খুলনা
খুলনায় ধর্ষণের পরে হত্যাচেষ্টা মামলার পলাতক প্রধান আসামি ঈশান কবির খান ওরফে জ্যোতি (৪২)কে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৬।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত প্রায় পৌনে ৩টায় খুলনার সোনাডাঙ্গা থানাধীন ছোট বয়রা, শান্তিনগর এলাকা হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
প্রাথমিক তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, ভিকটিম খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা থানাধীন বটিয়াঘাটা সরকারি ডিগ্রী কলেজে দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়াশুনা করে । এ বিষয়ে দায়েরকৃত মামলার ০১ নং আসামি জ্যোতি ভিকটিমের সঙ্গে দুই মাস পূর্বে পরিচয় হয় এবং ভিকটিমকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে তার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এক পর্যায়ে ভিকটিমকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে গত ২৬ এপ্রিল সকাল অনুমান ০৯.০০ টার সময় খুলনা সদর থানাধীন রুপসা স্ট্যান্ড রোডে ২ নং আসামি হুমায়ুন কবিরের ভাড়াকৃত বাসায় ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে জ্যোতি ভিকটিমকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ২৮ এপ্রিল রাত্র অনুমান ১০.০০ টার সময় ভিকটিম ১নং আসামী ঈশান কবির খান জ্যোতিকে বিবাহের কথা বললে, ০১ নং আসামিসহ বর্ণিত অন্যন্য আসামিরা ভিকটিকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এক পর্যায়ে ১ নং আসামির হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে ভিকটিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন ভিকটিমকে চিকিৎসার জন্য খুলনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং ভিকটিমের মা বাদী হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে খুলনা সদর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। উক্ত ধর্ষণের বিষয় জানতে পেরে র্যাব-৬, সিপিএসপি এর একটি আভিযানিক দল আসামিকে গ্রেফতারের জন্য ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামিদের গ্রেপ্তারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
গ্রেফতারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কেএমপি খুলনার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
খুলনায় ধর্ষণের পরে হত্যাচেষ্টা মামলার পলাতক প্রধান আসামি ঈশান কবির খান ওরফে জ্যোতি (৪২)কে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৬।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত প্রায় পৌনে ৩টায় খুলনার সোনাডাঙ্গা থানাধীন ছোট বয়রা, শান্তিনগর এলাকা হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
প্রাথমিক তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, ভিকটিম খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা থানাধীন বটিয়াঘাটা সরকারি ডিগ্রী কলেজে দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়াশুনা করে । এ বিষয়ে দায়েরকৃত মামলার ০১ নং আসামি জ্যোতি ভিকটিমের সঙ্গে দুই মাস পূর্বে পরিচয় হয় এবং ভিকটিমকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে তার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এক পর্যায়ে ভিকটিমকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে গত ২৬ এপ্রিল সকাল অনুমান ০৯.০০ টার সময় খুলনা সদর থানাধীন রুপসা স্ট্যান্ড রোডে ২ নং আসামি হুমায়ুন কবিরের ভাড়াকৃত বাসায় ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে জ্যোতি ভিকটিমকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ২৮ এপ্রিল রাত্র অনুমান ১০.০০ টার সময় ভিকটিম ১নং আসামী ঈশান কবির খান জ্যোতিকে বিবাহের কথা বললে, ০১ নং আসামিসহ বর্ণিত অন্যন্য আসামিরা ভিকটিকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এক পর্যায়ে ১ নং আসামির হাতে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে ভিকটিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন ভিকটিমকে চিকিৎসার জন্য খুলনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং ভিকটিমের মা বাদী হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে খুলনা সদর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। উক্ত ধর্ষণের বিষয় জানতে পেরে র্যাব-৬, সিপিএসপি এর একটি আভিযানিক দল আসামিকে গ্রেফতারের জন্য ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আসামিদের গ্রেপ্তারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
গ্রেফতারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কেএমপি খুলনার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
শুক্রবার তাকে আদালতে পাঠানোর কথা ছিলো। কিন্তু সকালে পুলিশ সদস্যরা হাজতে তার মরদেহ উদ্ধার করে। তাদের ধারণা রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে দুর্জয় আত্মহত্যা করেছে
৪২ মিনিট আগেএ ঘটনায় লেগুনা চালকসহ কমপক্ষে ১২ শ্রমিক আহত হয়েছেন। মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে ডা. কে এম বাবর বাসায় উপস্থিত ছিলেন না। অভিযানের একপর্যায়ে তার বাথরুমের ফ্ল্যাশের পানি থেকে দেশীয় পাইপ গান ও একটি কার্তুজ উদ্ধার হয়। অভিযানে সেনাবাহিনীর টহলদল ছাড়াও গোপালগঞ্জ সদর থানা পুলিশের সদস্যরা অংশ নেন। অভিযান শেষে সদর থানায় উদ্ধারকৃত অস্ত্র জমা দেওয়া হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেনিহতদের মধ্যে তিনজন মোটরসাইকেলের যাত্রী ও একজন সাধারণ পথচারী তবে মাত্রা অতিরিক্ত গতি অথবা অজ্ঞাত প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা দেয়ায় এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস
৫ ঘণ্টা আগেশুক্রবার তাকে আদালতে পাঠানোর কথা ছিলো। কিন্তু সকালে পুলিশ সদস্যরা হাজতে তার মরদেহ উদ্ধার করে। তাদের ধারণা রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে দুর্জয় আত্মহত্যা করেছে
এ ঘটনায় লেগুনা চালকসহ কমপক্ষে ১২ শ্রমিক আহত হয়েছেন। মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে
অভিযান চলাকালে ডা. কে এম বাবর বাসায় উপস্থিত ছিলেন না। অভিযানের একপর্যায়ে তার বাথরুমের ফ্ল্যাশের পানি থেকে দেশীয় পাইপ গান ও একটি কার্তুজ উদ্ধার হয়। অভিযানে সেনাবাহিনীর টহলদল ছাড়াও গোপালগঞ্জ সদর থানা পুলিশের সদস্যরা অংশ নেন। অভিযান শেষে সদর থানায় উদ্ধারকৃত অস্ত্র জমা দেওয়া হয়েছে
নিহতদের মধ্যে তিনজন মোটরসাইকেলের যাত্রী ও একজন সাধারণ পথচারী তবে মাত্রা অতিরিক্ত গতি অথবা অজ্ঞাত প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা দেয়ায় এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস