পটুয়াখালী

রঙিন সাজ, ঐতিহ্যের আবহ আর নিখাদ আনন্দে উদ্ভাসিত কুয়াকাটার রাখাইন পল্লি। শুরু হয়েছে রাখাইনদের সবচেয়ে বড় ও বহুল প্রতীক্ষিত উৎসব- সাংগ্রাই। কুয়াকাটা ও কলাপাড়ার রাখাইন পাড়ায় বইছে প্রাণের উৎসবের ঢেউ, যেন নতুন বছরের আগমনী বার্তা নিয়ে এসেছে সম্প্রীতির এক অনন্য আয়োজন।
সাংগ্রাইয়ের মূল আকর্ষণ ‘জলকেলি’ বা পানি খেলার অনুষ্ঠানটি জমে ওঠে কুয়াকাটার শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার সংলগ্ন রাখাইন মার্কেট মাঠে। ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে তরুণ-তরুণীরা একে অপরের গায়ে পানি ছিটিয়ে বরণ করে নেন রাখাইন নববর্ষ। সেই সঙ্গে চলে নিজস্ব সংস্কৃতির বহিঃপ্রকাশ- নাচ, গান আর কবিতা আবৃত্তির সমাহারে প্রাণ জুড়ানো পরিবেশনা।
দূরদূরান্ত থেকে শতাধিক রাখাইন পরিবার এ উৎসবে অংশ নিতে কুয়াকাটায় এসে জড়ো হয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে তৈরি হয়েছে বাহারি পিঠা, মাংস, মাছ ও নানা রকম ঐতিহ্যবাহী খাবার। রাখাইন গৃহবধূ ন্যানে বলেন, “জলকেলিতে অংশ নিয়ে মন ভরে গেছে। এই আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার নয়।”
উৎসবের উদ্বোধনী আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, “রাখাইনরা আমাদের গর্ব। তারা শুধু কোনো সম্প্রদায় নয়, দক্ষিণাঞ্চলের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। সরকার সবসময় তাদের পাশে থাকবে।”
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, মহিপুর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম, কুয়াকাটা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মতিউর রহমান এবং স্থানীয় সাংবাদিকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
রাখাইন তরুণী লাচো বললেন, “সাংগ্রাই শুধু আনন্দ নয়, এটি আমাদের জীবনে নতুন সূচনার প্রতীক। এই দিনটিতে আমরা দুঃখ-কষ্ট ভুলে একসাথে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করি।”
ফরিদপুর থেকে বেড়াতে আসা এক পর্যটক জানান, “কুয়াকাটায় এসে রাখাইনদের সাংগ্রাই উৎসব দেখার অভিজ্ঞতা এক কথায় অনবদ্য। এত সুন্দর একটি উৎসব আমি আগে কখনো দেখিনি।”
শুধু রাখাইন নয়, এবার সাংগ্রাই উৎসব পরিণত হয়েছে দক্ষিণাঞ্চলের সার্বজনীন উৎসবে। ধর্ম-বর্ণ-ভাষার ব্যবধান ভুলে স্থানীয় মানুষ ও পর্যটকরা একসঙ্গে উপভোগ করছেন আনন্দ, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের রঙিন এই মিলনমেলা।

