জামালপুর পল্লী উন্নয়ন একাডেমি
তানিয়া আক্তার
গ্রামীণ জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং প্রয়োগিক গবেষণার মাধ্যমে পল্লী অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক দারিদ্র্য বিমোচন এবং গ্রামীণ উন্নয়নে প্রতিষ্ঠিত জামালপুর পল্লী উন্নয়ন একাডেমি গত ২ বছরেও কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। ফলে একাডেমির বিভিন্ন যন্ত্রপাতিসহ নষ্ট হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ ভবন। পুরো পল্লী যেন ভূতুরের নগরীতে পরিণত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২০২৩ সালে ৩১ ডিসেম্বর শুধু মাত্র মহাপরিচালক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত এই কর্মকর্তা বলেছেন, চলতি মাসেই জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে।
জামালপুর জেলা শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে মেলান্দহ উপজেলার মহিরামকূল এলাকায় ২০২২ সালে নির্মাণ করা হয় শেখ হাসিনা পল্লী উন্নয়ন একাডেমি। বর্তমানে জামালপুর পল্লী উন্নয়ন একাডেমি নাম করণ করা হয়েছে।
১০ তলা প্রশাসনিক ভবন,৬ তলা বিশিষ্ট তিনটি হোস্টেল, ৪ তলা ডরমিটরি ভবন, স্কুল ও মসজিদসহ সকল নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০২৩ সালে। এরপর থেকে পড়ে আছে একাডেমীক কার্যক্রম। অযন্ত্রে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি,আসবাবপত্র। পুরো একাডেমিতে কোন জনবল না থাকলেও নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন মহাপরিচালকসহ ৮ জন নিরাপত্তা কর্মী।
কলেজ ছাত্রী রাবেয়া খাতুন বলেন,বর্তমানে পল্লী উন্নয়ন একাডেমির অফিসে যে কার্যক্রম চলছে তা চরম অব্যবস্থাপনার মধ্যে পরিচালিত হচ্ছে। সরকারি বাজেটে ৫০ একরের জমি নিয়ে এই প্রকল্পটা শুরু করে শতকোটি টাকার উপরে ব্যয়ে নির্মিত হলেও দৃশ্যমান কোন কাজ এখানে হচ্ছে বলে আমরা দেখছি না। এখানে কর্মকর্তা বলতে শুধুমাত্র একজন মহাপরিচালক আছেন। এ ছাড়া কোন কর্মকর্তাও এখানে নিয়োগ হয় নাই। এমনকি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প এটা শহর থেকে অনেক দূরে। যার ফলে এটা তরুণ প্রজন্মরা জানবে কি ভাবে। আমরা এলাকার স্থানীয়রাও এ বিষয়ে জানি না। এমন একটা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দ্রুত চালু দাবি করছি।
নতুন প্রজন্ম ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, জামালপুর জেলার সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্য উদ্যোক্তা তৈরি করার উদ্দেশে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি স্থাপন করা হয়। সরকার একজন মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে দায় সেরেছেন। জরার্জীণ অবস্থায় পড়ে আছে। সরকারের কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে। তাদের দাবি সরকার যেন দ্রুত লোকবল নিয়োগ করে ট্রেনিং কার্যক্রম চালু করে।
সামাজিক আন্দোলন জামালপুরের সভাপতি জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, জামালপুরের সার্বিক উন্নয়নকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যসহ নতুন উদ্যাক্তা তৈরি উদ্দ্যশে ২০২২ সালে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি স্থাপন করা হয়। শুধুমাত্র একজন মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে সরকার দায় সেরেছেন। আমরা যা দেখছি ৫৫ একর জমির উপর নির্মিত অসংখ্য ট্রেনিং সেন্টার চারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। যা জরার্জীণ অবস্থায় পড়ে আছে। অযন্ত্রে অবহেলায় কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে। সরকারে কাছে দাবি করি অতিদ্রুত লোকবল নিয়োগ দিয়ে লক্ষ্য উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে ট্রেনিং কার্যক্রম চালু করা হয়।
তবে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি মহাপরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেছেন, জামালপুরে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।তবে জনবল সংকটের কারণে কিছুটা প্রশাসনিক ভাবে আমরা ঠিক সর্ম্পূন্ন রূপে একাডেমীটা চালু করতে সক্ষম হয়নি। আশা করছি আগামী মাসে আমাদের জনবল সংকট কাটিয়ে উঠার জন্য নিযোগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
