মালিক হযরত আলীর এলসির কাগজপত্রে জাল-জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে শুরুতেই। পরে সোনালী ব্যাংক পুরো অর্থ আটকে দেয়। খবর পেয়ে তৎপর হয় দুর্নীতি দমন কমিশন। অর্থ আটকে দেওয়ার পরে রোজবার্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড থেকে একটি রিট পিটিশন দায়ের করা হয়।
গত ১২ বছর আগে খোলা এলসির মূল্য সুদে-আসলে এখন দাঁড়িয়েছে ৩ গুণ বা প্রায় ৩০ লাখ ডলার। জালিয়াত চক্রের প্রভাবে সেই অর্থ এখন ছাড় করতে যাচ্ছে সোনালী ব্যাংক। সমালোচিত ও বহুল বিতর্কিত ওই প্রতিষ্ঠানটি হলো— রোজবার্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
কেয়ারটেকার থেকে হয়েছেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) এর প্রভাবশালী ঠিকাদার। নিয়মকে অনিয়মে পরিণত করে শত শত কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন ঠিকাদার ইয়াছির আরাফাত। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বিসিকে তার যে দাপট ছিল, এখনো চলছে তাঁর সেই একচেটিয়া প্রভাব।