হাসিনার নেতৃত্বে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে : মির্জা ফখরুল

প্রতিনিধি
নিজস্ব প্রতিবেদক
Thumbnail image
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঙ্গলবার জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে বনানীতে সামরিক কবরস্থানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন

পিলখানায় বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা একটি সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের ফল ছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের যোগসূত্রে দুদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়।

মঙ্গলবার সকালে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে পিলখানায় শহীদ সামরিক কর্মকর্তা ও সদস্যদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, এ দিনটি সেনাবাহিনীর জন্য কালো দিন। সেনাবাহিনীর শত্রুরা সেদিন ৫৭ জন চৌকস সেনাকে হত্যা করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নষ্ট করে দেওয়া।

তিনি বলেন, এ দিনটাকে জাতীয় দিবস করায় আমরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। নিহত সেনা সদস্যদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

এদিকে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে সামরিক কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এরপর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) ঢাকার পিলখানা সদর দপ্তরে বিদ্রোহের নামে তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ নিহত হন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভীষিকাময় ও শোকাবহ এ দিনটি প্রথমবারের মতো জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন হচ্ছে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

রাজধানী নিয়ে আরও পড়ুন

বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের জামবাড়ী এলাকার সতী নদীতে একটি মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে

১৩ মিনিট আগে

দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র রামগড়ের পাহাড়ী এলাকায় অবৈধ এ কারখানায় ব্যাটারি থেকে সিসা অপসারণের পর গলানো হতো এতে করে কৃষিজমি ও পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ব্যাপকভাবে ক্ষতি করে আসছিলেন

২৩ মিনিট আগে

প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। প্রকৃত কারণ পরবর্তী সময়ে জানতে পারব

৩১ মিনিট আগে

ব্যবসায়ীরা শ্রমিকরা বলছেন মালবাহী ট্রেন ব্যবস্থাপনার জন্য ট্রেন প্রতি মোটা অঙ্কের ঘুষ দিতে হচ্ছে কর্মকর্তাদের। তারা আরও জানান ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বালু ১০ চাকার ট্রাকে ঢাকা, গাজীপুর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, পাবনা, নাটোর, নওগাঁ, বগুড়ায় পরিবহণ করতে গুনতে হয় ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা। অনেক সময় ট্রাক পাওয়া যায়

৪১ মিনিট আগে