প্রায় ৬০ জনের মতো জনবল নিয়োগ সর্ম্পূন্ন করা হবে। এই জনবল নিয়োগ সর্ম্পূন্ন করা হলে এই অঞ্চলে আর্থসামাজিক উন্নয়নে যে একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার সুফল জনগণ ভোগ করবে। পল্লী উন্নয়নের মূলত কাজ করবে দারিদ্র বিমোচনের পাশাপাশি রিসার্চ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এই অঞ্চলের যে সকল বিষয় গবেষণা করে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবো সে গুলো প্রজেক্ট আকারে বাস্তবায়িত হবে। সে কারণে এই অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে।
গ্রামীণ জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং প্রয়োগিক গবেষণার মাধ্যমে পল্লী অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক দারিদ্র্য বিমোচন এবং গ্রামীণ উন্নয়নে প্রতিষ্ঠিত জামালপুর পল্লী উন্নয়ন একাডেমি গত ২ বছরেও কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। ফলে একাডেমির বিভিন্ন যন্ত্রপাতিসহ নষ্ট হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ ভবন। পুরো পল্লী যেন ভূতুরের নগরীতে পরিণত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ২০২৩ সালে ৩১ ডিসেম্বর শুধু মাত্র মহাপরিচালক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত এই কর্মকর্তা বলেছেন, চলতি মাসেই জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে।
জামালপুর জেলা শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে মেলান্দহ উপজেলার মহিরামকূল এলাকায় ২০২২ সালে নির্মাণ করা হয় শেখ হাসিনা পল্লী উন্নয়ন একাডেমি। বর্তমানে জামালপুর পল্লী উন্নয়ন একাডেমি নাম করণ করা হয়েছে।
১০ তলা প্রশাসনিক ভবন,৬ তলা বিশিষ্ট তিনটি হোস্টেল, ৪ তলা ডরমিটরি ভবন, স্কুল ও মসজিদসহ সকল নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০২৩ সালে। এরপর থেকে পড়ে আছে একাডেমীক কার্যক্রম। অযন্ত্রে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি,আসবাবপত্র। পুরো একাডেমিতে কোন জনবল না থাকলেও নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন মহাপরিচালকসহ ৮ জন নিরাপত্তা কর্মী।
কলেজ ছাত্রী রাবেয়া খাতুন বলেন,বর্তমানে পল্লী উন্নয়ন একাডেমির অফিসে যে কার্যক্রম চলছে তা চরম অব্যবস্থাপনার মধ্যে পরিচালিত হচ্ছে। সরকারি বাজেটে ৫০ একরের জমি নিয়ে এই প্রকল্পটা শুরু করে শতকোটি টাকার উপরে ব্যয়ে নির্মিত হলেও দৃশ্যমান কোন কাজ এখানে হচ্ছে বলে আমরা দেখছি না। এখানে কর্মকর্তা বলতে শুধুমাত্র একজন মহাপরিচালক আছেন। এ ছাড়া কোন কর্মকর্তাও এখানে নিয়োগ হয় নাই। এমনকি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প এটা শহর থেকে অনেক দূরে। যার ফলে এটা তরুণ প্রজন্মরা জানবে কি ভাবে। আমরা এলাকার স্থানীয়রাও এ বিষয়ে জানি না। এমন একটা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দ্রুত চালু দাবি করছি।
নতুন প্রজন্ম ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, জামালপুর জেলার সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্য উদ্যোক্তা তৈরি করার উদ্দেশে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি স্থাপন করা হয়। সরকার একজন মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে দায় সেরেছেন। জরার্জীণ অবস্থায় পড়ে আছে। সরকারের কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে। তাদের দাবি সরকার যেন দ্রুত লোকবল নিয়োগ করে ট্রেনিং কার্যক্রম চালু করে।
সামাজিক আন্দোলন জামালপুরের সভাপতি জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, জামালপুরের সার্বিক উন্নয়নকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যসহ নতুন উদ্যাক্তা তৈরি উদ্দ্যশে ২০২২ সালে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি স্থাপন করা হয়। শুধুমাত্র একজন মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে সরকার দায় সেরেছেন। আমরা যা দেখছি ৫৫ একর জমির উপর নির্মিত অসংখ্য ট্রেনিং সেন্টার চারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। যা জরার্জীণ অবস্থায় পড়ে আছে। অযন্ত্রে অবহেলায় কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে। সরকারে কাছে দাবি করি অতিদ্রুত লোকবল নিয়োগ দিয়ে লক্ষ্য উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে ট্রেনিং কার্যক্রম চালু করা হয়।
তবে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি মহাপরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেছেন, জামালপুরে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।তবে জনবল সংকটের কারণে কিছুটা প্রশাসনিক ভাবে আমরা ঠিক সর্ম্পূন্ন রূপে একাডেমীটা চালু করতে সক্ষম হয়নি। আশা করছি আগামী মাসে আমাদের জনবল সংকট কাটিয়ে উঠার জন্য নিযোগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
প্রায় ৬০ জনের মতো জনবল নিয়োগ সর্ম্পূন্ন করা হবে। এই জনবল নিয়োগ সর্ম্পূন্ন করা হলে এই অঞ্চলে আর্থসামাজিক উন্নয়নে যে একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার সুফল জনগণ ভোগ করবে। পল্লী উন্নয়নের মূলত কাজ করবে দারিদ্র বিমোচনের পাশাপাশি রিসার্চ গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এই অঞ্চলের যে সকল বিষয় গবেষণা করে আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারবো সে গুলো প্রজেক্ট আকারে বাস্তবায়িত হবে। সে কারণে এই অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে।
টাঙ্গাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারকৃত জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আমীর হামজাকে (৭৯) কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত।
১৩ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড়ের আটোয়ারী ও সদর উপজেলায় পুকুর ও ডোবার পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের আরাজী মন্ডলহাট বলরামপুর, চুচুলী পটেশ্বরী ও সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের ফুঁটকিপাড়া এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে।
১৪ ঘণ্টা আগেজামালপুর একটি শান্তিপূর্ণ জেলা। তবে মাঝে মধ্যে জেলায় মাজার ভাঙার সুর এসেছে এবং এখনো আসতেছে। আমরা সজাগ আছি এবং পুলিশ প্রশাসনকে বলবো আপনারাও সজাগ থাকবেন। । এখানে কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী আছে যারা উসকানি দিয়ে থাকেন ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য। তারা সবসময় জামালপুরকে অশান্ত রাখতে চায়
১৬ ঘণ্টা আগেরেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসাবে দেশে যেখানে আমার সর্বোচ্চ সম্মান পাওয়ার কথা থাকলেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা পুলিশের একজন দায়িত্বশীল ওসি সাহেবের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে সাবেক স্ত্রীর দ্বারা বে-আইনিভাবে নির্যাতনের শিকার হয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছি
১৭ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারকৃত জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আমীর হামজাকে (৭৯) কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত।
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী ও সদর উপজেলায় পুকুর ও ডোবার পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের আরাজী মন্ডলহাট বলরামপুর, চুচুলী পটেশ্বরী ও সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের ফুঁটকিপাড়া এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে।
জামালপুর একটি শান্তিপূর্ণ জেলা। তবে মাঝে মধ্যে জেলায় মাজার ভাঙার সুর এসেছে এবং এখনো আসতেছে। আমরা সজাগ আছি এবং পুলিশ প্রশাসনকে বলবো আপনারাও সজাগ থাকবেন। । এখানে কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী আছে যারা উসকানি দিয়ে থাকেন ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য। তারা সবসময় জামালপুরকে অশান্ত রাখতে চায়
রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসাবে দেশে যেখানে আমার সর্বোচ্চ সম্মান পাওয়ার কথা থাকলেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা পুলিশের একজন দায়িত্বশীল ওসি সাহেবের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে সাবেক স্ত্রীর দ্বারা বে-আইনিভাবে নির্যাতনের শিকার হয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছি