সুখেন্দু এদবর

বরিশাল তথ্য দক্ষিণাঞ্চলের ছয় জেলায় আত্মহত্যাসহ নানা অপমৃত্যুর ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম চার মাসেই এ বিভাগে ৫৪৬টি অপমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে আত্মহত্যার ঘটনাই দুই শতাধিক। আত্মহননে পুরুষের তুলনায় নারীদের সংখ্যাই বেশি।
বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত চার মাসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন ১৩৫ জন, ৫২ জন বিষপান এবং অজ্ঞাত কারণে আরও একজনের অপমৃত্যু হয়েছে।
একই সময় পানিতে ডুবে মারা গেছে ১০৫ জন, বৈদ্যুতিক শক বা শর্টসার্কিটে ৩১ জন, ছাদ থেকে পড়ে ৬ জন এবং বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যান্য দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও ৮ জন।
জেলাভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সর্বাধিক ১২৪টি অপমৃত্যু ঘটেছে ভোলা জেলায়। এছাড়া পটুয়াখালীতে ১২১টি, বরগুনায় ৮৫টি, পিরোজপুরে ৭৮টি, বরিশালে ৩৫টি এবং ঝালকাঠী জেলায় ৩৪ জনের অপমৃত্যু হয়েছে।
এসময় বিভাগজুড়ে আত্মহত্যা বা দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ঘটনায় মাত্র ১০টি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, আত্মহত্যাকারীদের অন্তত অর্ধেক মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। কারও মধ্যে ছিল ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন, আবার কেউ পারিবারিক কলহ বা আর্থিক চাপ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বরিশাল বিভাগের মত বৃহৎ একটি অঞ্চলে মানসিক স্বাস্থ্যসেবায় রয়েছে চরম ঘাটতি। পুরো বিভাগে বর্তমানে একজন মাত্র মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ সরকারি পর্যায়ে কর্মরত রয়েছেন, যা এই পরিস্থিতিতে ভয়াবহ সংকট নির্দেশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, আত্মহত্যা একটি সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক সংকট। এর প্রতিরোধে শুধু পরিবার নয়, রাষ্ট্রকেও এগিয়ে আসতে হবে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, ‘মানসিক স্বাস্থ্য উপেক্ষিত থাকায় আত্মহত্যার হার বাড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পরিবার, কর্মস্থল সব জায়গায় মানসিক সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে না পারলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।”
মানসিক চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আত্মহত্যা প্রতিরোধে সরকারি পর্যায়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম, বিনামূল্যে কাউন্সেলিং সেবা এবং জেলা পর্যায়ে মনোরোগ চিকিৎসক নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন সচেতন নাগরিকর।

বরিশাল তথ্য দক্ষিণাঞ্চলের ছয় জেলায় আত্মহত্যাসহ নানা অপমৃত্যুর ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম চার মাসেই এ বিভাগে ৫৪৬টি অপমৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে আত্মহত্যার ঘটনাই দুই শতাধিক। আত্মহননে পুরুষের তুলনায় নারীদের সংখ্যাই বেশি।
বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত চার মাসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন ১৩৫ জন, ৫২ জন বিষপান এবং অজ্ঞাত কারণে আরও একজনের অপমৃত্যু হয়েছে।
একই সময় পানিতে ডুবে মারা গেছে ১০৫ জন, বৈদ্যুতিক শক বা শর্টসার্কিটে ৩১ জন, ছাদ থেকে পড়ে ৬ জন এবং বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যান্য দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও ৮ জন।
জেলাভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সর্বাধিক ১২৪টি অপমৃত্যু ঘটেছে ভোলা জেলায়। এছাড়া পটুয়াখালীতে ১২১টি, বরগুনায় ৮৫টি, পিরোজপুরে ৭৮টি, বরিশালে ৩৫টি এবং ঝালকাঠী জেলায় ৩৪ জনের অপমৃত্যু হয়েছে।
এসময় বিভাগজুড়ে আত্মহত্যা বা দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ঘটনায় মাত্র ১০টি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, আত্মহত্যাকারীদের অন্তত অর্ধেক মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। কারও মধ্যে ছিল ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন, আবার কেউ পারিবারিক কলহ বা আর্থিক চাপ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বরিশাল বিভাগের মত বৃহৎ একটি অঞ্চলে মানসিক স্বাস্থ্যসেবায় রয়েছে চরম ঘাটতি। পুরো বিভাগে বর্তমানে একজন মাত্র মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ সরকারি পর্যায়ে কর্মরত রয়েছেন, যা এই পরিস্থিতিতে ভয়াবহ সংকট নির্দেশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, আত্মহত্যা একটি সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক সংকট। এর প্রতিরোধে শুধু পরিবার নয়, রাষ্ট্রকেও এগিয়ে আসতে হবে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, ‘মানসিক স্বাস্থ্য উপেক্ষিত থাকায় আত্মহত্যার হার বাড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পরিবার, কর্মস্থল সব জায়গায় মানসিক সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে না পারলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।”
মানসিক চিকিৎসক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আত্মহত্যা প্রতিরোধে সরকারি পর্যায়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম, বিনামূল্যে কাউন্সেলিং সেবা এবং জেলা পর্যায়ে মনোরোগ চিকিৎসক নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন সচেতন নাগরিকর।

প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের সহায়তায় লক্ষ্যে সরকার নানা কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে প্রণোদনার আওতায় সদর উপজেলায় এক হাজার সরিষা চাষি, ৫ হাজার ৫০০ গম চাষি, ৩০ জন শীতকালীন পিঁয়াজ চাষি এবং ৮০০ জন চিনাবাদাম চাষিকে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে
২৭ মিনিট আগে
উনিশ শতকের শুরুর দিকে শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের অনুসারী সাধু হরিভজন প্রথম দুবলার আলোরকোলে রাস পূর্ণিমার পূজা শুরু করেন। তিনি তাঁর ভক্তদের নিয়ে সাগরে পুণ্যস্নান করতেন। পরে ধীরে ধীরে এই ধর্মীয় পূজাই লোকসমাগমের মাধ্যমে এক বৃহৎ রাসমেলায় পরিণত হয়
৪৩ মিনিট আগে
ঘটনাস্থলেই দুইজনের মৃত্যু হয় এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক
২ ঘণ্টা আগে
প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আগুন প্রায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কীভাবে আগুনের সূত্রপাত এখনো জানা যায়নি।” আগুনে গুদামের ঝুটসহ মালামাল পুড়ে গেছে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি
৩ ঘণ্টা আগেপ্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের সহায়তায় লক্ষ্যে সরকার নানা কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে প্রণোদনার আওতায় সদর উপজেলায় এক হাজার সরিষা চাষি, ৫ হাজার ৫০০ গম চাষি, ৩০ জন শীতকালীন পিঁয়াজ চাষি এবং ৮০০ জন চিনাবাদাম চাষিকে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে
উনিশ শতকের শুরুর দিকে শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের অনুসারী সাধু হরিভজন প্রথম দুবলার আলোরকোলে রাস পূর্ণিমার পূজা শুরু করেন। তিনি তাঁর ভক্তদের নিয়ে সাগরে পুণ্যস্নান করতেন। পরে ধীরে ধীরে এই ধর্মীয় পূজাই লোকসমাগমের মাধ্যমে এক বৃহৎ রাসমেলায় পরিণত হয়
ঘটনাস্থলেই দুইজনের মৃত্যু হয় এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক
প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আগুন প্রায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কীভাবে আগুনের সূত্রপাত এখনো জানা যায়নি।” আগুনে গুদামের ঝুটসহ মালামাল পুড়ে গেছে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি