সৈয়দপুর, নীলফামারি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দিন দিন জুয়ার স্পট বেড়েই চলছে। রেললাইনের পাড়, খেলার মাঠ পাড়া-মহল্লা, অলিগলি, খুপরি ঘরে, আড়ালে-আবডালে প্রকাশ্যে প্রতিদিনই বসছে জুয়ার আসর। এসব আসর দেখলে মনে হয় এ যেন জুয়ার হাট।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ উপজেলার দেড় শতাধিক স্পটে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জুয়ার আসর বসে। এসব আসরে জুয়ায় কয়েকজন বড় ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ও বয়সি মানুষ অংশ নেন। তাদের মধ্যে উঠতি বয়সিদের সংখ্যা বেশি। অভিযোগ রয়েছে, এসব আসরের কথা পুলিশ জানলেও নিশ্চুপ। তবে পুলিশের দাবি, জুয়া বন্ধে তারা সোচ্চার।
জানা গেছে, সৈয়দপুর শহরের এক নং রেলগেট সংলগ্ন বানিয়াপাড়া থেকে গোলাহাট পর্যন্ত রেললাইনের পাড়ে প্রায় ২০ থেকে ৩০ টি স্পটে জুয়ার আসর বসে প্রতিদিন। এছাড়া রেলওয়ে মাঠ, ফিদা-আলী মাঠ, কয়ানিজাপাড়া, কাজিপাড়া, বাঙ্গালীপুর, সাহেবপাড়া, মিস্ত্রি পাড়াসহ শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা আরও অর্ধশতাধিক স্পটে বসছে জুয়ার আসর। এগুলো ছাড়াও পৌরসভা ১৫ টি ওয়ার্ডে ও ৫টি ইউনিয়নে আরও শতাধিক স্পট রয়েছে। এসব স্পটে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকার বেশি খেলা চলে বলে জানায় কয়েকজন জুয়াড়ি। এ হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় প্রায় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা।
স্পটগুলোর মধ্যে অল্প কিছু স্পট আছে যেখানে ছোট পরিসরে বসে। বাকিগুলো বড়। এগুলোকে বলা হয় ‘চোরাই বোর্ড’। এই চোরাই বোর্ডগুলো পরিচালনা করে মূলত ইমরুল কায়েস, বাদশা ও রাজু আহম্মেদ নামের ৩ জন। স্পটগুলোতে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকার বেশি খেলা চলে।
তবে জুয়ার আসরের আয়োজক বলে অভিযুক্ত ইমরুল কায়েস, বাদশা ও রাজু আহম্মেদের সাথে যোগাযোগ না হওয়ায় তাদের মন্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।
এদিকে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, অনেক পরিবার এখন জুয়ার কারণে সর্বস্বান্ত হয়েছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বাড়ছে চুরির ঘটনা। এছাড়া জুয়াকে কেন্দ্র করে সামাজিক অশান্তি বাড়ছে। সংসার ভাঙছে অনেকের।
শহরের ইসলামবাগ বড় মসজিদ এলাকার মতিউর রহমান নামে একজন বলেন, জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে ও জুয়ার টাকা নিয়ে জুয়াড়িদের মধ্য প্রায় মারামারির ঘটনা ঘটছে। এতে করে এলাকার পরিবেশ অশান্ত হয়ে উঠেছে।
শহরের কয়ানিজপাড়া এলাকার রবিউল ইসলাম নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, জুয়া একটা নেশা। এ নেশা মাদকের মতোই ভয়ংকর। এ নেশায় পড়ে সৈয়দপুরের একাধিক বড় ব্যবসায়ী এখন নি:স্ব। এ ব্যাপারে প্রশাসন শক্ত অবস্থান না নিলে আরও অনেকে নিঃস্ব হয়ে যাবেন।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, আমার এ কর্মস্থলে আসার বেশিদিন হয়নি তাই জুয়ার আসর সম্পর্কে আমার জানা নেই। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিসহ মাদক ও জুয়া বন্ধে পুলিশ সোচ্চার রয়েছে। সমাজকে বাঁচাতে জুয়া বন্ধে পুলিশকে সবার সহায়তা করা দরকার বলে জানান তিনি।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে দিন দিন জুয়ার স্পট বেড়েই চলছে। রেললাইনের পাড়, খেলার মাঠ পাড়া-মহল্লা, অলিগলি, খুপরি ঘরে, আড়ালে-আবডালে প্রকাশ্যে প্রতিদিনই বসছে জুয়ার আসর। এসব আসর দেখলে মনে হয় এ যেন জুয়ার হাট।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ উপজেলার দেড় শতাধিক স্পটে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জুয়ার আসর বসে। এসব আসরে জুয়ায় কয়েকজন বড় ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ও বয়সি মানুষ অংশ নেন। তাদের মধ্যে উঠতি বয়সিদের সংখ্যা বেশি। অভিযোগ রয়েছে, এসব আসরের কথা পুলিশ জানলেও নিশ্চুপ। তবে পুলিশের দাবি, জুয়া বন্ধে তারা সোচ্চার।
