সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা কলারোয়া উপজেলায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও ক্ষতিকর রং মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার আইসক্রিম। আইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরিকৃত এ সব নিম্ন মানের আইসক্রিম খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে উপজেলার কোমলমতি শিশুরা। তৈরিকৃত এ আইসক্রিম মাছের ককসিটে ভরে মটরভ্যান বাইসাইকেল মাইক লাগিয়ে আকর্ষণীয় প্রচারের মাধ্যমে বিক্রি করা হচ্ছে গ্রাম পাড়া-মহল্লার অলিতে-গলিতে হাট-বাজারে এবং বিভিন্ন বিদ্যালয়ের সামনে।
প্রত্যেকটি আইসক্রিম বিক্রি হয় ৩ টাকা থেকে ৫ টাকায়। প্রচণ্ড তাপদাহে পিপাসা মিটানোর জন্য শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও খাচ্ছে এই আইসক্রিম। ফলে প্রতিনিয়ত আমাশা, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশিসহ নানা পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে হাজারও মানুষ।
কলারোয়া উপজেলার গয়ড়া বাজারের পাশে চন্দনপুর প্রাইমারি স্কুলের সামনে একটি জরাজীর্ণ ঘরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আইসক্রিম তৈরি হচ্ছে। আইসক্রিমের স্বাদ বাড়ানোর জন্য মিশানো হচ্ছে স্যাকারিন, রং হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে রকমের ফ্রেভারের ক্ষতিকারক কেমিক্যাল। যা স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক ক্ষতিকর। অপরিচ্ছন্ন বালতির মধ্যে খালি হাতেই মেশানো হচ্ছে আইসক্রিমের উপকরণ। ঢাকনা দেয়া হয়েছে কাঠ দিয়ে। এমনকি হাউজের ভিতরের পানি অনেক দিন আগের। তৈরিকৃত আইসক্রিম চাঁচ থেকে তুলে ময়লা হাতেই রাখা হচ্ছে অপরিষ্কার পাত্রে। আইসক্রিম তৈরির কারিগরদের জন্য নির্দিষ্ট কোনো পোশাক নেই, নেই হাতের হ্যান্ডগ্লাভস। জুতা পায়ে ঘর্মাক্ত শরীরে শ্রমিকরা কাজ করছে সারাবেলা।
ফ্যাক্টরির পরিচালক ফারুক হোসেন আইসক্রিম তৈরির ছাড়পত্র না থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘সবাই আইসক্রিম বানাচ্ছে তাই আমিও বানাচ্ছি। সবাই আইসক্রিম বানানো বন্ধ করে দিলে আমিও বন্ধ করে দিব।’
কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্যানিটারি ইন্সপেক্টর শফিকুর রহমান বলেন, আগে একবার ঐ কারখানায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানাসহ সিলগালা করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে জেলা ফুড অফিসে মুসুলিকা দিয়ে পুনরায় চালু করেছে।
কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ জহুরুল ইসলাম বলেন, অনুমোদনহীন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আইসক্রিম তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সাতক্ষীরা কলারোয়া উপজেলায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও ক্ষতিকর রং মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার আইসক্রিম। আইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরিকৃত এ সব নিম্ন মানের আইসক্রিম খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে উপজেলার কোমলমতি শিশুরা। তৈরিকৃত এ আইসক্রিম মাছের ককসিটে ভরে মটরভ্যান বাইসাইকেল মাইক লাগিয়ে আকর্ষণীয় প্রচারের মাধ্যমে বিক্রি করা হচ্ছে গ্রাম পাড়া-মহল্লার অলিতে-গলিতে হাট-বাজারে এবং বিভিন্ন বিদ্যালয়ের সামনে।
প্রত্যেকটি আইসক্রিম বিক্রি হয় ৩ টাকা থেকে ৫ টাকায়। প্রচণ্ড তাপদাহে পিপাসা মিটানোর জন্য শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও খাচ্ছে এই আইসক্রিম। ফলে প্রতিনিয়ত আমাশা, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশিসহ নানা পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে হাজারও মানুষ।
কলারোয়া উপজেলার গয়ড়া বাজারের পাশে চন্দনপুর প্রাইমারি স্কুলের সামনে একটি জরাজীর্ণ ঘরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আইসক্রিম তৈরি হচ্ছে। আইসক্রিমের স্বাদ বাড়ানোর জন্য মিশানো হচ্ছে স্যাকারিন, রং হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে রকমের ফ্রেভারের ক্ষতিকারক কেমিক্যাল। যা স্বাস্থ্যের জন্য ব্যাপক ক্ষতিকর। অপরিচ্ছন্ন বালতির মধ্যে খালি হাতেই মেশানো হচ্ছে আইসক্রিমের উপকরণ। ঢাকনা দেয়া হয়েছে কাঠ দিয়ে। এমনকি হাউজের ভিতরের পানি অনেক দিন আগের। তৈরিকৃত আইসক্রিম চাঁচ থেকে তুলে ময়লা হাতেই রাখা হচ্ছে অপরিষ্কার পাত্রে। আইসক্রিম তৈরির কারিগরদের জন্য নির্দিষ্ট কোনো পোশাক নেই, নেই হাতের হ্যান্ডগ্লাভস। জুতা পায়ে ঘর্মাক্ত শরীরে শ্রমিকরা কাজ করছে সারাবেলা।
ফ্যাক্টরির পরিচালক ফারুক হোসেন আইসক্রিম তৈরির ছাড়পত্র না থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘সবাই আইসক্রিম বানাচ্ছে তাই আমিও বানাচ্ছি। সবাই আইসক্রিম বানানো বন্ধ করে দিলে আমিও বন্ধ করে দিব।’
কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্যানিটারি ইন্সপেক্টর শফিকুর রহমান বলেন, আগে একবার ঐ কারখানায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানাসহ সিলগালা করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে জেলা ফুড অফিসে মুসুলিকা দিয়ে পুনরায় চালু করেছে।
কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ জহুরুল ইসলাম বলেন, অনুমোদনহীন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আইসক্রিম তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
৯ ঘণ্টা আগে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
১০ ঘণ্টা আগে
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
১০ ঘণ্টা আগে
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস
১০ ঘণ্টা আগেরাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস