গ্রেপ্তার ৫, ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
পাবনা
পাবনার চাটমোহরে সাত বছর বয়সী শিশু আকলিমা খাতুন জুঁইকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের পর শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় এক যুবক, এক শিশু এবং তিন কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা অপরাধে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে চাটমোহর থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জরুল ইসলাম।
তিনি জানান, গত ১৪ এপ্রিল বিকেলে নাটোরের বড়াইগ্রামের চাঁন্দাই ইউনিয়নের বড় গারফা গ্রামের বাসিন্দা জাহিদুর রহমানের মেয়ে জুঁই চাটমোহর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের রামপুর গ্রামে তার দাদির বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়। সন্ধ্যায় সে দাদির বাড়িতে গিয়েও পরে নিখোঁজ হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর পরদিন সকালে রামপুর গ্রামের আফজাল হোসেনের একটি ভুট্টাখেতে তার নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়।
শিশুটির মৃত্যুকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরে জুঁইয়ের মা মোমেনা খাতুন চাটমোহর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকেই চাটমোহর ও বড়াইগ্রাম থানার পুলিশ যৌথভাবে তদন্তে নামে।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চিহ্নিত হয় ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের পরিচয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন বড় গারফা গ্রামের সুলতান হোসেনের ছেলে সোহেল রানা (২৫)। পাশাপাশি তিন কিশোর ও এক শিশু রয়েছে, যাদের পরিচয় আইনগত কারণে প্রকাশ করা হয়নি।
ওসি মঞ্জরুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এবং পরে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে স্বীকার করেছে যে, তারা মিলে জুঁইকে অপহরণ করে ভুট্টাখেতে নিয়ে যায় এবং সেখানে তাকে দলবদ্ধভাবে শারীরিক নির্যাতন করে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে।
এ ঘটনার নির্মমতা ও নিষ্ঠুরতায় স্থানীয়রা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। তারা দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
পাবনার চাটমোহরে সাত বছর বয়সী শিশু আকলিমা খাতুন জুঁইকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের পর শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় এক যুবক, এক শিশু এবং তিন কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা অপরাধে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুরে চাটমোহর থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জরুল ইসলাম।
তিনি জানান, গত ১৪ এপ্রিল বিকেলে নাটোরের বড়াইগ্রামের চাঁন্দাই ইউনিয়নের বড় গারফা গ্রামের বাসিন্দা জাহিদুর রহমানের মেয়ে জুঁই চাটমোহর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের রামপুর গ্রামে তার দাদির বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়। সন্ধ্যায় সে দাদির বাড়িতে গিয়েও পরে নিখোঁজ হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর পরদিন সকালে রামপুর গ্রামের আফজাল হোসেনের একটি ভুট্টাখেতে তার নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়।
শিশুটির মৃত্যুকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরে জুঁইয়ের মা মোমেনা খাতুন চাটমোহর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকেই চাটমোহর ও বড়াইগ্রাম থানার পুলিশ যৌথভাবে তদন্তে নামে।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চিহ্নিত হয় ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের পরিচয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন বড় গারফা গ্রামের সুলতান হোসেনের ছেলে সোহেল রানা (২৫)। পাশাপাশি তিন কিশোর ও এক শিশু রয়েছে, যাদের পরিচয় আইনগত কারণে প্রকাশ করা হয়নি।
ওসি মঞ্জরুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এবং পরে আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে স্বীকার করেছে যে, তারা মিলে জুঁইকে অপহরণ করে ভুট্টাখেতে নিয়ে যায় এবং সেখানে তাকে দলবদ্ধভাবে শারীরিক নির্যাতন করে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করে।
এ ঘটনার নির্মমতা ও নিষ্ঠুরতায় স্থানীয়রা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ। তারা দ্রুত বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
রাজধানীতে মশক নিধন অভিযানে নামছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন।
৮ মিনিট আগেপ্রচন্ড তাপদাহে পুড়ছে খুলনার জনপদ। এই অঞ্চল দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড রোদে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
২৪ মিনিট আগেপঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পাথরবোঝাই এক ট্রাকের চাপায় সঞ্জয় চন্দ্র রায় (১৪) ও অনিক চন্দ্র রায় (১৩) নামে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে মশক নিধন অভিযানে নামছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন।
প্রচন্ড তাপদাহে পুড়ছে খুলনার জনপদ। এই অঞ্চল দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড রোদে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পাথরবোঝাই এক ট্রাকের চাপায় সঞ্জয় চন্দ্র রায় (১৪) ও অনিক চন্দ্র রায় (১৩) নামে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।