কিশোরগঞ্জ
আয়ের পথ না থাকাই কোয়েল পাখি পালনের সিদ্ধান্ত নেন কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড বাজেডুমরিয়ার মোসলেম উদ্দিনের পুত্র রবিউল ইসলাম। প্রথম ১০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করেন কোয়েল পাখির খামার। ৬০ পিচ পাখি পরীক্ষামূলক ভাবে নিয়ে আসেন।
রবিউল ইসলাম বলেন,২ মাস পরেই ৫৫-৫৮ টি ডিম পেতে শুরু করি এবং ৪ টাকা হারে বিক্রি করতে থাকি। বর্তমান খামারের বয়স ৬ মাস।খাবার,ওষুধ খরচ বাদ দিয়েও ভাল মুনাফা পাচ্ছিলাম সে সুবাদে আরোও ৩০০০০ হাজার টাকা পুঁজি বৃদ্ধি করি। বাচ্চা উৎপাদনের জন্য ১ টি ইনকিউবেটর মেশিন ৭৫০০ হাজারে ক্রয় করি এবং বাচ্চা উৎপাদন শুরু করি।এই মেশিনে বাচ্চা ফোটাতে সময় লাগে ১৭ দিন। বর্তমানে ৫০০-৫৫০ টি বাচ্চা ও ৮০ পিচ মাদি কোয়েল আছে খামারে। প্রতিপিচ কোয়েল বাচ্চা ১০ টাকা হারে ও ডিম ৪ টাকা করে বিক্রি করতেছি। এই স্বল্প পুঁজিতে মাসে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা পাচ্ছেন বলে তিনি জানান।
চিকিৎসা ও ভ্যাকসিন সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন,কোয়েল পাখিতে চিকিৎসা ব্যয় অনেক কম শুধু ঠান্ডা যেন না লাগে খেয়াল রাখতে হবে।
খামার আগ্রহী ভাইদের উদ্দেশ্যে কিছু জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্বল্প পুঁজিতে অল্প জায়গায় অধিক মুনাফা পাওয়ার জন্য কোয়েল পাখির খামার যে কেউ পরীক্ষামূলকভাবে করে দেখতে পারেন। কেউ বেকার আছে,লেখাপড়া করতেছেন এই খামার করে লেখাপড়া খরচ জোগান দিতে পারবেন, বেকারের বেকারত্ব ঘুচবে আশাকরি। অঢেল টাকা পয়সার প্রয়োজন নেই অল্প দিয়েই শুরু করতে পারবেন।
এই খামার দিয়ে বাড়তি কিছু করতে না পারলেও এই আয় দিয়ে সংসার চলবে বলে তিনি দাবি করেন।
বাজে ডুমুরিয়ার একাধিক ব্যক্তির সাথে কথা বললে এ বিষয়ে তারা বলেন, রবিউল ইসলামের প্রচেষ্টাকে আরো সাফল্যমন্ডিত করার জন্য তাকে সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেয়া গেলে খামারের পরিধি বৃদ্ধি করতে পারতো পাশাপাশি অনেকের কর্মসংস্থানের জায়গা সৃষ্টি হতো।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রানীসম্পদ দপ্তরের ভ্যাটেরিনারি সার্জন ডাঃ নাহিদ ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,বর্তমানে কোয়েল পাখির লালনপালন কিশোরগঞ্জ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এই জনপ্রিয়তা যেন ধরে রাখতে পারি সেজন্য যারা কোয়েল পাখির খামার করতেছেন সকলকে সজাগ থাকতে হবে। খামারের জন্য জায়গা নির্ধারণ,ভ্যাকসিন,ভাল মানের খাবারের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। রোগের বিষয়ে বলতে চাই গামব্রো,রানীক্ষেত,কলেরা,সানমোনিলার ভ্যাকসিন যথাসময়ে প্রয়োগ করতে হবে আরোও অন্যান্য রোগের বিষয়ে ধারণা রাখতে হবে বা আমাদের কাছে পরামর্শ নিতে হবে। পরিশেষে বলতে চাই আমরা সব সময় খামারিদের পরামর্শ দেয়ার জন্য কর্মরত আছি।
আয়ের পথ না থাকাই কোয়েল পাখি পালনের সিদ্ধান্ত নেন কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড বাজেডুমরিয়ার মোসলেম উদ্দিনের পুত্র রবিউল ইসলাম। প্রথম ১০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করেন কোয়েল পাখির খামার। ৬০ পিচ পাখি পরীক্ষামূলক ভাবে নিয়ে আসেন।
রবিউল ইসলাম বলেন,২ মাস পরেই ৫৫-৫৮ টি ডিম পেতে শুরু করি এবং ৪ টাকা হারে বিক্রি করতে থাকি। বর্তমান খামারের বয়স ৬ মাস।খাবার,ওষুধ খরচ বাদ দিয়েও ভাল মুনাফা পাচ্ছিলাম সে সুবাদে আরোও ৩০০০০ হাজার টাকা পুঁজি বৃদ্ধি করি। বাচ্চা উৎপাদনের জন্য ১ টি ইনকিউবেটর মেশিন ৭৫০০ হাজারে ক্রয় করি এবং বাচ্চা উৎপাদন শুরু করি।এই মেশিনে বাচ্চা ফোটাতে সময় লাগে ১৭ দিন। বর্তমানে ৫০০-৫৫০ টি বাচ্চা ও ৮০ পিচ মাদি কোয়েল আছে খামারে। প্রতিপিচ কোয়েল বাচ্চা ১০ টাকা হারে ও ডিম ৪ টাকা করে বিক্রি করতেছি। এই স্বল্প পুঁজিতে মাসে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা পাচ্ছেন বলে তিনি জানান।
