খুলনা
খুলনার ২২ খাল অবৈধ দখলমুক্ত ও বাঁধ অপসারণ করে দ্রুত জলাবদ্ধতা নিরসন, ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণসহ কেসিসিকে দায়িত্ব নিয়ে খুলনার জনসেবা মূলক সকল প্রতিষ্ঠান এর সাথে সমন্বয় করে পরিকল্পিত পরিবেশ বান্ধব বাসযোগ্য মহানগর গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।
সোমবার ( ২৩ জুন) বেলা ১১টায় খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ও খুলনা সিটি কর্পোরেশন এর প্রশাসক মো. ফিরোজ সরকার এর সাথে কেসিসি’র শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় এই দাবি জানান।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে কেসিসি’র প্রধান নির্বাহীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় উন্নয়ন কমিটির নেতৃবৃন্দ ১৬ দফা দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি কেসিসি প্রশাসকের নিকট প্রদান করেন। কেসিসি’র প্রশাসক তাঁর বক্তব্যে উন্নয়ন কমিটির পেশকৃত দাবি সমূহের বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
উন্নয়ন কমিটির পেশকৃত দাবি সমূহ হলোঃ-
# খুলনা জিয়া হলের স্থলে বহুমাত্রিক দৃষ্টিনন্দন বহুতল ভবন নির্মাণ করতে হবে,
# অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে রাস্তা-ঘাট সংস্কারের পাশাপাশি নগরীর রাস্তাগুলোকে প্রশস্ত করতে হবে,
# নগরীতে আরও মানসম্মত ইংরেজি ও বাংলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা,
# খুলনা শহরকে আরও সম্প্রসারণ করতে হবে,
# নগরীতে বনায়ন প্রকল্প হাতে নিতে হবে,
# ফুটপাত হকারমুক্ত করে তাদের বিকল্প ব্যবস্থা করে দিতে হবে,
#ময়ূর নদী সংস্কার,
# নদীতে জোয়ার ভাটার প্রবাহ তৈরি করাসহ নগরীর ২২টি খাল অবৈধ দখলমুক্ত করতে হবে, # শহরতলীর খালগুলো খনন করতে হবে এবং অতি বৃষ্টির সময় পাম্প চালিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসন করতে হবে,
# স্বাস্থ্যখাতের উন্নতির জন্য ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মেটারনিটি ক্লিনিকের পাশাপাশি একটি নগর জেনারেল হাসপাতাল বাস্তবায়ন এখন খুলনার মানুষের প্রাণের দাবি,
# নদী বেষ্টিত খুলনার চারিপার্শ্বে শহর রক্ষা বাঁধ,
# রিভারভিউ পার্ক ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করতে হবে,
# খুলনার পার্কগুলো সংস্কার করে ব্যবহার উপযোগী করতে হবে,
# পুরাতন পুকুরগুলো যাতে বন্ধ করতে না পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে,
# জীবনের ঝুঁকি আছে এ ধরনের পুরাতন বিল্ডিংগুলো ভাঙার ব্যবস্থা করতে হবে, ভৈরব, রূপসা ও পশুর নদীর নাব্যতা বাড়াতে নিয়মিত ড্রেজিং এর ব্যবস্থা করতে হবে,
# সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনাল থেকে বাইপাস সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে,
# ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ও মহানগরীর সৌন্দর্য বর্ধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কর তাজুল ইসলাম, কেসিসির প্রধান প্রকৌশলী মশিউজজামান খান, প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবির উল জব্বার, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা রহিমা সুলতানা বুশরা, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহান, উন্নয়ন কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ উজ জামান, মহাসচিব এ্যাড. শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, প্রফেসর মোহাম্মদ মাজাহারুল হান্নান, সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. নিজামউর রহমান লালু, সহ-সভাপতি মিনা আজিজুর রহমান, অধ্যাপক মো. আবুল বাশার, অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার, অধ্যাপক মো. আযম খান, মো. খলিলুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মো. মনিরুজ্জামান রহিম, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মোল্লা মারুফ রশীদ, সৈয়দ এনামুল হাসান ডায়মন্ড, মনিরুল ইসলাম (মাস্টার), অর্থ সম্পাদক শেখ গোলাম সরোয়ার, মহিলা সম্পাদিকা প্রফেসর সেলিনা বুলবুল, শিক্ষা সম্পাদক বিশ্বাস জাফর আহমেদ, ক্রীড়া সম্পাদক জি এম রেজাউল ইসলাম, নগর ও পরিকল্পনা সম্পাদক প্রকৌশলী সেলিমুল আজাদ, সংস্কৃতি সম্পাদক মো. হায়দার আলী, যুব ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মনজুর হাসান অপু, দপ্তর সম্পাদক রকিব উদ্দিন ফারাজী, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শিকদার আব্দুল খালেক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মো. ইলিয়াস মোল্লা, এস এম মুর্শিদুর রহমান লিটন, নির্বাহী সদস্য আফজাল হোসেন রাজু, মোরশেদ উদ্দিন, এস.কে.এম তাছাদুজ্জামান, গাজী সালাউদ্দিন, মো. দেলোয়ার হোসেন, ইঞ্জিঃ মুহাম্মদ আনিছুজ্জামান, খান হাবিবুর রহমান, আব্দুস সালাম, মো. নাজমুল হক মুকুল, মোস্তফা শরিফুল ইসলাম, প্রমিতি দফাদার প্রমুখ।
খুলনার ২২ খাল অবৈধ দখলমুক্ত ও বাঁধ অপসারণ করে দ্রুত জলাবদ্ধতা নিরসন, ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণসহ কেসিসিকে দায়িত্ব নিয়ে খুলনার জনসেবা মূলক সকল প্রতিষ্ঠান এর সাথে সমন্বয় করে পরিকল্পিত পরিবেশ বান্ধব বাসযোগ্য মহানগর গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।
সোমবার ( ২৩ জুন) বেলা ১১টায় খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ও খুলনা সিটি কর্পোরেশন এর প্রশাসক মো. ফিরোজ সরকার এর সাথে কেসিসি’র শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় এই দাবি জানান।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে কেসিসি’র প্রধান নির্বাহীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় উন্নয়ন কমিটির নেতৃবৃন্দ ১৬ দফা দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি কেসিসি প্রশাসকের নিকট প্রদান করেন। কেসিসি’র প্রশাসক তাঁর বক্তব্যে উন্নয়ন কমিটির পেশকৃত দাবি সমূহের বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
উন্নয়ন কমিটির পেশকৃত দাবি সমূহ হলোঃ-
# খুলনা জিয়া হলের স্থলে বহুমাত্রিক দৃষ্টিনন্দন বহুতল ভবন নির্মাণ করতে হবে,
# অবৈধ দখল উচ্ছেদ করে রাস্তা-ঘাট সংস্কারের পাশাপাশি নগরীর রাস্তাগুলোকে প্রশস্ত করতে হবে,
# নগরীতে আরও মানসম্মত ইংরেজি ও বাংলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা,
# খুলনা শহরকে আরও সম্প্রসারণ করতে হবে,
# নগরীতে বনায়ন প্রকল্প হাতে নিতে হবে,
# ফুটপাত হকারমুক্ত করে তাদের বিকল্প ব্যবস্থা করে দিতে হবে,
#ময়ূর নদী সংস্কার,
# নদীতে জোয়ার ভাটার প্রবাহ তৈরি করাসহ নগরীর ২২টি খাল অবৈধ দখলমুক্ত করতে হবে, # শহরতলীর খালগুলো খনন করতে হবে এবং অতি বৃষ্টির সময় পাম্প চালিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসন করতে হবে,
# স্বাস্থ্যখাতের উন্নতির জন্য ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মেটারনিটি ক্লিনিকের পাশাপাশি একটি নগর জেনারেল হাসপাতাল বাস্তবায়ন এখন খুলনার মানুষের প্রাণের দাবি,
# নদী বেষ্টিত খুলনার চারিপার্শ্বে শহর রক্ষা বাঁধ,
# রিভারভিউ পার্ক ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করতে হবে,
# খুলনার পার্কগুলো সংস্কার করে ব্যবহার উপযোগী করতে হবে,
# পুরাতন পুকুরগুলো যাতে বন্ধ করতে না পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে,
# জীবনের ঝুঁকি আছে এ ধরনের পুরাতন বিল্ডিংগুলো ভাঙার ব্যবস্থা করতে হবে, ভৈরব, রূপসা ও পশুর নদীর নাব্যতা বাড়াতে নিয়মিত ড্রেজিং এর ব্যবস্থা করতে হবে,
# সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনাল থেকে বাইপাস সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে,
# ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ও মহানগরীর সৌন্দর্য বর্ধনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কর তাজুল ইসলাম, কেসিসির প্রধান প্রকৌশলী মশিউজজামান খান, প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবির উল জব্বার, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা রহিমা সুলতানা বুশরা, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহান, উন্নয়ন কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ উজ জামান, মহাসচিব এ্যাড. শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, প্রফেসর মোহাম্মদ মাজাহারুল হান্নান, সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. নিজামউর রহমান লালু, সহ-সভাপতি মিনা আজিজুর রহমান, অধ্যাপক মো. আবুল বাশার, অধ্যক্ষ রেহানা আক্তার, অধ্যাপক মো. আযম খান, মো. খলিলুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মো. মনিরুজ্জামান রহিম, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মোল্লা মারুফ রশীদ, সৈয়দ এনামুল হাসান ডায়মন্ড, মনিরুল ইসলাম (মাস্টার), অর্থ সম্পাদক শেখ গোলাম সরোয়ার, মহিলা সম্পাদিকা প্রফেসর সেলিনা বুলবুল, শিক্ষা সম্পাদক বিশ্বাস জাফর আহমেদ, ক্রীড়া সম্পাদক জি এম রেজাউল ইসলাম, নগর ও পরিকল্পনা সম্পাদক প্রকৌশলী সেলিমুল আজাদ, সংস্কৃতি সম্পাদক মো. হায়দার আলী, যুব ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মনজুর হাসান অপু, দপ্তর সম্পাদক রকিব উদ্দিন ফারাজী, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শিকদার আব্দুল খালেক, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মো. ইলিয়াস মোল্লা, এস এম মুর্শিদুর রহমান লিটন, নির্বাহী সদস্য আফজাল হোসেন রাজু, মোরশেদ উদ্দিন, এস.কে.এম তাছাদুজ্জামান, গাজী সালাউদ্দিন, মো. দেলোয়ার হোসেন, ইঞ্জিঃ মুহাম্মদ আনিছুজ্জামান, খান হাবিবুর রহমান, আব্দুস সালাম, মো. নাজমুল হক মুকুল, মোস্তফা শরিফুল ইসলাম, প্রমিতি দফাদার প্রমুখ।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
১৫ ঘণ্টা আগেরোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
১৬ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
১৬ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
১৭ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না