সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরায় ঝরছে অঝোরে বৃষ্টি। ভোর থেকে প্রবল বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এদিকে সোমবার ভোর থেকে নতুন করে তিনদিনের টানা আবার শুরু হওয়া বর্ষণে সাতক্ষীরা নিন্মাঞ্চল দেখা দিয়েছে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা।
এতে পানিতে তলিয়ে গেছে বিল, খাল, পুকুর ও রাস্তাঘাট। চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিন্ম আয়ের মানুষ ও কৃষকরা।
তিনদিনের টানা বর্ষণে বিশেষ করে সাতক্ষীরা পৌরসভার অধিকাংশ এলাকায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে জলাবদ্ধতায়। শহরের অধিকাংশ রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলিপুর, কামালনগর, কাশেমপুর, বকচরা, বালিয়াডাঙ্গা, বাবুলিয়াসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে এসব অঞ্চলের বহু পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ঘরের ভিতর পানি ঢুকে পড়ায় অনেকেই মাচান বানিয়ে সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন। কলাগাছের ভেলায় চলাফেরা করতে দেখা গেছে কিছু পরিবারকে। পানিবন্দী পরিবারগুলোতে রান্নাবান্না বন্ধ রয়েছে। চুলায় আগুন জ্বালানো তো দূরের কথা, খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন তারা।
সকাল থেকে জীবিকার তাগিদে অনেকেই ঘর থেকে বের হলেও রাস্তাঘাটে তেমন মানুষের দেখা মেলেনি। বাজারে দোকানপাট খোলা থাকলেও বেচাকেনা ছিল একেবারেই কম।
কদমতলা বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন, সকালে পাইকারি বাজারে মাছ কিনতে গিয়ে দেখি মাছই আসেনি।
কাশেমপুরের দিনমজুর আব্দুস সাত্তার বলেন, সারাদিন বৃষ্টির কারণে কোনো কাজ পাইনি, কাজ না করলে তো খাওয়া চলে না।
শিয়ালডাঙ্গার ইজিবাইক চালক আসাদুজ্জামান জানান, রাস্তায় বের হয়েছি, কিন্তু যাত্রী নেই।
কাশেমপুরের সবজি বিক্রেতা শাহিনুর রহমান জানান, বাজারে মালামাল আনতে পারিনি, ঘরেই বসে আছি।
এদিকে, টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে আমন ধানের বীজতলা। সাতক্ষীরার তালা, কলারোয়া দেবহাটা, আশাশুনি, শ্যামনগর, কালিগঞ্জ ও সদর উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় থাকা মৎস্য ঘেরগুলোতেও পানি ঢুকে পড়েছে। অনেক ঘেরে সঠিক ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বিল একাকার হয়ে গেছে। কৃষকরা জানিয়েছেন, বীজতলা নষ্ট হওয়ায় এবার আমন রোপণে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
নিন্মাঞ্চলের পুকুর, সড়ক ও খানাখন্দ তলিয়ে যাওয়ায় ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে পড়েছে। পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০ টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় জেলা জুড়ে প্রবল বর্ষণের ঘটনা ঘটে।
সাতক্ষীরায় ঝরছে অঝোরে বৃষ্টি। ভোর থেকে প্রবল বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এদিকে সোমবার ভোর থেকে নতুন করে তিনদিনের টানা আবার শুরু হওয়া বর্ষণে সাতক্ষীরা নিন্মাঞ্চল দেখা দিয়েছে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা।
এতে পানিতে তলিয়ে গেছে বিল, খাল, পুকুর ও রাস্তাঘাট। চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিন্ম আয়ের মানুষ ও কৃষকরা।
তিনদিনের টানা বর্ষণে বিশেষ করে সাতক্ষীরা পৌরসভার অধিকাংশ এলাকায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে জলাবদ্ধতায়। শহরের অধিকাংশ রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আলিপুর, কামালনগর, কাশেমপুর, বকচরা, বালিয়াডাঙ্গা, বাবুলিয়াসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে এসব অঞ্চলের বহু পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ঘরের ভিতর পানি ঢুকে পড়ায় অনেকেই মাচান বানিয়ে সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন। কলাগাছের ভেলায় চলাফেরা করতে দেখা গেছে কিছু পরিবারকে। পানিবন্দী পরিবারগুলোতে রান্নাবান্না বন্ধ রয়েছে। চুলায় আগুন জ্বালানো তো দূরের কথা, খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন তারা।
সকাল থেকে জীবিকার তাগিদে অনেকেই ঘর থেকে বের হলেও রাস্তাঘাটে তেমন মানুষের দেখা মেলেনি। বাজারে দোকানপাট খোলা থাকলেও বেচাকেনা ছিল একেবারেই কম।
কদমতলা বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবুল কালাম বলেন, সকালে পাইকারি বাজারে মাছ কিনতে গিয়ে দেখি মাছই আসেনি।
কাশেমপুরের দিনমজুর আব্দুস সাত্তার বলেন, সারাদিন বৃষ্টির কারণে কোনো কাজ পাইনি, কাজ না করলে তো খাওয়া চলে না।
শিয়ালডাঙ্গার ইজিবাইক চালক আসাদুজ্জামান জানান, রাস্তায় বের হয়েছি, কিন্তু যাত্রী নেই।
কাশেমপুরের সবজি বিক্রেতা শাহিনুর রহমান জানান, বাজারে মালামাল আনতে পারিনি, ঘরেই বসে আছি।
এদিকে, টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে আমন ধানের বীজতলা। সাতক্ষীরার তালা, কলারোয়া দেবহাটা, আশাশুনি, শ্যামনগর, কালিগঞ্জ ও সদর উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় থাকা মৎস্য ঘেরগুলোতেও পানি ঢুকে পড়েছে। অনেক ঘেরে সঠিক ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বিল একাকার হয়ে গেছে। কৃষকরা জানিয়েছেন, বীজতলা নষ্ট হওয়ায় এবার আমন রোপণে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
নিন্মাঞ্চলের পুকুর, সড়ক ও খানাখন্দ তলিয়ে যাওয়ায় ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে পড়েছে। পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০ টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় জেলা জুড়ে প্রবল বর্ষণের ঘটনা ঘটে।
ফেনীর ছাগলনাইয়া থানার পুলিশ ও বিজিবি পৃথক অভিযানে মাদক ও চোরাচালান পণ্য উদ্ধার এবং তিনজনকে আটক করেছে।
৪ মিনিট আগেকমিউনিটি ভিত্তিক জলবায়ু সুশাসন বাস্তবায়নে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতার বিকল্প নেই। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অনিয়ম, জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় ববরাদ্দকৃত অর্থের অব্যবহার, দুর্যোগকালীন ও পরবর্তী সময়ে ত্রাণ বিতরণে অস্বচ্ছতা এবং উন্নয়ন প্রকল্পে তৃণমূল বা প্রান্তিক জনগণের অংশগ্রহণ না থাকা একটি বড় বাধা।
১১ মিনিট আগেঅপারেশনের পর থেকেই ফরিদা ইয়াসমিন দীর্ঘ সাত মাস ধরে তীব্র পেটব্যথায় ভুগছিলেন। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় তার পেটে ফুলে থাকা শক্ত বস্তু শনাক্ত হয়
২ ঘণ্টা আগেযথাযথ পার্কিং না থাকায় প্রায়ই অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে পড়ছে। এছাড়া রোগী পরিবহনের সময়ও দেখা দিচ্ছে নানা ভোগান্তি। তারা আরো জানায়, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দ্রুত সুনির্দিষ্ট পার্কিং ব্যবস্থা না করলে আন্দোলন আরও কঠোর করা হবে
২ ঘণ্টা আগেফেনীর ছাগলনাইয়া থানার পুলিশ ও বিজিবি পৃথক অভিযানে মাদক ও চোরাচালান পণ্য উদ্ধার এবং তিনজনকে আটক করেছে।
কমিউনিটি ভিত্তিক জলবায়ু সুশাসন বাস্তবায়নে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতার বিকল্প নেই। পাশাপাশি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অনিয়ম, জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় ববরাদ্দকৃত অর্থের অব্যবহার, দুর্যোগকালীন ও পরবর্তী সময়ে ত্রাণ বিতরণে অস্বচ্ছতা এবং উন্নয়ন প্রকল্পে তৃণমূল বা প্রান্তিক জনগণের অংশগ্রহণ না থাকা একটি বড় বাধা।
অপারেশনের পর থেকেই ফরিদা ইয়াসমিন দীর্ঘ সাত মাস ধরে তীব্র পেটব্যথায় ভুগছিলেন। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় তার পেটে ফুলে থাকা শক্ত বস্তু শনাক্ত হয়
যথাযথ পার্কিং না থাকায় প্রায়ই অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে পড়ছে। এছাড়া রোগী পরিবহনের সময়ও দেখা দিচ্ছে নানা ভোগান্তি। তারা আরো জানায়, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দ্রুত সুনির্দিষ্ট পার্কিং ব্যবস্থা না করলে আন্দোলন আরও কঠোর করা হবে