চিকিৎসা ও ভ্যাকসিন সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন,কোয়েল পাখিতে চিকিৎসা ব্যয় অনেক কম শুধু ঠান্ডা যেন না লাগে খেয়াল রাখতে হবে।
খামার আগ্রহী ভাইদের উদ্দেশ্যে কিছু জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্বল্প পুঁজিতে অল্প জায়গায় অধিক মুনাফা পাওয়ার জন্য কোয়েল পাখির খামার যে কেউ পরীক্ষামূলকভাবে করে দেখতে পারেন। কেউ বেকার আছে,লেখাপড়া করতেছেন এই খামার করে লেখাপড়া খরচ জোগান দিতে পারবেন, বেকারের বেকারত্ব ঘুচবে আশাকরি। অঢেল টাকা পয়সার প্রয়োজন নেই অল্প দিয়েই শুরু করতে পারবেন।
এই খামার দিয়ে বাড়তি কিছু করতে না পারলেও এই আয় দিয়ে সংসার চলবে বলে তিনি দাবি করেন।
বাজে ডুমুরিয়ার একাধিক ব্যক্তির সাথে কথা বললে এ বিষয়ে তারা বলেন, রবিউল ইসলামের প্রচেষ্টাকে আরো সাফল্যমন্ডিত করার জন্য তাকে সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেয়া গেলে খামারের পরিধি বৃদ্ধি করতে পারতো পাশাপাশি অনেকের কর্মসংস্থানের জায়গা সৃষ্টি হতো।
কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রানীসম্পদ দপ্তরের ভ্যাটেরিনারি সার্জন ডাঃ নাহিদ ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,বর্তমানে কোয়েল পাখির লালনপালন কিশোরগঞ্জ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এই জনপ্রিয়তা যেন ধরে রাখতে পারি সেজন্য যারা কোয়েল পাখির খামার করতেছেন সকলকে সজাগ থাকতে হবে। খামারের জন্য জায়গা নির্ধারণ,ভ্যাকসিন,ভাল মানের খাবারের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। রোগের বিষয়ে বলতে চাই গামব্রো,রানীক্ষেত,কলেরা,সানমোনিলার ভ্যাকসিন যথাসময়ে প্রয়োগ করতে হবে আরোও অন্যান্য রোগের বিষয়ে ধারণা রাখতে হবে বা আমাদের কাছে পরামর্শ নিতে হবে। পরিশেষে বলতে চাই আমরা সব সময় খামারিদের পরামর্শ দেয়ার জন্য কর্মরত আছি।
আলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
৪ ঘণ্টা আগেবিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
৪ ঘণ্টা আগেশুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়
৫ ঘণ্টা আগেআলীকদম উপজেলার একমাত্র সরকারি হাইস্কুল এইটা। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট, জনবল সংকট আছে এইটা আমাকে জানানো হয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার না থাকা, পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আশা ব্যঞ্জক হয়নি
বিএসএফের আমুদিয়া কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর বিকাশ কুমার ও বিজিবি ৩৩ ব্যাটালিয়নের তলুইগাছা বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে আটক ব্যক্তিদের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাচাই-বাছাই শেষে তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে
দেশের শিশুদের নৈতিক শিক্ষার চরম অবক্ষয় রোধ করতে হলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ জরুরি। শুধুমাত্র নাচ-গান শেখানোর মাধ্যমে শিশুদের মননশীল বিকাশ সম্ভব নয়। তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান
শুক্রবার দিনগত রাতে আমিনুল তার ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় প্রস্রাব করতে গেলে একটি বিষধর সাপ তার হাতে ছোবল দেয়। সাপের ছোবলের পর তাকে দ্রুত হাসপাতালে না নিয়ে স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসার চেষ্টা করা হয়