খুলনা
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি খাতে ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলের ফসলের ক্ষয়ক্ষতি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা কৃষকদের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ এবং দেশের অর্থনীতির জন্যও হুমকি স্বরূপ।
বুধবার (২৮ মে) সকালে খুলনা কৃষি তথ্য সার্ভিস আঞ্চলিক কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আলোচনা সভায় বক্তার এসব কথা বলেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি খুলনা আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন অফিসার বিভাস চন্দ্র সাহা।
কৃষি তথ্য সার্ভিস খামারবাড়ি ঢাকার প্রধান তথ্য অফিসার কৃষিবিদ বি এম রাশেদুল আলমের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ড. এস এম ফেরদৌস।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন। স্বাগত বক্তৃতা করেন কৃষি তথ্য সার্ভিসের আঞ্চলিক শাখার কৃষি অফিসার শারমিনা শামিম। সেমিনারে খুলনা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপপরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, খুলনা কৃষি অঞ্চল ক্লাইমেট স্মার্ট প্রকল্পের পরিাচলক শেখ ফজলুল হক মনি-সহ জেলার কর্মকর্তারা বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। যা কৃষি খাতের জন্য বড় হুমকি স্বরূপ। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষি ক্ষেত্র ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। প্রতি বছর প্রায় ৬৮ হেক্টর আবাদি জমি অনাবাদিতে পরিণত হচ্ছে। তাই কৃষির পাশাপাশি মৎস্য চাষ, পশু পালন এবং অন্যান্য বিকল্প জীবিকার সুযোগ তৈরি করতে হবে। টেকনোলজির ব্যবহার সম্পর্কে কৃষকদের সচেতন করতে হবে। খাদ্যশস্য উৎপাদনে ডাটাবেজ তৈরি করা দরকার। যেন কৃষকরা সহজে বুঝতে পারে কোন পণ্য বেশি উৎপাদন করতে হবে। ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস থেকে কৃষি জমি রক্ষার জন্য টেকসই উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। তাঁরা আরও বলেন,কৃষিতে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আরো এগিয়ে নিতে হলে নতুন নতুন টেকনোলজি আবিষ্কার করা প্রয়োজন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধে উপস্থাপক জানান, ২০৫০ সালের মধ্যে উপকূলীয় কৃষির উৎপাদন ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন কমবে ৮ শতাংশ এবং গমের উৎপাদন কমবে ৩২ শতাংশ।
সেমিনারে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার কৃষি দপ্তরের আওতাধীন কর্মকর্তা ও সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন। খুলনা কৃষি তথ্য অফিস এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে কৃষি কথার গ্রাহক করতে সক্ষম খুলনা বিভাগের ছয়টি উপজেলার ছয়জন উপজেলা কৃষি অফিসারকে সনদপত্র ও দুইজনকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি খাতে ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলের ফসলের ক্ষয়ক্ষতি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা কৃষকদের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ এবং দেশের অর্থনীতির জন্যও হুমকি স্বরূপ।
বুধবার (২৮ মে) সকালে খুলনা কৃষি তথ্য সার্ভিস আঞ্চলিক কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আলোচনা সভায় বক্তার এসব কথা বলেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি খুলনা আঞ্চলিক বীজ প্রত্যয়ন অফিসার বিভাস চন্দ্র সাহা।
কৃষি তথ্য সার্ভিস খামারবাড়ি ঢাকার প্রধান তথ্য অফিসার কৃষিবিদ বি এম রাশেদুল আলমের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ড. এস এম ফেরদৌস।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন। স্বাগত বক্তৃতা করেন কৃষি তথ্য সার্ভিসের আঞ্চলিক শাখার কৃষি অফিসার শারমিনা শামিম। সেমিনারে খুলনা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপপরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, খুলনা কৃষি অঞ্চল ক্লাইমেট স্মার্ট প্রকল্পের পরিাচলক শেখ ফজলুল হক মনি-সহ জেলার কর্মকর্তারা বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। যা কৃষি খাতের জন্য বড় হুমকি স্বরূপ। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষি ক্ষেত্র ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। প্রতি বছর প্রায় ৬৮ হেক্টর আবাদি জমি অনাবাদিতে পরিণত হচ্ছে। তাই কৃষির পাশাপাশি মৎস্য চাষ, পশু পালন এবং অন্যান্য বিকল্প জীবিকার সুযোগ তৈরি করতে হবে। টেকনোলজির ব্যবহার সম্পর্কে কৃষকদের সচেতন করতে হবে। খাদ্যশস্য উৎপাদনে ডাটাবেজ তৈরি করা দরকার। যেন কৃষকরা সহজে বুঝতে পারে কোন পণ্য বেশি উৎপাদন করতে হবে। ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস থেকে কৃষি জমি রক্ষার জন্য টেকসই উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। তাঁরা আরও বলেন,কৃষিতে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আরো এগিয়ে নিতে হলে নতুন নতুন টেকনোলজি আবিষ্কার করা প্রয়োজন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধে উপস্থাপক জানান, ২০৫০ সালের মধ্যে উপকূলীয় কৃষির উৎপাদন ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন কমবে ৮ শতাংশ এবং গমের উৎপাদন কমবে ৩২ শতাংশ।
সেমিনারে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার কৃষি দপ্তরের আওতাধীন কর্মকর্তা ও সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন। খুলনা কৃষি তথ্য অফিস এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে কৃষি কথার গ্রাহক করতে সক্ষম খুলনা বিভাগের ছয়টি উপজেলার ছয়জন উপজেলা কৃষি অফিসারকে সনদপত্র ও দুইজনকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
আলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
১২ ঘণ্টা আগেবিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
১৩ ঘণ্টা আগেশুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়
১৪ ঘণ্টা আগেআলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
বিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
দেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
শুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়