বনবিভাগের উদ্ধার ও অবমুক্তি
খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়ির আলুটিলা সংরক্ষিত বনে মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও অবমুক্ত করা হলো একটি বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর। রোববার (২০ এপ্রিল) বিকালে বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে বানরটি নিরাপদে প্রাকৃতিক পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হয়।
খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা জানান, রোববার সকালে ভাইবোনছড়া এলাকার ১৭ মাইল পয়েন্টে একটি লজ্জাবতী বানরের দেখা পান স্থানীয়রা। এ সময় বানরটি আতঙ্কিত হয়ে একজনকে কামড় দেয়। আহত ব্যক্তি স্থানীয় হাসপাতালে গিয়ে ভ্যাকসিন নেন।
খবরটি হাসপাতালের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রতন খীসা বন কর্মকর্তাদের জানালে দ্রুত সদর রেঞ্জের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে বানরটিকে উদ্ধার করেন। এরপর বিকেলে বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে বানরটি আলুটিলার সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়।
বন কর্মকর্তা আরও জানান, “গত ১৩ এপ্রিল আমরা একই প্রজাতির একটি সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক লজ্জাবতী বানর এই বনে অবমুক্ত করেছিলাম। আজকের ঘটনাটি মিলিয়ে এখন আলুটিলা সংরক্ষিত বনে দুটি লজ্জাবতী বানর রয়েছে। এ প্রজাতিটি টিকিয়ে রাখার জন্য এটি একটি ইতিবাচক দিক।”
প্রসঙ্গত, লজ্জাবতী বানর (Slow Loris) বাংলাদেশে বিরল প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী হিসেবে পরিচিত এবং আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (IUCN)-এর লাল তালিকাভুক্ত।
এই বানরের শরীর মাথাসহ প্রায় ৩৩ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ওজন গড়ে ১.২ কেজি। দেহ হালকা বাদামি থেকে ধূসর রঙের ছোট, নরম পশমে আবৃত। গোলাকৃতি মাথা, পেঁচার মতো বড় চোখ—যার চারপাশে বাদামি বলয়, পশমের মধ্যে প্রায় লুকানো খাটো লেজ এবং মাথা থেকে পিঠ পর্যন্ত লম্বা বাদামি দাগ—এদের সহজেই আলাদা করে চিনে নেওয়া যায়।
বিপন্ন এই প্রজাতির সুরক্ষায় বন বিভাগ ও স্থানীয় প্রশাসনের এমন উদ্যোগ প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন পরিবেশবিদরা।
খাগড়াছড়ির আলুটিলা সংরক্ষিত বনে মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও অবমুক্ত করা হলো একটি বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর। রোববার (২০ এপ্রিল) বিকালে বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে বানরটি নিরাপদে প্রাকৃতিক পরিবেশে ছেড়ে দেওয়া হয়।
খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা জানান, রোববার সকালে ভাইবোনছড়া এলাকার ১৭ মাইল পয়েন্টে একটি লজ্জাবতী বানরের দেখা পান স্থানীয়রা। এ সময় বানরটি আতঙ্কিত হয়ে একজনকে কামড় দেয়। আহত ব্যক্তি স্থানীয় হাসপাতালে গিয়ে ভ্যাকসিন নেন।
খবরটি হাসপাতালের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রতন খীসা বন কর্মকর্তাদের জানালে দ্রুত সদর রেঞ্জের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে বানরটিকে উদ্ধার করেন। এরপর বিকেলে বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে বানরটি আলুটিলার সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়।
বন কর্মকর্তা আরও জানান, “গত ১৩ এপ্রিল আমরা একই প্রজাতির একটি সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক লজ্জাবতী বানর এই বনে অবমুক্ত করেছিলাম। আজকের ঘটনাটি মিলিয়ে এখন আলুটিলা সংরক্ষিত বনে দুটি লজ্জাবতী বানর রয়েছে। এ প্রজাতিটি টিকিয়ে রাখার জন্য এটি একটি ইতিবাচক দিক।”
প্রসঙ্গত, লজ্জাবতী বানর (Slow Loris) বাংলাদেশে বিরল প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী হিসেবে পরিচিত এবং আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (IUCN)-এর লাল তালিকাভুক্ত।
এই বানরের শরীর মাথাসহ প্রায় ৩৩ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ওজন গড়ে ১.২ কেজি। দেহ হালকা বাদামি থেকে ধূসর রঙের ছোট, নরম পশমে আবৃত। গোলাকৃতি মাথা, পেঁচার মতো বড় চোখ—যার চারপাশে বাদামি বলয়, পশমের মধ্যে প্রায় লুকানো খাটো লেজ এবং মাথা থেকে পিঠ পর্যন্ত লম্বা বাদামি দাগ—এদের সহজেই আলাদা করে চিনে নেওয়া যায়।
বিপন্ন এই প্রজাতির সুরক্ষায় বন বিভাগ ও স্থানীয় প্রশাসনের এমন উদ্যোগ প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন পরিবেশবিদরা।
প্রচন্ড তাপদাহে পুড়ছে খুলনার জনপদ। এই অঞ্চল দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড রোদে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
১১ মিনিট আগেপঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পাথরবোঝাই এক ট্রাকের চাপায় সঞ্জয় চন্দ্র রায় (১৪) ও অনিক চন্দ্র রায় (১৩) নামে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবৈশাখের শেষ প্রান্তে এসে গরমের দাপট আরও বাড়ছে। এর মধ্যেই তাপপ্রবাহ নিয়ে দুঃসংবাদ দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ ঘণ্টা আগেপ্রচন্ড তাপদাহে পুড়ছে খুলনার জনপদ। এই অঞ্চল দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড রোদে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে পাথরবোঝাই এক ট্রাকের চাপায় সঞ্জয় চন্দ্র রায় (১৪) ও অনিক চন্দ্র রায় (১৩) নামে দুই কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।
বৈশাখের শেষ প্রান্তে এসে গরমের দাপট আরও বাড়ছে। এর মধ্যেই তাপপ্রবাহ নিয়ে দুঃসংবাদ দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।