বিচার পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
ঝিনাইদহ

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার ধূলিয়াপাড়া গ্রামে আলোচিত জোড়া খুন মামলার আসামিরা একে একে বিদেশে চলে যাচ্ছেন—এমন আশঙ্কায় আতঙ্ক ও শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। দীর্ঘ পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান অগ্রগতি না হওয়ায় হতাশা বাড়ছে নিহতদের স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে।
২০২০ সালের ১১ মে শৈলকুপার ধূলিয়াপাড়া গ্রামে স্কুল ম্যানেজিং কমিটির দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র অভি ও তার চাচাতো ভাই লাল্টুকে। এ ঘটনায় ৫২ জনকে আসামী করে চার্জশিট দেওয়া হলেও আসামীদের অনেকে ইতোমধ্যেই বিদেশ পাড়ি জমিয়েছেন। সম্প্রতি মামলার ১৯ নম্বর আসামী হোসেন আলী সৌদি আরবে চলে গেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন স্বজনরা।

নিহত অভির মা আন্না খাতুন হাতে ছেলের ছবি নিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, “আমার ছেলেকে যারা হত্যা করেছে, তাদের কেউ কেউ বিদেশে চলে গেছে, বাকিরাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। যদি সবাই পালিয়ে যায় তবে আমি ছেলের বিচার কিভাবে পাব?”
একইভাবে নিহত লাল্টুর স্ত্রী জেসমিন খাতুন জানান, স্বামীকে চোখের সামনে কুপিয়ে হত্যা করা হলেও তিনি কিছুই করতে পারেননি। সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষকে হারিয়ে তিনি দুই সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তার ভাষায়, “বাচ্চারা প্রতিদিন বাবাকে খুঁজে। কিন্তু আমি কীভাবে বুঝাই, তাদের বাবা আর নেই।”
এ নিয়ে এলাকাবাসী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, আসামীরা পালিয়ে গেলে বিচার প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হবে। সঠিক ও দ্রুত বিচার হলে শৈলকুপায় একটি দৃষ্টান্ত তৈরি হবে, যা ভবিষ্যতে হত্যাকাণ্ড কমাতে সহায়ক হবে।
এ বিষয়ে শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান জানান, “আদালতের অনুমতি থাকলে অভিযুক্তরা বিদেশ যেতে পারে। থানা পুলিশের পক্ষে তা ঠেকানো সম্ভব নয়।”
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়রা সরকারের উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। তাদের প্রত্যাশা—আসামীদের বিদেশযাত্রা বন্ধ করে দেশে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হোক। এতে শুধু ভুক্তভোগী পরিবার নয়, সমগ্র শৈলকুপাবাসীর আস্থা ফিরে আসবে বিচার ব্যবস্থার প্রতি।

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার ধূলিয়াপাড়া গ্রামে আলোচিত জোড়া খুন মামলার আসামিরা একে একে বিদেশে চলে যাচ্ছেন—এমন আশঙ্কায় আতঙ্ক ও শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন ভুক্তভোগী পরিবারগুলো। দীর্ঘ পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান অগ্রগতি না হওয়ায় হতাশা বাড়ছে নিহতদের স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে।
২০২০ সালের ১১ মে শৈলকুপার ধূলিয়াপাড়া গ্রামে স্কুল ম্যানেজিং কমিটির দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র অভি ও তার চাচাতো ভাই লাল্টুকে। এ ঘটনায় ৫২ জনকে আসামী করে চার্জশিট দেওয়া হলেও আসামীদের অনেকে ইতোমধ্যেই বিদেশ পাড়ি জমিয়েছেন। সম্প্রতি মামলার ১৯ নম্বর আসামী হোসেন আলী সৌদি আরবে চলে গেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন স্বজনরা।

নিহত অভির মা আন্না খাতুন হাতে ছেলের ছবি নিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, “আমার ছেলেকে যারা হত্যা করেছে, তাদের কেউ কেউ বিদেশে চলে গেছে, বাকিরাও যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। যদি সবাই পালিয়ে যায় তবে আমি ছেলের বিচার কিভাবে পাব?”
একইভাবে নিহত লাল্টুর স্ত্রী জেসমিন খাতুন জানান, স্বামীকে চোখের সামনে কুপিয়ে হত্যা করা হলেও তিনি কিছুই করতে পারেননি। সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম মানুষকে হারিয়ে তিনি দুই সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তার ভাষায়, “বাচ্চারা প্রতিদিন বাবাকে খুঁজে। কিন্তু আমি কীভাবে বুঝাই, তাদের বাবা আর নেই।”
এ নিয়ে এলাকাবাসী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, আসামীরা পালিয়ে গেলে বিচার প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হবে। সঠিক ও দ্রুত বিচার হলে শৈলকুপায় একটি দৃষ্টান্ত তৈরি হবে, যা ভবিষ্যতে হত্যাকাণ্ড কমাতে সহায়ক হবে।
এ বিষয়ে শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান জানান, “আদালতের অনুমতি থাকলে অভিযুক্তরা বিদেশ যেতে পারে। থানা পুলিশের পক্ষে তা ঠেকানো সম্ভব নয়।”
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়রা সরকারের উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। তাদের প্রত্যাশা—আসামীদের বিদেশযাত্রা বন্ধ করে দেশে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হোক। এতে শুধু ভুক্তভোগী পরিবার নয়, সমগ্র শৈলকুপাবাসীর আস্থা ফিরে আসবে বিচার ব্যবস্থার প্রতি।

রাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
৯ ঘণ্টা আগে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
১০ ঘণ্টা আগে
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
১০ ঘণ্টা আগে
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস
১০ ঘণ্টা আগেরাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস