নিজস্ব প্রতিবেদক
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পিপুলবাড়িয়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। আহত রিয়াজ (২০) বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং সে উপজেলার পিপুলবাড়িয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।
আহত রিয়াজের চাচাতো ভাই মো. সুমন জানান, বৃহস্পতিবার রাতে হালকা বৃষ্টিতে মাঠে পানি জমে যায়। পানি নিষ্কাশনের জন্য রিয়াজ জমিতে যান। জমিটি আন্তর্জাতিক সীমানার কাছাকাছি। তিনি জমিতে কাজ করার সময় ওপার থেকে ভারতীয় কুসুমপুর ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা গুলি চালায়। একপর্যায়ে একটি গুলি তাঁর শরীরে বিদ্ধ হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যান। পরে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার ইমন হোসেন জানান, আহত রিয়াজের শরীর থেকে ছররা গুলির কিছু অংশ বের করা হয়েছে। তবে একটি গুলি কিডনির পাশ দিয়ে ঢুকে গেছে। যশোরে প্রয়োজনীয় সুবিধা না থাকায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আহত রিয়াজের স্বজনেরা জানান, আজ শুক্রবার ভোরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ঝিনাইদহের সীমান্ত এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছে—এমন তথ্যে আজ সকালের দিকে ওই যুবককে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
এ ব্যাপারে মহেশপুর ৫৮বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রফিকুল আলম জানান, এমন কোনো ঘটনার খবর আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। তবে এ ঘটনার পর থেকে সীমান্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পিপুলবাড়িয়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। আহত রিয়াজ (২০) বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং সে উপজেলার পিপুলবাড়িয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।
আহত রিয়াজের চাচাতো ভাই মো. সুমন জানান, বৃহস্পতিবার রাতে হালকা বৃষ্টিতে মাঠে পানি জমে যায়। পানি নিষ্কাশনের জন্য রিয়াজ জমিতে যান। জমিটি আন্তর্জাতিক সীমানার কাছাকাছি। তিনি জমিতে কাজ করার সময় ওপার থেকে ভারতীয় কুসুমপুর ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা গুলি চালায়। একপর্যায়ে একটি গুলি তাঁর শরীরে বিদ্ধ হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যান। পরে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার ইমন হোসেন জানান, আহত রিয়াজের শরীর থেকে ছররা গুলির কিছু অংশ বের করা হয়েছে। তবে একটি গুলি কিডনির পাশ দিয়ে ঢুকে গেছে। যশোরে প্রয়োজনীয় সুবিধা না থাকায় তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আহত রিয়াজের স্বজনেরা জানান, আজ শুক্রবার ভোরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ঝিনাইদহের সীমান্ত এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছে—এমন তথ্যে আজ সকালের দিকে ওই যুবককে ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়েছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
এ ব্যাপারে মহেশপুর ৫৮বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রফিকুল আলম জানান, এমন কোনো ঘটনার খবর আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। তবে এ ঘটনার পর থেকে সীমান্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
শুক্রবার তাকে আদালতে পাঠানোর কথা ছিলো। কিন্তু সকালে পুলিশ সদস্যরা হাজতে তার মরদেহ উদ্ধার করে। তাদের ধারণা রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে দুর্জয় আত্মহত্যা করেছে
৪৩ মিনিট আগেএ ঘটনায় লেগুনা চালকসহ কমপক্ষে ১২ শ্রমিক আহত হয়েছেন। মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে ডা. কে এম বাবর বাসায় উপস্থিত ছিলেন না। অভিযানের একপর্যায়ে তার বাথরুমের ফ্ল্যাশের পানি থেকে দেশীয় পাইপ গান ও একটি কার্তুজ উদ্ধার হয়। অভিযানে সেনাবাহিনীর টহলদল ছাড়াও গোপালগঞ্জ সদর থানা পুলিশের সদস্যরা অংশ নেন। অভিযান শেষে সদর থানায় উদ্ধারকৃত অস্ত্র জমা দেওয়া হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেনিহতদের মধ্যে তিনজন মোটরসাইকেলের যাত্রী ও একজন সাধারণ পথচারী তবে মাত্রা অতিরিক্ত গতি অথবা অজ্ঞাত প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা দেয়ায় এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস
৫ ঘণ্টা আগেশুক্রবার তাকে আদালতে পাঠানোর কথা ছিলো। কিন্তু সকালে পুলিশ সদস্যরা হাজতে তার মরদেহ উদ্ধার করে। তাদের ধারণা রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে দুর্জয় আত্মহত্যা করেছে
এ ঘটনায় লেগুনা চালকসহ কমপক্ষে ১২ শ্রমিক আহত হয়েছেন। মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে
অভিযান চলাকালে ডা. কে এম বাবর বাসায় উপস্থিত ছিলেন না। অভিযানের একপর্যায়ে তার বাথরুমের ফ্ল্যাশের পানি থেকে দেশীয় পাইপ গান ও একটি কার্তুজ উদ্ধার হয়। অভিযানে সেনাবাহিনীর টহলদল ছাড়াও গোপালগঞ্জ সদর থানা পুলিশের সদস্যরা অংশ নেন। অভিযান শেষে সদর থানায় উদ্ধারকৃত অস্ত্র জমা দেওয়া হয়েছে
নিহতদের মধ্যে তিনজন মোটরসাইকেলের যাত্রী ও একজন সাধারণ পথচারী তবে মাত্রা অতিরিক্ত গতি অথবা অজ্ঞাত প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা দেয়ায় এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস