পঞ্চগড়
পঞ্চগড়ে জমির বাটোয়ারা মামলা করায় প্রতিপক্ষের হামলা, মামলা, ভাঙচুর ও হুমকিতে নিজ বাড়িতে প্রবেশ করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ৮টি পরিবার। ঘটনাটি পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার কাজলদিঘী কালিয়াগঞ্জ ইউনিয়নের বনগ্রাম ঠাকুরপাড়া এলাকায় ঘটেছে।
মঙ্গলবার পঞ্চগড় সদর উপজেলায় এক স্বজনের বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভুক্তভোগী কৃষক জাহাঙ্গীর আলম।
সংবাদ সম্মেলনে তারা জানান, তাদের সাথে ওই এলাকার খোরশেদ আলম ও তার স্বজনদের সাথে জমি নিয়ে বিরোধ দীর্ঘদিনের। প্রায় ১১ একর জমি নিয়ে বিরোধ উভয় পক্ষের মধ্যে। গত ২৫ জানুয়ারি তারা আদালতে বাটোয়ারা মামলা করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন অপরপক্ষ। ওই পক্ষের প্রায় ৭০ টি পরিবার দলবলে গত ১৪ মার্চ জাহাঙ্গীর, নজরুল, সুলতান, হাসিফুল, সুজন, জমির উদ্দিন ও নবিউলের বাড়িতে কয়েক দফা হামলা করে। রাতে দুটি ট্রাক্টর, ১টি পিকআপ, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও নগদ অর্থ, স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায় ৩ কোটি টাকার সম্পদ লুটপাট করা হয় বলে অভিযোগ করেন তারা। এ সময় আহত হয় তাদের পক্ষের ৭ জন। তাদের বোদা উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। প্রতিপক্ষের হাত থেকে বাঁচতে কোন মতে প্রাণ নিয়ে বাড়ি ছাড়ে ওই ৮ টি পরিবারের অর্ধশত সদস্য। বর্তমানে তারা বাড়ি ছেড়ে নিজেদের আত্মীয় স্বজনদের বাসায় দিন কাটাচ্ছেন। এ ঘটনায় তারা থানায় মামলা করলেও পুলিশ মামলা নেয়নি বলে দাবি করেন তারা। পরে তারা আদালতে মামলা করতে বাধ্য হন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমরা বাটোয়ারা মামলা করার পরেই খোরশেদ সবাইকে একত্রিত করে ৭০টি পরিবার ও ভাড়াটে লোকজন নিয়ে আমাদের উপর হামলা করে। আমরা ৭ জন আহত হই। আমাদের ৮টি পরিবারের প্রায় ৩ কোটি টাকার সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে গেছে তারা। আমাদের নিজ বাড়িতে যেতে দিচ্ছে না তারা। রাস্তায় তারা ধারালো অস্ত্র নিয়ে বসে থাকে। বর্তমানে আমরা মানুষের বাড়িতে পরিবার পরিজন নিয়ে দিন কাটাচ্ছি।
ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম বলেন, খোরশেদ, বিরাম চন্দ্র, ধনীরাম, আব্দুল ওহাব বাবু, জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল ওহাব বকুল, সামাদ, তৌহিদুল, হাসান, শাকিল, রফিকুল, আব্দুল মালেক ও আব্দুল খালেকের নেতৃত্বে আমাদের উপর হামলা হয়েছে। তারা আমাদের ঘরবাড়ি সব ভাঙচুর করেছে। আমাদেরকে বাড়িতে যেতে দিচ্ছে না।
জাহাঙ্গীরের মা মেহেরুন বেগম বলেন, এবারের ঈদ আমরা করেছি মানুষের বাড়িতে। আমাদের সন্তানরা স্কুল যেতে পারছেন না। কৃষি কাজ থেকে শুরু করে কোন কিছুই আমরা করতে পারছি না। প্রতিনিয়ত তারা হুমকি ধামকি দিচ্ছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত খোরশেদ আলম গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, তারাই আমাদের উপর হামলা করে নিজেদের বাড়িঘর ভাংচুর করেছে।
বোদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিম উদ্দিন বলেন, ওই ঘটনায় উভয়পক্ষই মামলা করেছেন। তবে বিবাদীরা আদালতে মামলা করায় বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
পঞ্চগড়ে জমির বাটোয়ারা মামলা করায় প্রতিপক্ষের হামলা, মামলা, ভাঙচুর ও হুমকিতে নিজ বাড়িতে প্রবেশ করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ৮টি পরিবার। ঘটনাটি পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার কাজলদিঘী কালিয়াগঞ্জ ইউনিয়নের বনগ্রাম ঠাকুরপাড়া এলাকায় ঘটেছে।
মঙ্গলবার পঞ্চগড় সদর উপজেলায় এক স্বজনের বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে এসব অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভুক্তভোগী কৃষক জাহাঙ্গীর আলম।
