মধুপুরে 'গরীবের হাসপাতালে' র‍্যাবের চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ

প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল
Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের মধুপুরে গরীবের ডাক্তার খ্যাত এড্রিক বেকারের হাসপাতালে র‍্যাবের পক্ষ থেকে চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) দুপুরে র‍্যাব-১৪ এর উদ্যোগে এ চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এ সময় র‍্যাব-১৪ এর অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান আমেরিকা ডাক্তার দম্পতি জেসিন এবং মেরিন্ডিসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের কাছে চিকিৎসা সামগ্রী তুলে দেন। চিকিৎসা সামগ্রী পেয়ে খুশি হাসপাতালের কর্মকর্তারা।

এ সময় র‍্যাব-১৪ সিপিসি-৩ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর কাউসার বাঁধনসহ র‍্যাবের অন্যন্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

র‍্যাব-১৪ এর অধিনায়ক ও অতিরিক্ত ডিআইজি নয়মুল হাসান বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি র‍্যাব সেবায় যেনো অবদান রাখতে পারে, সে লক্ষ্যে হাসপাতালের চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। এ ধারা অব্যহত থাকবে।

উল্লেখ্য, টানা ৩২ বছর টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরগড়ে অবস্থিত কালিয়াকৈরে গ্রামের দরিদ্র মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়ার পর ২০১৫ সালে মারা যান নিউজিল্যান্ডের অধিবাসী ৭৪ বছর বয়স্ক ডাক্তার এড্রিক বেকার।

গ্রামের সবার কাছেই যিনি ডাক্তার ভাই হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার মৃত্যুর পর আমেরিকা থেকে ছুটে এসে বর্তমানে ডাক্তার দম্পতি জেসিন এবং মেরিন্ডি হাসপাতালটি দেখাশোনা করছেন।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

জেলা নিয়ে আরও পড়ুন

লালনসংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে একুশে পদক পান তিনি। ১৯৯৩ সালে চল”িচত্র ‘অন্ধ প্রেম’-এ ব্যবহৃত তাঁর গাওয়া ‘নিন্দার কাঁটা’র জন্য পান জাতীয় চল”িচত্র পুরস্কার। ২০০৮ সালে জাপানের মর্যাদাপূর্ণ ফুকুওয়াকা পুরস্কারে ভূষিত হন। তবে পুরস্কার-সম্মান নয়, তাঁর কাছে আসল অর্জন ছিল মানুষের ভালোবাসা

১৪ ঘণ্টা আগে

এনআইসিইউতে ৩টি বেড খালি থাকায় ৩ নবজাতককে রাখা সম্ভব হয়েছে। ২ নবজাতের অবস্থা আশংকাজনক। এখানে বেড খালি হলে বাইরের হাসপাতালে যে নবজাতকদের নিয়ে রাখা হয়েছে তাদেরও এখানে নিয়ে আসা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে

শহরের যানজট নিরসনে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ, লাইসেন্সবিহীন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধকরণ, দ্বিধাবিভক্ত প্রেসক্লাব ইস্যুতে আলোচনার উদ্যোগ গ্রহণ, সরকারি খাস জমিতে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছ্বেদ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার মান উন্নয়নসহ জনগুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়

১৪ ঘণ্টা আগে

পুলিশের একার পক্ষে চুরি, ছিনতাই কিংবা ইভটিজিং বন্ধ করা সম্ভব নয়। এজন্য প্রত্যেক নাগরিককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং কোনো অপরাধ চোখে পড়লেই তা সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে জানাতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ সর্বদা জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে