রংপুর
রংপুরে সর্বজনীন পেনশন মেলা, ২০২৫ উপলক্ষ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে রংপুর শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রংপুরের জেলাপ্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল। রংপুর জেলাপ্রশাসন ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ এই কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাংলাদেশের নাগরিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি ন্যায়ভিত্তিক, বৈষম্যহীন ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যেই সরকার সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে। এই স্কিম দেশের প্রতিটি নাগরিকের বার্ধক্যে আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এই পেনশন স্কিম শুধু অর্থনৈতিক সহায়তা নয়, এটি একটি মর্যাদাপূর্ণ জীবনের নিশ্চয়তা। এই উদ্যোগ একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সহানুভূতিশীল সমাজ গঠনের পথপ্রদর্শক। তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সম্পর্কে ব্যাপক প্রচারের আহ্বান জানান।
কর্মশালায় অর্থ বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. মোঃ ফেরদৌস আলম মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং কর্মশালায় উন্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন রংপুরের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক কার্যালয়ের পুলিশ সুপার (ট্রাফিক অ্যান্ড অপারেশন্স) বি. এম. আশরাফ উল্যাহ তাহের, রংপুরের অতিরিক্ত জেলাপ্রশাসক (সার্বিক) মো: রমিজ আলম প্রমুখ। কর্মশালায় সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ এবং সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রংপুর টাউন হল চত্বরে ফিতা কেটে ও রঙিন বেলুন উড়িয়ে দিনব্যাপী সর্বজনীন পেনশন মেলা, ২০২৫-এর উদ্বোধন করেন রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শহিদুল ইসলাম। এই মেলায় ৫০টি স্টল ব্যাংক, এনজিও, সরকারি প্রতিষ্ঠান, মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (বিকাশ ও রকেট), ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসহ অন্য অংশীজনরা সর্বজনীন পেনশন মেলায় অংশগ্রহণ করে।
রংপুরে সর্বজনীন পেনশন মেলা, ২০২৫ উপলক্ষ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে রংপুর শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রংপুরের জেলাপ্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল। রংপুর জেলাপ্রশাসন ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ এই কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাংলাদেশের নাগরিকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি ন্যায়ভিত্তিক, বৈষম্যহীন ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যেই সরকার সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে। এই স্কিম দেশের প্রতিটি নাগরিকের বার্ধক্যে আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এই পেনশন স্কিম শুধু অর্থনৈতিক সহায়তা নয়, এটি একটি মর্যাদাপূর্ণ জীবনের নিশ্চয়তা। এই উদ্যোগ একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সহানুভূতিশীল সমাজ গঠনের পথপ্রদর্শক। তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সম্পর্কে ব্যাপক প্রচারের আহ্বান জানান।
কর্মশালায় অর্থ বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. মোঃ ফেরদৌস আলম মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় সর্বজনীন পেনশন স্কিমের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং কর্মশালায় উন্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন রংপুরের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক কার্যালয়ের পুলিশ সুপার (ট্রাফিক অ্যান্ড অপারেশন্স) বি. এম. আশরাফ উল্যাহ তাহের, রংপুরের অতিরিক্ত জেলাপ্রশাসক (সার্বিক) মো: রমিজ আলম প্রমুখ। কর্মশালায় সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ এবং সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রংপুর টাউন হল চত্বরে ফিতা কেটে ও রঙিন বেলুন উড়িয়ে দিনব্যাপী সর্বজনীন পেনশন মেলা, ২০২৫-এর উদ্বোধন করেন রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শহিদুল ইসলাম। এই মেলায় ৫০টি স্টল ব্যাংক, এনজিও, সরকারি প্রতিষ্ঠান, মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (বিকাশ ও রকেট), ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসহ অন্য অংশীজনরা সর্বজনীন পেনশন মেলায় অংশগ্রহণ করে।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
১৬ ঘণ্টা আগেরোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
১৬ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
১৭ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
১৭ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না