বাগেরহাট
“মোংলা বাঁচাও” অরাজনৈতিক সংগঠন পশুর চ্যানেলের নাব্যতা সংকট নিরসন, খানজাহান আলী বিমানবন্দর চালুসহ মোট পাঁচ দফা নতুন দাবি ঘোষণা করেছে।
সোমবার (২৬ মে) দুপুর সাড়ে ১২ টায় পৌর মার্কেট চত্বরে মোংলা বাঁচাও (একটি অরাজনৈতিক সংগঠন)’র ব্যানারে মানববন্ধনে এ দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক মোল্যা রহমাতুল্লাহ।
এসময় প্রধান সমন্বয়ক মোল্যা রহমাতুল্লাহ বলেছেন যে, ৫ই আগস্টের পর থেকে দক্ষিণ বঙ্গের মোংলা বন্দরকে কেন্দ্র করে ষড়যন্ত্র চলছে এবং তারা তা সহ্য করবে না। দীর্ঘ ৩৩ বছর ধরে এক পরিবারের দমন-পীড়ণে থাকার পর এখন তারা মুক্ত হয়েছেন, কিন্তু সেই দমন-পীড়ণের বীজ এখনও পুরোপুরি দূর করা যায়নি। সেই বীজ থেকেই মোংলা বন্দরকে অচল করার ষড়যন্ত্র চলছে, যা তারা জীবিত থাকাকালে কখনোই হতে দেবে না।
তিনি আরো বলেন, আমাদের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমরা রাজপথে নেমে যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি। মৃত্যুর ভয় আমরা পাই না। মৃত্যুর পরোয়া আমরা করি না। আমাদের বিপ্লব শেষ হয়ে যায়নি।
পাঁচ দফা দাবি:
১/ ঘোষিত সময়ের মধ্যেই পশুর চ্যানেলের নাব্যতা সংকট নিরসন, মোংলা বন্দরের অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতার সমাধান এবং শুল্কায়ন ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করে আমদানি-রপ্তানির কমপক্ষে ৪০ শতাংশ বাণিজ্যে মোংলা বন্দরের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
২/ খানজাহান আলী বিমানবন্দর চালু, মোংলা ইপিজেড সম্প্রসারণ, মোংলা-খুলনা ও ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করণ ও মোংলা নদীতে সেতু নির্মাণের কাজ অতিদ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
৩/ মোংলা বন্দরে কর্মরত শ্রমিকদের অতীত সকল পাওনা পরিশোধ করে শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে শ্রমিক অসন্তোষ দূর করতে হবে।
৪/ জনপদের বেকারত্ব সমস্যা দূর করতে মোংলায় কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপন, সু-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণ, সুপেয় পানির সরবরাহ ও আবাসন সংকট নিরসনে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
৫/ বিগত সময়ে মোংলা বন্দর, পশুর চ্যানেল, ঘোষীয়াখালী চ্যানেল ও মোংলা ইপিজেড উন্নয়ন প্রকল্পে দূর্ণীতির সাথে জড়িত সকল ব্যক্তি ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিশ্চিতের পাশাপাশি বন্দর ও শিল্পএলাকার সকল প্রকার সিন্ডিকেট, চোরাকারবারি ও চাঁদাবাজি বন্ধ করে ইতিবাচক ব্যবসায়ীক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মোংলা বাঁচাও এর যুগ্ম সমন্বয়ক মাহফুজুর রহমান (বন্দর কর্মচারী নেতা), যুগ্ম সমন্বয়ক জহির উদ্দিন বাবর, যুগ্ম সমন্বয়ক আবু হাসান, যুগ্ম সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ শেখ, শ্রমিক নেতা আখতার হোসেন, শ্রমিক নেতা সেলিম, শ্রমিক নেতা সাগর প্রমুখ।
“মোংলা বাঁচাও” অরাজনৈতিক সংগঠন পশুর চ্যানেলের নাব্যতা সংকট নিরসন, খানজাহান আলী বিমানবন্দর চালুসহ মোট পাঁচ দফা নতুন দাবি ঘোষণা করেছে।
সোমবার (২৬ মে) দুপুর সাড়ে ১২ টায় পৌর মার্কেট চত্বরে মোংলা বাঁচাও (একটি অরাজনৈতিক সংগঠন)’র ব্যানারে মানববন্ধনে এ দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক মোল্যা রহমাতুল্লাহ।