জানা গেছে, সৈয়দপুর শহরের এক নং রেলগেট সংলগ্ন বানিয়াপাড়া থেকে গোলাহাট পর্যন্ত রেললাইনের পাড়ে প্রায় ২০ থেকে ৩০ টি স্পটে জুয়ার আসর বসে প্রতিদিন। এছাড়া রেলওয়ে মাঠ, ফিদা-আলী মাঠ, কয়ানিজাপাড়া, কাজিপাড়া, বাঙ্গালীপুর, সাহেবপাড়া, মিস্ত্রি পাড়াসহ শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা আরও অর্ধশতাধিক স্পটে বসছে জুয়ার আসর। এগুলো ছাড়াও পৌরসভা ১৫ টি ওয়ার্ডে ও ৫টি ইউনিয়নে আরও শতাধিক স্পট রয়েছে। এসব স্পটে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকার বেশি খেলা চলে বলে জানায় কয়েকজন জুয়াড়ি। এ হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় প্রায় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা।
স্পটগুলোর মধ্যে অল্প কিছু স্পট আছে যেখানে ছোট পরিসরে বসে। বাকিগুলো বড়। এগুলোকে বলা হয় ‘চোরাই বোর্ড’। এই চোরাই বোর্ডগুলো পরিচালনা করে মূলত ইমরুল কায়েস, বাদশা ও রাজু আহম্মেদ নামের ৩ জন। স্পটগুলোতে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকার বেশি খেলা চলে।
তবে জুয়ার আসরের আয়োজক বলে অভিযুক্ত ইমরুল কায়েস, বাদশা ও রাজু আহম্মেদের সাথে যোগাযোগ না হওয়ায় তাদের মন্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।
এদিকে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, অনেক পরিবার এখন জুয়ার কারণে সর্বস্বান্ত হয়েছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বাড়ছে চুরির ঘটনা। এছাড়া জুয়াকে কেন্দ্র করে সামাজিক অশান্তি বাড়ছে। সংসার ভাঙছে অনেকের।
শহরের ইসলামবাগ বড় মসজিদ এলাকার মতিউর রহমান নামে একজন বলেন, জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে ও জুয়ার টাকা নিয়ে জুয়াড়িদের মধ্য প্রায় মারামারির ঘটনা ঘটছে। এতে করে এলাকার পরিবেশ অশান্ত হয়ে উঠেছে।
শহরের কয়ানিজপাড়া এলাকার রবিউল ইসলাম নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, জুয়া একটা নেশা। এ নেশা মাদকের মতোই ভয়ংকর। এ নেশায় পড়ে সৈয়দপুরের একাধিক বড় ব্যবসায়ী এখন নি:স্ব। এ ব্যাপারে প্রশাসন শক্ত অবস্থান না নিলে আরও অনেকে নিঃস্ব হয়ে যাবেন।
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, আমার এ কর্মস্থলে আসার বেশিদিন হয়নি তাই জুয়ার আসর সম্পর্কে আমার জানা নেই। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিসহ মাদক ও জুয়া বন্ধে পুলিশ সোচ্চার রয়েছে। সমাজকে বাঁচাতে জুয়া বন্ধে পুলিশকে সবার সহায়তা করা দরকার বলে জানান তিনি।
৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনব্যাপী ইলিশ সংরক্ষন অভিযান চলবে। এ সময় ইলিশ ধরা, বিক্রি, পরিবহন ও মজুদ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার
১৪ মিনিট আগেশনিবার রাতে বিজয়,হাবিবুলল্লাহের নেতৃত্বে রাত ১২ টা থেকে ৩ টা পর্যন্ত ৪ ট্রাক মাছ মেরে নিয়ে যায়। তাদের সাথে প্রায় শতাধিক অস্ত্রধারী ছিল লোক ছিলো
৩৬ মিনিট আগেহানিফ পরিবহনের বাসটি নষ্ট হওয়ার কারণে বাসটি রাস্তায় থামানো ছিল। কিন্ত ইমাদ পরিবহনের দ্রুতগামী বাস হানিফ পরিবহনের পেছনে ধাক্কা দিলে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলেই ইমাদ পরিবহনের হেলপার মারা যায়। চালকসহ কয়েকজন আহত আছে তাদের শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেজামালপুর জেলা বেসরকারী ক্লিনিক ও ডায়াগনেস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন। এতে সভাপতি বাপ্পী ও সাধারন সম্পাদক সোহেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রেজা নির্বাচিত হয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিনব্যাপী ইলিশ সংরক্ষন অভিযান চলবে। এ সময় ইলিশ ধরা, বিক্রি, পরিবহন ও মজুদ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার
শনিবার রাতে বিজয়,হাবিবুলল্লাহের নেতৃত্বে রাত ১২ টা থেকে ৩ টা পর্যন্ত ৪ ট্রাক মাছ মেরে নিয়ে যায়। তাদের সাথে প্রায় শতাধিক অস্ত্রধারী ছিল লোক ছিলো
হানিফ পরিবহনের বাসটি নষ্ট হওয়ার কারণে বাসটি রাস্তায় থামানো ছিল। কিন্ত ইমাদ পরিবহনের দ্রুতগামী বাস হানিফ পরিবহনের পেছনে ধাক্কা দিলে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলেই ইমাদ পরিবহনের হেলপার মারা যায়। চালকসহ কয়েকজন আহত আছে তাদের শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে
জামালপুর জেলা বেসরকারী ক্লিনিক ও ডায়াগনেস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন। এতে সভাপতি বাপ্পী ও সাধারন সম্পাদক সোহেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রেজা নির্বাচিত হয়েছেন।