যানজটে নাকাল পৌরবাসী
আবু মাহাজ,ভোলা
ভোলার চরফ্যাশনে আধুনিক মানের দৃষ্টিনন্দন বাস টার্মিনালটি এখন ভূতুড়ে বাড়িতে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত নভেম্বরে হঠাৎ অদৃশ্য কারণে বাস টার্মিনাল থেকে কোন বাস আসা যাওয়া না করায় অযত্নে অবহেলায় পরিত্যক্ত পড়ে আছে আধুনিক বাস টার্মিনালটি।
পাশাপাশি বাসটার্মিনালটি পরিত্যক্ত হওয়ায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলেই হয়ে উঠে মাদকসেবীদের অভয়ারণ্য। দলবেঁধে বসে মাদকের আখড়া ও জুয়ার আসর। জুয়ারি ও মাদক সেবীদের আনাগোনার কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছিনতাইয়ের ঘটনা। বাসটার্মিনালে বাস আসা যাওয়া বন্ধ করে বাজারের ভিতরে বাসের যাত্রী উঠা নামা ও স্টেশন স্থাপন করায় তীব্র যানজটে নাকাল হয়ে পড়েছে চরফ্যাশন পৌরসদরের ব্যবসায়ীসহ পথচারীরা।
চরফ্যাশন থেকে ভোলাসহ বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচলকারী বাসগুলোকে চরফ্যাশন বাজারের ভিতরে বাসস্ট্যান্ডে আনার কারণে চরফ্যাশন পৌরসভায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা বাস-টার্মিনালটি কোন কাজেই আসে না । সাড়ে সাত হাজার স্কয়ার ফুট আয়তনের উন্নত মানের তিনতলা ভবনের দৃষ্টিনন্দন ও আধুনিক বাস টার্মিনাল এখন ভূতুড়ে বাড়ি।
২০১৮ সালের আগস্টে উৎসবমুখর পরিবেশে উদ্বোধন করা হয় চরফ্যাশনের একমাত্র দৃষ্টিনন্দন ও আধুনিক বাস টার্মিনালটি। গত সাত বছর ধরে সেখান থেকেই বাস চলাচল করছিল।রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর গত নভেম্বরে সেখান থেকে আগের বাস-স্ট্যান্ডে ফিরে গেছেন বাসমালিকরা। এতে অযত্নে, অবহেলায় পরিত্যক্তভাবে পড়ে আছে আধুনিক বাস টার্মিনালটি। ফলে শহর থেকে বাস আসা-যাওয়া করায় যানজট বেড়ে জনগণকে ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এলাকাবাসী জানান, মুখারবান্ধার বাস টার্মিনালটি পরিত্যক্ত হওয়ার পর থেকে সেখানে সন্ধ্যার পর বসছে মাদকের আসর। এসব কারণে আশপাশের এলাকায় ছিনতাইসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পাশাপাশি ওই টার্মিনালকেন্দ্রিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা পড়েছেন বিপাকে।
চরফ্যাশন পৌরসভা সূত্র জানা যায়, পৌর এলাকার যানজট নিরসনের লক্ষ্যে সদর থেকে দুই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মুখারবান্ধায় বাস টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। পৌরসভার অর্থায়নে দুই একর জমির ওপর প্রায় ২০ কোটি টাকা খরচে নির্মাণ করা হয় অত্যাধুনিক এই টার্মিনালটি। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে নির্মাণকাজ শুরুর পর উদ্বোধন করা হয় ২০১৮ সালের ২ আগস্ট। এই বাস টার্মিনালে রয়েছে সাড়ে ৭ হাজার স্কয়ার ফুটের উন্নতমানের কাঁচে মোড়ানো তিনতলা ভবন। যে ভবনে সাধারণ যাত্রীদের বিশ্রামাগার ছাড়াও অত্যাধুনিক সুবিধার ভিআইপি বিশ্রামাগার, রেস্টুরেন্ট, মসজিদ, হলরুম, মিটিং রুম, চায়ের স্টল, পর্যাপ্ত শৌচাগারসহ প্রত্যেক রুটের জন্য পৃথক টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা।
সাত বছর ধরে চরফ্যাশন থেকে ভোলা, বরিশাল, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও উপজেলার দক্ষিণ আইচা, দুলারহাট, চেয়ারম্যান বাজারসহ বিভিন্ন রুটে বাস চলে আসছিল। দিনে দুই শতাধিক বাস এখান থেকে চলাচল করত। বর্তমানে পৌরসভার সদর বাজারের বাসটার্মিনাল থেকে এসব বাস চলাচল করছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বিগত সময়ে পৌরসদর বাজারের বাহিরে বাসটার্মিনালে বাস থাকা ও ওই টার্মিনাল থেকে ভোলাগামী যাত্রীবাহী বাস আসা যাওয়ার কারণে বাজার ছিল যানজট মুক্ত। কিন্তু বাস মালিক সমিতির খামখেয়ালি কারণে ফের বাজার জুড়ে শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী বাসের বিচরণ। বাজারের ভিতরে দুটি বাস-ষ্টেশন জুড়ে বাস রাখা এবং বাজারের ভিতরে যাত্রী উঠানামা করার কারণে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। এতে চরম বিপাকে পড়েছে