খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়ির গিরিফুল এলাকা থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পাঁচ শিক্ষার্থীসহ ছয় জনকে অপহরণের দুই দিন পার হলেও এখনো তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বাড়ছে অভিভাবক, সহপাঠী ও সাধারণ মানুষের মাঝে। তবে সেনাবাহিনী নেতৃত্বে একটি যৌথ অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, বুধবার (১৬ এপ্রিল) সকাল থেকে অভিযান শুরু হয়েছে এবং অপহৃতদের সম্ভাব্য অবস্থান লক্ষ্য করে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। অপহৃতদের সবাই রাঙামাটি ও বান্দরবান জেলার বাসিন্দা।
অপহৃতদের মধ্যে চবি’র আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী রিশান চাকমা পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপি) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্য বলে জানা গেছে।
পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি নিপুন ত্রিপুরা জানান, শিক্ষার্থীরা পার্বত্য রীতিতে উদযাপিত সৈবাবি উৎসব শেষে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি থেকে খাগড়াছড়ি হয়ে চট্টগ্রামে ফেরার পরিকল্পনা করেছিলেন। বাসে টিকিট না পাওয়ায় তারা খাগড়াছড়ির সদর উপজেলার কুকিছড়া এলাকায় মৈত্রীময়ের এক আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান। পরদিন সকাল ৭টার গাড়িতে চট্টগ্রাম রওনা হওয়ার কথা থাকলেও গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এই ঘটনার জন্য সন্তু লারমা সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ইউপিডিএফ (প্রসীত গ্রুপ)-কে দায়ী করছে। নিপুন ত্রিপুরা বলেন, “এই অপহরণের পেছনে ইউপিডিএফ (প্রসীত) জড়িত। তারা প্রতিহিংসার রাজনীতি করছে।”
অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপিডিএফ (প্রসীত)-এর খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা বলেন, “এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আমরা সবসময় পার্বত্য এলাকায় ভ্রাতৃঘাতী সংঘাতের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছি। আমাদের ওপর মিথ্যা দায় চাপিয়ে একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।”
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল বলেন, পাহাড়ের একটি আঞ্চলিক সংগঠন এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। আমরা মোবাইল প্রযুক্তি ও অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণ করে অপহৃতদের অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা করছি। সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে অভিযান অব্যাহত রয়েছে এবং উদ্ধার প্রচেষ্টায় সবধরনের চেষ্টা চলছে।
অপহৃতদের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত উদ্ধার ও নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অপহরণের এই ঘটনা আবারও পার্বত্য এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে সামনে এনে দিয়েছে। এখন পুরো দেশ তাকিয়ে আছে, কবে নাগাদ অপহৃতরা নিরাপদে পরিবারের কাছে ফিরে আসবেন।
খাগড়াছড়ির গিরিফুল এলাকা থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পাঁচ শিক্ষার্থীসহ ছয় জনকে অপহরণের দুই দিন পার হলেও এখনো তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বাড়ছে অভিভাবক, সহপাঠী ও সাধারণ মানুষের মাঝে। তবে সেনাবাহিনী নেতৃত্বে একটি যৌথ অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, বুধবার (১৬ এপ্রিল) সকাল থেকে অভিযান শুরু হয়েছে এবং অপহৃতদের সম্ভাব্য অবস্থান লক্ষ্য করে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। অপহৃতদের সবাই রাঙামাটি ও বান্দরবান জেলার বাসিন্দা।
অপহৃতদের মধ্যে চবি’র আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী রিশান চাকমা পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপি) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্য বলে জানা গেছে।
পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি নিপুন ত্রিপুরা জানান, শিক্ষার্থীরা পার্বত্য রীতিতে উদযাপিত সৈবাবি উৎসব শেষে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি থেকে খাগড়াছড়ি হয়ে চট্টগ্রামে ফেরার পরিকল্পনা করেছিলেন। বাসে টিকিট না পাওয়ায় তারা খাগড়াছড়ির সদর উপজেলার কুকিছড়া এলাকায় মৈত্রীময়ের এক আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান। পরদিন সকাল ৭টার গাড়িতে চট্টগ্রাম রওনা হওয়ার কথা থাকলেও গিরিফুল এলাকা থেকে তাদের জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।
এই ঘটনার জন্য সন্তু লারমা সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ইউপিডিএফ (প্রসীত গ্রুপ)-কে দায়ী করছে। নিপুন ত্রিপুরা বলেন, “এই অপহরণের পেছনে ইউপিডিএফ (প্রসীত) জড়িত। তারা প্রতিহিংসার রাজনীতি করছে।”
অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপিডিএফ (প্রসীত)-এর খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা বলেন, “এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। আমরা সবসময় পার্বত্য এলাকায় ভ্রাতৃঘাতী সংঘাতের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছি। আমাদের ওপর মিথ্যা দায় চাপিয়ে একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।”
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল বলেন, পাহাড়ের একটি আঞ্চলিক সংগঠন এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। আমরা মোবাইল প্রযুক্তি ও অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণ করে অপহৃতদের অবস্থান শনাক্তের চেষ্টা করছি। সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে অভিযান অব্যাহত রয়েছে এবং উদ্ধার প্রচেষ্টায় সবধরনের চেষ্টা চলছে।
অপহৃতদের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত উদ্ধার ও নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অপহরণের এই ঘটনা আবারও পার্বত্য এলাকার নিরাপত্তা পরিস্থিতি ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে সামনে এনে দিয়েছে। এখন পুরো দেশ তাকিয়ে আছে, কবে নাগাদ অপহৃতরা নিরাপদে পরিবারের কাছে ফিরে আসবেন।
ফরিদপুরে গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১০ ।
১০ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক বক্তব্যের প্রতিবাদে নিজ জেলা কিশোরগঞ্জে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের ছবিতে গণ জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি পালন করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১০ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের কালিহাতীতে পুলিশ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ও গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিহত শিশুর বাবা মো. হাসান ও মা মোসা. সালমা বেগমসহ একই পরিবারের আরও সাতজন বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২-৩ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা
১৩ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১০ ।
সাম্প্রতিক বক্তব্যের প্রতিবাদে নিজ জেলা কিশোরগঞ্জে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমানের ছবিতে গণ জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি পালন করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে পুলিশ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ও গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে।
নিহত শিশুর বাবা মো. হাসান ও মা মোসা. সালমা বেগমসহ একই পরিবারের আরও সাতজন বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২-৩ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা