সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার কুশখালী সীমান্ত এলাকা দিয়ে পুশইন করা ২৩ জনকে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে । মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তাদের সদর থানায় হস্তান্তর করে সাতক্ষীরা বিজিবি।তবে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কোন বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি সাতক্ষীরা বিজিবি কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের কুশখালী সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে পাঠায় বিজিবি। পরে এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিজিবির আওতাধীন কুশখালী বিওপির একটি প্রতিনিধি দল সীমান্তের ভারতীয় অংশে বিএসএফ-এর কৈজুরী ক্যাম্পের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করে জানা গেছে ।
আটককৃতরা হলেন, কুডিগ্রাম জেলার ফুলবাড়ি উপজেলা চন্দ্রখানা গ্রামের মোঃ জাবেদ হোসেন (৫২), তার স্ত্রী মোছাঃ শিউলি বেগম (৪২),ছেলে মোঃ সুমন (২৪), মোঃ নূরআলম (২০), সজিব মিয়া (৭), একই গ্রামের মোঃ সুমন মিয়ার স্ত্রী
মোছাঃ খুশি বেগম (১৯),মোঃ নুর আলমের স্ত্রী মোছাঃ সম্পা খাতুন (১৮), আঙ্গারিয়া গ্রামের মোঃ মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে
মোঃ মোশারফ (৩৫), মোঃ আশরাফ হোসেনের স্ত্রী মোছাঃ লাইলি বেগম (২৭),মোঃ মোশারফ হোসেনের মেয়ে মোছাঃ মোর্শেদা খাতুন (১১), মিম খাতুন (৭), ছেলে লুৎফর রহমান ,নাগেশ্বরী উপজেলার মোক্তারকুটি গ্রামের মৃত আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে আব্দুল মান্নাফ (৪৫), মোঃ আব্দুল মান্নাফের স্ত্রী মোছাঃ আঞ্জুয়ারা খাতুন (৩৫), মেয়ে
মোছাঃ সুমাইয়া খাতুন (১২),ছেলে মোঃ আব্দুল্লাহ (৯), ফুলবাড়ি থানার বড়ভিটা গ্রামের মমিন আলীর ছেলে মোঃ মজিবর রহমান (৪০), মজিবর রহমানের স্ত্রী মোছাঃ মোর্শেদা বেগম (৩১),মোঃ তাজুল ইসলামের স্ত্রীমোছাঃ স্বপ্না বেগম (২৭), মেয়ে মোছাঃ শাফিরানা (১০), মোসাঃ দুলালী (০৩) ও ছেলে মোঃ শাকিল (৬), ঝালকাঠি জেলা সদরের দারকা গ্রামেরআব্দুল গাফফারের ছেলে মোঃ আব্দুল কাইয়ুম (৪৯)।
আটককৃতদের মধ্যে মোঃ আব্দুল মান্নাফ জানান, তারা ২০১৪ সালে জীবন জীবিকার তাগিদে কুড়িগ্রামের এক সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন । এরপর থেকে তার পশ্চিমবঙ্গের একটি ইটভাটায় তারা কাজ করতেন । সম্প্রতি সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেদ্র মোদি অবৈধ বাংলাদেশি দেশে ফেরত পাঠানোর ঘোষণা দেয় । গত কাল সোমবার রাতে বিএসএফের একটি টিম অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে রাখে । এরপর আজ মঙ্গলবার ভোরে তাদের কুশখালী সীমান্তে ফেলে রেখে চলে যায় ।
সাতক্ষীরা সদগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো শামিনুল হক জানান, পুশইন করা ২৩ জনকে ইতি মধ্যে সদর থানায় হস্তান্তর করেছে বিজিবি । তাদের আত্মীয় স্বজনদের কাছে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে ।
সাতক্ষীরার কুশখালী সীমান্ত এলাকা দিয়ে পুশইন করা ২৩ জনকে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে । মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তাদের সদর থানায় হস্তান্তর করে সাতক্ষীরা বিজিবি।তবে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কোন বক্তব্য দিতে রাজি হয়নি সাতক্ষীরা বিজিবি কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের কুশখালী সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে পাঠায় বিজিবি। পরে এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিজিবির আওতাধীন কুশখালী বিওপির একটি প্রতিনিধি দল সীমান্তের ভারতীয় অংশে বিএসএফ-এর কৈজুরী ক্যাম্পের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করে জানা গেছে ।
আটককৃতরা হলেন, কুডিগ্রাম জেলার ফুলবাড়ি উপজেলা চন্দ্রখানা গ্রামের মোঃ জাবেদ হোসেন (৫২), তার স্ত্রী মোছাঃ শিউলি বেগম (৪২),ছেলে মোঃ সুমন (২৪), মোঃ নূরআলম (২০), সজিব মিয়া (৭), একই গ্রামের মোঃ সুমন মিয়ার স্ত্রী
মোছাঃ খুশি বেগম (১৯),মোঃ নুর আলমের স্ত্রী মোছাঃ সম্পা খাতুন (১৮), আঙ্গারিয়া গ্রামের মোঃ মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে
মোঃ মোশারফ (৩৫), মোঃ আশরাফ হোসেনের স্ত্রী মোছাঃ লাইলি বেগম (২৭),মোঃ মোশারফ হোসেনের মেয়ে মোছাঃ মোর্শেদা খাতুন (১১), মিম খাতুন (৭), ছেলে লুৎফর রহমান ,নাগেশ্বরী উপজেলার মোক্তারকুটি গ্রামের মৃত আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে আব্দুল মান্নাফ (৪৫), মোঃ আব্দুল মান্নাফের স্ত্রী মোছাঃ আঞ্জুয়ারা খাতুন (৩৫), মেয়ে
মোছাঃ সুমাইয়া খাতুন (১২),ছেলে মোঃ আব্দুল্লাহ (৯), ফুলবাড়ি থানার বড়ভিটা গ্রামের মমিন আলীর ছেলে মোঃ মজিবর রহমান (৪০), মজিবর রহমানের স্ত্রী মোছাঃ মোর্শেদা বেগম (৩১),মোঃ তাজুল ইসলামের স্ত্রীমোছাঃ স্বপ্না বেগম (২৭), মেয়ে মোছাঃ শাফিরানা (১০), মোসাঃ দুলালী (০৩) ও ছেলে মোঃ শাকিল (৬), ঝালকাঠি জেলা সদরের দারকা গ্রামেরআব্দুল গাফফারের ছেলে মোঃ আব্দুল কাইয়ুম (৪৯)।
আটককৃতদের মধ্যে মোঃ আব্দুল মান্নাফ জানান, তারা ২০১৪ সালে জীবন জীবিকার তাগিদে কুড়িগ্রামের এক সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন । এরপর থেকে তার পশ্চিমবঙ্গের একটি ইটভাটায় তারা কাজ করতেন । সম্প্রতি সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেদ্র মোদি অবৈধ বাংলাদেশি দেশে ফেরত পাঠানোর ঘোষণা দেয় । গত কাল সোমবার রাতে বিএসএফের একটি টিম অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে রাখে । এরপর আজ মঙ্গলবার ভোরে তাদের কুশখালী সীমান্তে ফেলে রেখে চলে যায় ।
সাতক্ষীরা সদগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো শামিনুল হক জানান, পুশইন করা ২৩ জনকে ইতি মধ্যে সদর থানায় হস্তান্তর করেছে বিজিবি । তাদের আত্মীয় স্বজনদের কাছে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে ।
আলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
১৪ ঘণ্টা আগেবিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
১৪ ঘণ্টা আগেশুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়
১৫ ঘণ্টা আগেআলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
বিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
দেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
শুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়