রঙিন সাজ, ঐতিহ্যের আবহ আর নিখাদ আনন্দে উদ্ভাসিত কুয়াকাটার রাখাইন পল্লি। শুরু হয়েছে রাখাইনদের সবচেয়ে বড় ও বহুল প্রতীক্ষিত উৎসব- সাংগ্রাই। কুয়াকাটা ও কলাপাড়ার রাখাইন পাড়ায় বইছে প্রাণের উৎসবের ঢেউ, যেন নতুন বছরের আগমনী বার্তা নিয়ে এসেছে সম্প্রীতির এক অনন্য আয়োজন।
সাংগ্রাইয়ের মূল আকর্ষণ ‘জলকেলি’ বা পানি খেলার অনুষ্ঠানটি জমে ওঠে কুয়াকাটার শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার সংলগ্ন রাখাইন মার্কেট মাঠে। ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে তরুণ-তরুণীরা একে অপরের গায়ে পানি ছিটিয়ে বরণ করে নেন রাখাইন নববর্ষ। সেই সঙ্গে চলে নিজস্ব সংস্কৃতির বহিঃপ্রকাশ- নাচ, গান আর কবিতা আবৃত্তির সমাহারে প্রাণ জুড়ানো পরিবেশনা।
দূরদূরান্ত থেকে শতাধিক রাখাইন পরিবার এ উৎসবে অংশ নিতে কুয়াকাটায় এসে জড়ো হয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে তৈরি হয়েছে বাহারি পিঠা, মাংস, মাছ ও নানা রকম ঐতিহ্যবাহী খাবার। রাখাইন গৃহবধূ ন্যানে বলেন, “জলকেলিতে অংশ নিয়ে মন ভরে গেছে। এই আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার নয়।”
উৎসবের উদ্বোধনী আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, “রাখাইনরা আমাদের গর্ব। তারা শুধু কোনো সম্প্রদায় নয়, দক্ষিণাঞ্চলের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। সরকার সবসময় তাদের পাশে থাকবে।”
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, মহিপুর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম, কুয়াকাটা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মতিউর রহমান এবং স্থানীয় সাংবাদিকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
রাখাইন তরুণী লাচো বললেন, “সাংগ্রাই শুধু আনন্দ নয়, এটি আমাদের জীবনে নতুন সূচনার প্রতীক। এই দিনটিতে আমরা দুঃখ-কষ্ট ভুলে একসাথে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করি।”
ফরিদপুর থেকে বেড়াতে আসা এক পর্যটক জানান, “কুয়াকাটায় এসে রাখাইনদের সাংগ্রাই উৎসব দেখার অভিজ্ঞতা এক কথায় অনবদ্য। এত সুন্দর একটি উৎসব আমি আগে কখনো দেখিনি।”
শুধু রাখাইন নয়, এবার সাংগ্রাই উৎসব পরিণত হয়েছে দক্ষিণাঞ্চলের সার্বজনীন উৎসবে। ধর্ম-বর্ণ-ভাষার ব্যবধান ভুলে স্থানীয় মানুষ ও পর্যটকরা একসঙ্গে উপভোগ করছেন আনন্দ, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের রঙিন এই মিলনমেলা।

রাজশাহীর তানোরে গভীর গর্তে পড়ে নিখোঁজ দুই বছরের শিশু সাজিদকে উদ্ধারে উদ্ধার অভিযান দীর্ঘায়িত হলেও এখনও সফলতা মিলছে না। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, গর্তটির ব্যাসার্ধ মাত্র ৬–৮ ইঞ্চি হলেও গভীরতা প্রায় ২০০ ফুট, যা অভিযানের জটিলতা বাড়াচ্ছে। অক্সিজেন সরবরাহের চেষ্টা চলছে, তবে শিশুটিকে জীবিত উদ্ধার করার সম্ভ
২ দিন আগে
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে গাফুরিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ইসলামী মহা সম্মেলনে মুসল্লিদের দান-মানতের পরিমাণ কোটি টাকার বেশি।
২ দিন আগে
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নিজ বাসা থেকে নিজাম উদ্দিন (২৫) নামে এক প্রবাস ফেরত যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) ভোরে ফতুল্লার হাজীগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সড়কের তজুমুদ্দিনের ভাড়া বাড়ির পঞ্চম তলার ফ্ল্যাট থেকে নিজাম উদ্দিনের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ দিন আগে
রংপুর বিভাগীয় ইজতেমার প্রথম দিনে বার্ধক্য ও ঠান্ডাজনিত কারণে দুই মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আরও অন্তত ৯ জন অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২ দিন আগেরাজশাহীর তানোরে গভীর গর্তে পড়ে নিখোঁজ দুই বছরের শিশু সাজিদকে উদ্ধারে উদ্ধার অভিযান দীর্ঘায়িত হলেও এখনও সফলতা মিলছে না। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, গর্তটির ব্যাসার্ধ মাত্র ৬–৮ ইঞ্চি হলেও গভীরতা প্রায় ২০০ ফুট, যা অভিযানের জটিলতা বাড়াচ্ছে। অক্সিজেন সরবরাহের চেষ্টা চলছে, তবে শিশুটিকে জীবিত উদ্ধার করার সম্ভ
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে গাফুরিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক ইসলামী মহা সম্মেলনে মুসল্লিদের দান-মানতের পরিমাণ কোটি টাকার বেশি।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নিজ বাসা থেকে নিজাম উদ্দিন (২৫) নামে এক প্রবাস ফেরত যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) ভোরে ফতুল্লার হাজীগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সড়কের তজুমুদ্দিনের ভাড়া বাড়ির পঞ্চম তলার ফ্ল্যাট থেকে নিজাম উদ্দিনের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
রংপুর বিভাগীয় ইজতেমার প্রথম দিনে বার্ধক্য ও ঠান্ডাজনিত কারণে দুই মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আরও অন্তত ৯ জন অসুস্থ হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।