মন্ডপে মন্ডপে শেষ মুহূর্তের অঞ্জলি
বাগেরহাট
ভোর থেকেই পূজার আমেজে মুখরিত বাগেরহাট জেলা। মহানবমীর দিনে জেলার সদর উপজেলার পোলঘাট, দশানী, বনিকপাড়া সহ বিভিন্ন পূজামণ্ডপে ভক্তদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। অঞ্জলি ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিনভর চলেছে দেবী আরাধনা।
বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকেই ভক্তরা পূজার উপাচার হাতে নিয়ে জেলার বিভিন্ন মন্দির ও মণ্ডপে ছুটে আসেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মহানবমীর অঞ্জলি প্রদান করা হয়। কোন কোন মন্ডপে অষ্টমী এবং নবমীর সন্ধিক্ষণে সন্ধিপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় ভক্তরা দেবীর চরণে ১০৮টি নীলপদ্ম, বেলপাতা ও ষোড়শ উপাচার অর্পণ করে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনা করা হয়।
জেলার শহর থেকে গ্রাম, সবখানেই পূজাকে ঘিরে উৎসবের আমেজ বিরাজ করে। ঢাকের বাদ্য, শঙ্খধ্বনি আর উলুধ্বনিতে মুখরিত হচ্ছে চারদিক। অনেক পরিবার সকাল থেকে উপবাস করে পূজায় অংশ নেন।
এদিকে ভক্তদের নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন নিশ্চিতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব ও আনসার বাহিনী সমন্বিতভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা, টহল বাড়ানো হয়েছে গ্রামীণ মণ্ডপগুলোতেও।
চুলকাটি বনিকপাড়া সার্বজনীন দূর্গা মন্ডপের পূজারি বলেন, “নবমী তিথিতে দেবী দুর্গা অসুর শক্তির বিনাশ করেন—এই বিশ্বাসে আমরা অঞ্জলি ও যজ্ঞের মাধ্যমে তাঁর আশীর্বাদ কামনা করি। আমাদের প্রত্যাশা, দেবী সবার দুঃখ-কষ্ট দূর করবেন।”
ধর্মীয় শাস্ত্র মতে, নবমীর যজ্ঞে আম কাঠ, ঘি ও অপরাজিতা ফুলের ব্যবহার মানবকল্যাণ, শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতীক। ভক্তদের বিশ্বাস, এদিনের পূজা জীবনের অশুভ শক্তি দূর করে কল্যাণ বয়ে আনে।
এদিকে পূজা উপলক্ষ্যে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ আসাদুজ্জামান বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করছেন এবং সনাতন ধর্মালম্বীদের নিরাপত্তার বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন। বিএনপি জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন।
সনাতন ধর্মালম্বীরা বিশ্বাস করেন, দেবী দশভূজা দুর্গা অশুভের বিনাশ করে আবার শুভ শক্তির আলোয় অন্ধকার দুর করবেন। নাশ ভক্তদের দুর্গতি আগামীকাল দশমী পূজার মাধ্যমে মত্যালোক থেকে দেবী দুর্গা ফিরবেন কৈলাসে।
ভোর থেকেই পূজার আমেজে মুখরিত বাগেরহাট জেলা। মহানবমীর দিনে জেলার সদর উপজেলার পোলঘাট, দশানী, বনিকপাড়া সহ বিভিন্ন পূজামণ্ডপে ভক্তদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। অঞ্জলি ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিনভর চলেছে দেবী আরাধনা।
বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল থেকেই ভক্তরা পূজার উপাচার হাতে নিয়ে জেলার বিভিন্ন মন্দির ও মণ্ডপে ছুটে আসেন। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মহানবমীর অঞ্জলি প্রদান করা হয়। কোন কোন মন্ডপে অষ্টমী এবং নবমীর সন্ধিক্ষণে সন্ধিপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় ভক্তরা দেবীর চরণে ১০৮টি নীলপদ্ম, বেলপাতা ও ষোড়শ উপাচার অর্পণ করে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনা করা হয়।
জেলার শহর থেকে গ্রাম, সবখানেই পূজাকে ঘিরে উৎসবের আমেজ বিরাজ করে। ঢাকের বাদ্য, শঙ্খধ্বনি আর উলুধ্বনিতে মুখরিত হচ্ছে চারদিক। অনেক পরিবার সকাল থেকে উপবাস করে পূজায় অংশ নেন।
এদিকে ভক্তদের নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন নিশ্চিতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব ও আনসার বাহিনী সমন্বিতভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা, টহল বাড়ানো হয়েছে গ্রামীণ মণ্ডপগুলোতেও।
চুলকাটি বনিকপাড়া সার্বজনীন দূর্গা মন্ডপের পূজারি বলেন, “নবমী তিথিতে দেবী দুর্গা অসুর শক্তির বিনাশ করেন—এই বিশ্বাসে আমরা অঞ্জলি ও যজ্ঞের মাধ্যমে তাঁর আশীর্বাদ কামনা করি। আমাদের প্রত্যাশা, দেবী সবার দুঃখ-কষ্ট দূর করবেন।”
ধর্মীয় শাস্ত্র মতে, নবমীর যজ্ঞে আম কাঠ, ঘি ও অপরাজিতা ফুলের ব্যবহার মানবকল্যাণ, শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতীক। ভক্তদের বিশ্বাস, এদিনের পূজা জীবনের অশুভ শক্তি দূর করে কল্যাণ বয়ে আনে।
এদিকে পূজা উপলক্ষ্যে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ আসাদুজ্জামান বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করছেন এবং সনাতন ধর্মালম্বীদের নিরাপত্তার বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন। বিএনপি জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন।
সনাতন ধর্মালম্বীরা বিশ্বাস করেন, দেবী দশভূজা দুর্গা অশুভের বিনাশ করে আবার শুভ শক্তির আলোয় অন্ধকার দুর করবেন। নাশ ভক্তদের দুর্গতি আগামীকাল দশমী পূজার মাধ্যমে মত্যালোক থেকে দেবী দুর্গা ফিরবেন কৈলাসে।
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
১ few সেকেন্ড আগেদযাত্রার মধ্য দিয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর এ স্মারকলিপি প্রদান করেন কমিটির লোকজন
৯ মিনিট আগেএ ব্যাচে ভর্তির লক্ষ্যে ৯২,৭৬৩ জন প্রার্থী অনলাইনে আবেদন করে। আবেদনকৃত প্রার্থীর মধ্য থেকে ৪০,৭৫৮ জন যোগ্য আবেদনকারী ভর্তি পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়। পর্যায়ক্রমে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে দেশের ৪৮টি জেলায় মোট ৩৬০০ জনকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়
১৩ মিনিট আগেএ ধরনের অজগর সম্পূর্ণ নিরীহ। বনজ পরিবেশে এদের টিকে থাকা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই এদের হত্যা না করে বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা উচিত
২২ মিনিট আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
দযাত্রার মধ্য দিয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর এ স্মারকলিপি প্রদান করেন কমিটির লোকজন
এ ব্যাচে ভর্তির লক্ষ্যে ৯২,৭৬৩ জন প্রার্থী অনলাইনে আবেদন করে। আবেদনকৃত প্রার্থীর মধ্য থেকে ৪০,৭৫৮ জন যোগ্য আবেদনকারী ভর্তি পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয়। পর্যায়ক্রমে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে দেশের ৪৮টি জেলায় মোট ৩৬০০ জনকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়
এ ধরনের অজগর সম্পূর্ণ নিরীহ। বনজ পরিবেশে এদের টিকে থাকা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই এদের হত্যা না করে বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা উচিত