বাজারের ব্যবসায়ীসহ পথচারীরা। প্রতিনিয়ত ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। বাসটার্মিনালে বাস ফিরিয়ে নেয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান বাজারের ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, চারতলা বিশিষ্ট বাস টার্মিনালের ভবনের কোটি টাকার আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বাস টার্মিনালের চারপাশসহ মূল ভবনের বেশ কিছু স্থানে ময়লা-আবর্জনায় ভাগাড়ে পরিণত হয়ে গেছে। ভিতর বাহিরে জমে আছে ময়লা আবর্জনার স্তূপ । এছাড়াও টার্মিনালটির পশ্চিম পাশে সাধারণ মানুষ অবাধে বিচরণ করায় স্থানীয়রা ময়লা ফেলার কারণে বাস টার্মিনাল জুড়ে রয়েছে ময়লার ভাগার। টিকিট কাউন্টারগুলোতে জমেছে ধুলোর স্তূপ।
বাস টার্মিনালের ব্যবসায়ীরা জানান, ভোলাগামী সিএনজিগুলো পৌর সদর থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। এতে করে টার্মিনালের বাসগুলো যাত্রী কম পাচ্ছে। তাই সিএনজির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যাত্রী ধরার জন্য বাসগুলো টার্মিনাল ছেড়ে পৌর সদরে চলে গেছে।
চরফ্যাশন বাস মালিক সমিতির নেতা রিয়াদ সিকদার জানান,আমরা ব্যবসা ট্বেকানোর স্বার্থে আমরা পৌরসভার ভিতরে আমাদের নিজস্ব বাসস্ট্যান্ডে থেকে বাস পরিচালনা করতে বাধ্য হচ্ছি।সরকার যদি অবৈধ যান বন্ধ করে এবং যানগুলোকে রুট পার্মিট অনুযায়ী চালানো নিশ্চিত করে তাহলে আমাদের দৃষ্টিনন্দন বাসস্ট্যান্ডে ফিরে যেতে আপত্তি নেই।
ভোলা জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান বলেন,ওখানে বাস টার্মিনাল থাকা সত্ত্বেও ওখানে যানজট না হয় সে বিষয়টি আমরা দেখব। বাসের সাথে আমরা একসাথে সিএনজির বিষয়ে আলোচনা নিয়ে আসব। এটির একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান আমরা বের করার চেষ্টা করব।
ভোলার চরফ্যাশনে আধুনিক মানের দৃষ্টিনন্দন বাস টার্মিনালটি এখন ভূতুড়ে বাড়িতে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত নভেম্বরে হঠাৎ অদৃশ্য কারণে বাস টার্মিনাল থেকে কোন বাস আসা যাওয়া না করায় অযত্নে অবহেলায় পরিত্যক্ত পড়ে আছে আধুনিক বাস টার্মিনালটি।
পাশাপাশি বাসটার্মিনালটি পরিত্যক্ত হওয়ায় সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলেই হয়ে উঠে মাদকসেবীদের অভয়ারণ্য। দলবেঁধে বসে মাদকের আখড়া ও জুয়ার আসর। জুয়ারি ও মাদক সেবীদের আনাগোনার কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছিনতাইয়ের ঘটনা। বাসটার্মিনালে বাস আসা যাওয়া বন্ধ করে বাজারের ভিতরে বাসের যাত্রী উঠা নামা ও স্টেশন স্থাপন করায় তীব্র যানজটে নাকাল হয়ে পড়েছে চরফ্যাশন পৌরসদরের ব্যবসায়ীসহ পথচারীরা।
চরফ্যাশন থেকে ভোলাসহ বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচলকারী বাসগুলোকে চরফ্যাশন বাজারের ভিতরে বাসস্ট্যান্ডে আনার কারণে চরফ্যাশন পৌরসভায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা বাস-টার্মিনালটি কোন কাজেই আসে না । সাড়ে সাত হাজার স্কয়ার ফুট আয়তনের উন্নত মানের তিনতলা ভবনের দৃষ্টিনন্দন ও আধুনিক বাস টার্মিনাল এখন ভূতুড়ে বাড়ি।
২০১৮ সালের আগস্টে উৎসবমুখর পরিবেশে উদ্বোধন করা হয় চরফ্যাশনের একমাত্র দৃষ্টিনন্দন ও আধুনিক বাস টার্মিনালটি। গত সাত বছর ধরে সেখান থেকেই বাস চলাচল করছিল।রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর গত নভেম্বরে সেখান থেকে আগের বাস-স্ট্যান্ডে ফিরে গেছেন বাসমালিকরা। এতে অযত্নে, অবহেলায় পরিত্যক্তভাবে পড়ে আছে আধুনিক বাস টার্মিনালটি। ফলে শহর থেকে বাস আসা-যাওয়া করায় যানজট বেড়ে জনগণকে ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এলাকাবাসী জানান, মুখারবান্ধার বাস টার্মিনালটি পরিত্যক্ত হওয়ার পর থেকে সেখানে সন্ধ্যার পর বসছে মাদকের আসর। এসব কারণে আশপাশের এলাকায় ছিনতাইসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পাশাপাশি ওই টার্মিনালকেন্দ্রিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা পড়েছেন বিপাকে।
চরফ্যাশন পৌরসভা সূত্র জানা যায়, পৌর এলাকার যানজট নিরসনের লক্ষ্যে সদর থেকে দুই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মুখারবান্ধায় বাস টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। পৌরসভার অর্থায়নে দুই একর জমির ওপর প্রায় ২০ কোটি টাকা খরচে নির্মাণ করা হয় অত্যাধুনিক এই টার্মিনালটি। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে নির্মাণকাজ শুরুর পর উদ্বোধন করা হয় ২০১৮ সালের ২ আগস্ট। এই বাস টার্মিনালে রয়েছে সাড়ে ৭ হাজার স্কয়ার ফুটের উন্নতমানের কাঁচে মোড়ানো তিনতলা ভবন। যে ভবনে সাধারণ যাত্রীদের বিশ্রামাগার ছাড়াও অত্যাধুনিক সুবিধার ভিআইপি বিশ্রামাগার, রেস্টুরেন্ট, মসজিদ, হলরুম, মিটিং রুম, চায়ের স্টল, পর্যাপ্ত শৌচাগারসহ প্রত্যেক রুটের জন্য পৃথক টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা।
সাত বছর ধরে চরফ্যাশন থেকে ভোলা, বরিশাল, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও উপজেলার দক্ষিণ আইচা, দুলারহাট, চেয়ারম্যান বাজারসহ বিভিন্ন রুটে বাস চলে আসছিল। দিনে দুই শতাধিক বাস এখান থেকে চলাচল করত। বর্তমানে পৌরসভার সদর বাজারের বাসটার্মিনাল থেকে এসব বাস চলাচল করছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বিগত সময়ে পৌরসদর বাজারের বাহিরে বাসটার্মিনালে বাস থাকা ও ওই টার্মিনাল থেকে ভোলাগামী যাত্রীবাহী বাস আসা যাওয়ার কারণে বাজার ছিল যানজট মুক্ত। কিন্তু বাস মালিক সমিতির খামখেয়ালি কারণে ফের বাজার জুড়ে শুরু হয়েছে যাত্রীবাহী বাসের বিচরণ। বাজারের ভিতরে দুটি বাস-ষ্টেশন জুড়ে বাস রাখা এবং বাজারের ভিতরে যাত্রী উঠানামা করার কারণে সৃষ্টি হয় তীব্র যানজট। এতে চরম বিপাকে পড়েছে বাজারের ব্যবসায়ীসহ পথচারীরা। প্রতিনিয়ত ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। বাসটার্মিনালে বাস ফিরিয়ে নেয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানান বাজারের ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, চারতলা বিশিষ্ট বাস টার্মিনালের ভবনের কোটি টাকার আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বাস টার্মিনালের চারপাশসহ মূল ভবনের বেশ কিছু স্থানে ময়লা-আবর্জনায় ভাগাড়ে পরিণত হয়ে গেছে। ভিতর বাহিরে জমে আছে ময়লা আবর্জনার স্তূপ । এছাড়াও টার্মিনালটির পশ্চিম পাশে সাধারণ মানুষ অবাধে বিচরণ করায় স্থানীয়রা ময়লা ফেলার কারণে বাস টার্মিনাল জুড়ে রয়েছে ময়লার ভাগার। টিকিট কাউন্টারগুলোতে জমেছে ধুলোর স্তূপ।
বাস টার্মিনালের ব্যবসায়ীরা জানান, ভোলাগামী সিএনজিগুলো পৌর সদর থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। এতে করে টার্মিনালের বাসগুলো যাত্রী কম পাচ্ছে। তাই সিএনজির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যাত্রী ধরার জন্য বাসগুলো টার্মিনাল ছেড়ে পৌর সদরে চলে গেছে।
চরফ্যাশন বাস মালিক সমিতির নেতা রিয়াদ সিকদার জানান,আমরা ব্যবসা ট্বেকানোর স্বার্থে আমরা পৌরসভার ভিতরে আমাদের নিজস্ব বাসস্ট্যান্ডে থেকে বাস পরিচালনা করতে বাধ্য হচ্ছি।সরকার যদি অবৈধ যান বন্ধ করে এবং যানগুলোকে রুট পার্মিট অনুযায়ী চালানো নিশ্চিত করে তাহলে আমাদের দৃষ্টিনন্দন বাসস্ট্যান্ডে ফিরে যেতে আপত্তি নেই।
ভোলা জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান বলেন,ওখানে বাস টার্মিনাল থাকা সত্ত্বেও ওখানে যানজট না হয় সে বিষয়টি আমরা দেখব। বাসের সাথে আমরা একসাথে সিএনজির বিষয়ে আলোচনা নিয়ে আসব। এটির একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান আমরা বের করার চেষ্টা করব।
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
৯ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
৯ ঘণ্টা আগের্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
৯ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে
১১ ঘণ্টা আগেলাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
র্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে