সাতক্ষীরা
চোরাচালান বিরোধী অভিযানে সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্ত থেকে প্রায় সাড়ে ষোল লাখ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি । সোমবার রাতে ও মঙ্গলবার সকালে জেলার ভোমরা, ঘোনা, তলুইগাছা, কালিয়ানী, কাকডাঙ্গা, মাদরা, চান্দুরিয়া ও সদর দপ্তরের পৃথক অভিযান চালিয়ে এসব মালামাল আটক করা হয় । তবে এসময় কাউকে আটক করতে সক্ষম হয়নি বলে জানিয়েছে বিজিবি । মঙ্গলবার বিকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান, সাতক্ষীরা -৩৩ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল আশরাফুল হক ।
তিনি জানান, ভোমরা থেকে ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,ঘোনা থেকে ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ ,তলুইগাছা থেকে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,কালিয়ানী থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ,কাকডাঙ্গা থেকে ৬০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,মাদরা থেকে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি, চান্দুরিয়া থেকে ৩১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,এছাড়াও, ব্যাটালিয়ন সদরের একটি বিশেষ অভিযানে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় গ্যাস্ট্রিক ঔষধের কেমিক্যাল আটক করা হয়।
তিনি আরো জানান, আটককৃত মালামালের মূল্য ষোল লাখ এগারো হাজার পাঁচশত টাকা।জব্দকৃত ভারতীয় মালামাল সাতক্ষীরা কাস্টমস এ জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চোরাচালান বিরোধী অভিযানে সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্ত থেকে প্রায় সাড়ে ষোল লাখ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি । সোমবার রাতে ও মঙ্গলবার সকালে জেলার ভোমরা, ঘোনা, তলুইগাছা, কালিয়ানী, কাকডাঙ্গা, মাদরা, চান্দুরিয়া ও সদর দপ্তরের পৃথক অভিযান চালিয়ে এসব মালামাল আটক করা হয় । তবে এসময় কাউকে আটক করতে সক্ষম হয়নি বলে জানিয়েছে বিজিবি । মঙ্গলবার বিকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান, সাতক্ষীরা -৩৩ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল আশরাফুল হক ।
তিনি জানান, ভোমরা থেকে ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,ঘোনা থেকে ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ ,তলুইগাছা থেকে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,কালিয়ানী থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় ঔষধ,কাকডাঙ্গা থেকে ৬০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,মাদরা থেকে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি, চান্দুরিয়া থেকে ৩১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ভারতীয় শাড়ি,এছাড়াও, ব্যাটালিয়ন সদরের একটি বিশেষ অভিযানে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় গ্যাস্ট্রিক ঔষধের কেমিক্যাল আটক করা হয়।
তিনি আরো জানান, আটককৃত মালামালের মূল্য ষোল লাখ এগারো হাজার পাঁচশত টাকা।জব্দকৃত ভারতীয় মালামাল সাতক্ষীরা কাস্টমস এ জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
৪১ মিনিট আগেবিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেদেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়
২ ঘণ্টা আগেআলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
বিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
দেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
শুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়