সংবাদ সম্মেলনে তারা জানান, তাদের সাথে ওই এলাকার খোরশেদ আলম ও তার স্বজনদের সাথে জমি নিয়ে বিরোধ দীর্ঘদিনের। প্রায় ১১ একর জমি নিয়ে বিরোধ উভয় পক্ষের মধ্যে। গত ২৫ জানুয়ারি তারা আদালতে বাটোয়ারা মামলা করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন অপরপক্ষ। ওই পক্ষের প্রায় ৭০ টি পরিবার দলবলে গত ১৪ মার্চ জাহাঙ্গীর, নজরুল, সুলতান, হাসিফুল, সুজন, জমির উদ্দিন ও নবিউলের বাড়িতে কয়েক দফা হামলা করে। রাতে দুটি ট্রাক্টর, ১টি পিকআপ, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও নগদ অর্থ, স্বর্ণালঙ্কারসহ প্রায় ৩ কোটি টাকার সম্পদ লুটপাট করা হয় বলে অভিযোগ করেন তারা। এ সময় আহত হয় তাদের পক্ষের ৭ জন। তাদের বোদা উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। প্রতিপক্ষের হাত থেকে বাঁচতে কোন মতে প্রাণ নিয়ে বাড়ি ছাড়ে ওই ৮ টি পরিবারের অর্ধশত সদস্য। বর্তমানে তারা বাড়ি ছেড়ে নিজেদের আত্মীয় স্বজনদের বাসায় দিন কাটাচ্ছেন। এ ঘটনায় তারা থানায় মামলা করলেও পুলিশ মামলা নেয়নি বলে দাবি করেন তারা। পরে তারা আদালতে মামলা করতে বাধ্য হন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমরা বাটোয়ারা মামলা করার পরেই খোরশেদ সবাইকে একত্রিত করে ৭০টি পরিবার ও ভাড়াটে লোকজন নিয়ে আমাদের উপর হামলা করে। আমরা ৭ জন আহত হই। আমাদের ৮টি পরিবারের প্রায় ৩ কোটি টাকার সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে গেছে তারা। আমাদের নিজ বাড়িতে যেতে দিচ্ছে না তারা। রাস্তায় তারা ধারালো অস্ত্র নিয়ে বসে থাকে। বর্তমানে আমরা মানুষের বাড়িতে পরিবার পরিজন নিয়ে দিন কাটাচ্ছি।
ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম বলেন, খোরশেদ, বিরাম চন্দ্র, ধনীরাম, আব্দুল ওহাব বাবু, জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল ওহাব বকুল, সামাদ, তৌহিদুল, হাসান, শাকিল, রফিকুল, আব্দুল মালেক ও আব্দুল খালেকের নেতৃত্বে আমাদের উপর হামলা হয়েছে। তারা আমাদের ঘরবাড়ি সব ভাঙচুর করেছে। আমাদেরকে বাড়িতে যেতে দিচ্ছে না।
জাহাঙ্গীরের মা মেহেরুন বেগম বলেন, এবারের ঈদ আমরা করেছি মানুষের বাড়িতে। আমাদের সন্তানরা স্কুল যেতে পারছেন না। কৃষি কাজ থেকে শুরু করে কোন কিছুই আমরা করতে পারছি না। প্রতিনিয়ত তারা হুমকি ধামকি দিচ্ছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত খোরশেদ আলম গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, তারাই আমাদের উপর হামলা করে নিজেদের বাড়িঘর ভাংচুর করেছে।
বোদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিম উদ্দিন বলেন, ওই ঘটনায় উভয়পক্ষই মামলা করেছেন। তবে বিবাদীরা আদালতে মামলা করায় বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
খুলনা মোংলা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদের অপর নাম। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা, ঝরছে নিরীহ মানুষের প্রাণ। খানাখন্দ, ভাঙাচোরা সড়ক, অপ্রশস্ত দুই লেন, আর নিয়ন্ত্রণহীন যানবাহন সব মিলিয়ে এ সড়কে সাধারণ মানুষের জীবন যেন হয়ে উঠেছে অনিশ্চিত।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য এবং সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মহালছড়ি উপজেলা সফর করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেরংপুরে বাল্যবিয়ে নিরসনে প্রান্তিক জনগোষ্ঠিসহ অংশীজনদের মতামত নিয়ে তৈরি নির্দেশিকা ‘অ্যাডভোকেসি টুলকিট’ এর মোড়ক উন্মোচন হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনা মোংলা মহাসড়ক এখন মৃত্যুফাঁদের অপর নাম। প্রতিদিনই ঘটছে দুর্ঘটনা, ঝরছে নিরীহ মানুষের প্রাণ। খানাখন্দ, ভাঙাচোরা সড়ক, অপ্রশস্ত দুই লেন, আর নিয়ন্ত্রণহীন যানবাহন সব মিলিয়ে এ সড়কে সাধারণ মানুষের জীবন যেন হয়ে উঠেছে অনিশ্চিত।
পঞ্চগড় সদর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য এবং সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ঠাকুরগাঁও সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার মহালছড়ি উপজেলা সফর করেছেন।
রংপুরে বাল্যবিয়ে নিরসনে প্রান্তিক জনগোষ্ঠিসহ অংশীজনদের মতামত নিয়ে তৈরি নির্দেশিকা ‘অ্যাডভোকেসি টুলকিট’ এর মোড়ক উন্মোচন হয়েছে।