নিজস্ব প্রতিবেদক
২০১৮ সালের বহুল আলোচিত রাতের ভোটের দায়িত্ব পালন করা ডিসি ও এসপিদের পর এবার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মতে দেশের আটটি রেঞ্জ ও মেট্রো পুলিশের ২০১৮ সালে নির্বাচনের সময় দায়িত্ব পালন করা ৬৩৯ ওসির তালিকা এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। তাদের বিরুদ্ধে যে কোনো সময় বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ হেডকোয়ার্টার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী শাসনামলের বিতর্কিত তিন নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করা ৬৩৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি সব মহলের। তিনটি নির্বাচনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে ২০১৮ সালের বহুল আলোচিত রাতের ভোটের। দেশের সব রাজনৈতিক দলগুলো এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল।
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানিয়ে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। কিন্তু দেখা গেল নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে ডিসি-এসপি ইউএনও এবং ওসিদের সরাসরি নেতৃত্বে নির্বাচনের আগের রাতেই অর্ধেকের বেশি ব্যালটের সিল মেরে নির্বাচনী প্রহসন করা হয়।
এ নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের ইতোমধ্যে বাধ্যতামূলক অবসর ওএসডি করাসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাদের অবৈধ উপার্জিত সম্পদের অনুসন্ধান এবং তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
একই কায়দায় এবার নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক পুলিশ হেডকোয়ার্টার থেকে দেশের আটটি রেঞ্জের ৬৪টি জেলার ৫২৯টি থানায় দায়িত্ব পালন করা ওসিদের নাম ও বর্তমান পদবি কর্মস্থলে পাঠানো হয়েছে।
তৎকালীন ৬টি মেট্রোপলিটন পুলিশে দায়িত্ব পালন করা ১১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তালিকা পাঠানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ে। সূত্র জানায়, একই সাথে তাদের বিদেশযাত্রার বিষয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১৮ সালের রাতের ভোটের দায়িত্ব পালন করা ওসিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য
সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং স্বরাষ্ট্র সচিবের সাথে সাক্ষাৎ করেছে।
২০১৮ সালের বহুল আলোচিত রাতের ভোটের দায়িত্ব পালন করা ডিসি ও এসপিদের পর এবার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মতে দেশের আটটি রেঞ্জ ও মেট্রো পুলিশের ২০১৮ সালে নির্বাচনের সময় দায়িত্ব পালন করা ৬৩৯ ওসির তালিকা এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। তাদের বিরুদ্ধে যে কোনো সময় বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ হেডকোয়ার্টার সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী শাসনামলের বিতর্কিত তিন নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করা ৬৩৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি সব মহলের। তিনটি নির্বাচনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে ২০১৮ সালের বহুল আলোচিত রাতের ভোটের। দেশের সব রাজনৈতিক দলগুলো এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল।
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে গণভবনে আমন্ত্রণ জানিয়ে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। কিন্তু দেখা গেল নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে ডিসি-এসপি ইউএনও এবং ওসিদের সরাসরি নেতৃত্বে নির্বাচনের আগের রাতেই অর্ধেকের বেশি ব্যালটের সিল মেরে নির্বাচনী প্রহসন করা হয়।
এ নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের ইতোমধ্যে বাধ্যতামূলক অবসর ওএসডি করাসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাদের অবৈধ উপার্জিত সম্পদের অনুসন্ধান এবং তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
একই কায়দায় এবার নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক পুলিশ হেডকোয়ার্টার থেকে দেশের আটটি রেঞ্জের ৬৪টি জেলার ৫২৯টি থানায় দায়িত্ব পালন করা ওসিদের নাম ও বর্তমান পদবি কর্মস্থলে পাঠানো হয়েছে।
তৎকালীন ৬টি মেট্রোপলিটন পুলিশে দায়িত্ব পালন করা ১১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তালিকা পাঠানো হয়েছে মন্ত্রণালয়ে। সূত্র জানায়, একই সাথে তাদের বিদেশযাত্রার বিষয় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১৮ সালের রাতের ভোটের দায়িত্ব পালন করা ওসিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য
সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং স্বরাষ্ট্র সচিবের সাথে সাক্ষাৎ করেছে।
স্বপন দেব সজল জানান, ‘এটি একটি নিরীহ প্রজাতির দেশি অজগর। এটি কাউকে আক্রমণ করে না, তবে ভয় পেলে ক্ষতি হতে পারে।’
১২ ঘণ্টা আগেজামালপুর জেলায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা এবং অটোরিকশা উপহার দিয়েছেন আমরা বিএনপি পরিবার।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত কমিটিতে আমাদের প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতি থাকায় আমরা সেটিকে প্রত্যাখ্যান করলাম
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ স্কাউটসের গঠন ও নিয়ম অনুসারে জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন পদাধিকার বলে ঐ কমিটির সভাপতি
১৬ ঘণ্টা আগেস্বপন দেব সজল জানান, ‘এটি একটি নিরীহ প্রজাতির দেশি অজগর। এটি কাউকে আক্রমণ করে না, তবে ভয় পেলে ক্ষতি হতে পারে।’
জামালপুর জেলায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা এবং অটোরিকশা উপহার দিয়েছেন আমরা বিএনপি পরিবার।
প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত কমিটিতে আমাদের প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতি থাকায় আমরা সেটিকে প্রত্যাখ্যান করলাম
বাংলাদেশ স্কাউটসের গঠন ও নিয়ম অনুসারে জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন পদাধিকার বলে ঐ কমিটির সভাপতি