এসময় প্রধান সমন্বয়ক মোল্যা রহমাতুল্লাহ বলেছেন যে, ৫ই আগস্টের পর থেকে দক্ষিণ বঙ্গের মোংলা বন্দরকে কেন্দ্র করে ষড়যন্ত্র চলছে এবং তারা তা সহ্য করবে না। দীর্ঘ ৩৩ বছর ধরে এক পরিবারের দমন-পীড়ণে থাকার পর এখন তারা মুক্ত হয়েছেন, কিন্তু সেই দমন-পীড়ণের বীজ এখনও পুরোপুরি দূর করা যায়নি। সেই বীজ থেকেই মোংলা বন্দরকে অচল করার ষড়যন্ত্র চলছে, যা তারা জীবিত থাকাকালে কখনোই হতে দেবে না।
তিনি আরো বলেন, আমাদের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমরা রাজপথে নেমে যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছি। মৃত্যুর ভয় আমরা পাই না। মৃত্যুর পরোয়া আমরা করি না। আমাদের বিপ্লব শেষ হয়ে যায়নি।
পাঁচ দফা দাবি:
১/ ঘোষিত সময়ের মধ্যেই পশুর চ্যানেলের নাব্যতা সংকট নিরসন, মোংলা বন্দরের অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতার সমাধান এবং শুল্কায়ন ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করে আমদানি-রপ্তানির কমপক্ষে ৪০ শতাংশ বাণিজ্যে মোংলা বন্দরের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
২/ খানজাহান আলী বিমানবন্দর চালু, মোংলা ইপিজেড সম্প্রসারণ, মোংলা-খুলনা ও ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করণ ও মোংলা নদীতে সেতু নির্মাণের কাজ অতিদ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
৩/ মোংলা বন্দরে কর্মরত শ্রমিকদের অতীত সকল পাওনা পরিশোধ করে শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকদের সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে শ্রমিক অসন্তোষ দূর করতে হবে।
৪/ জনপদের বেকারত্ব সমস্যা দূর করতে মোংলায় কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপন, সু-চিকিৎসা নিশ্চিত করতে আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণ, সুপেয় পানির সরবরাহ ও আবাসন সংকট নিরসনে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
৫/ বিগত সময়ে মোংলা বন্দর, পশুর চ্যানেল, ঘোষীয়াখালী চ্যানেল ও মোংলা ইপিজেড উন্নয়ন প্রকল্পে দূর্ণীতির সাথে জড়িত সকল ব্যক্তি ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিশ্চিতের পাশাপাশি বন্দর ও শিল্পএলাকার সকল প্রকার সিন্ডিকেট, চোরাকারবারি ও চাঁদাবাজি বন্ধ করে ইতিবাচক ব্যবসায়ীক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মোংলা বাঁচাও এর যুগ্ম সমন্বয়ক মাহফুজুর রহমান (বন্দর কর্মচারী নেতা), যুগ্ম সমন্বয়ক জহির উদ্দিন বাবর, যুগ্ম সমন্বয়ক আবু হাসান, যুগ্ম সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ শেখ, শ্রমিক নেতা আখতার হোসেন, শ্রমিক নেতা সেলিম, শ্রমিক নেতা সাগর প্রমুখ।
রাজধানীসহ দেশের ১৪ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। একইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও সতর্কবার্তা দিয়েছে সংস্থাটি
৫ মিনিট আগেআলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
১৬ ঘণ্টা আগেবিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগেদেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
১৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীসহ দেশের ১৪ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। একইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও সতর্কবার্তা দিয়েছে সংস্থাটি
আলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
বিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
দেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান