নোয়াখালী

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার রামপুর গ্রামের নারী উদ্যোক্তা ফারজানা হোসাইন জেসি এখন এক অনন্য প্রেরণার নাম। পরিবার ও সন্তানদের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি তিনি অনলাইনে কেক বিক্রি করে নিজেকে গড়ে তুলেছেন একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে। নিজের পরিশ্রম, সাহস আর আত্মবিশ্বাসেই তিনি আজ অনেকের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।
এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী ফারজানা। সংসারের ব্যস্ততার মাঝেও তিনি ঠিক করে নেন নিজের আলাদা একটা পরিচয় গড়ে তোলার স্বপ্ন। শুরুতে কেউ কেউ বলেছিলেন, এই পেশায় টিকে থাকা কঠিন, প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। কেউ আবার নিরুৎসাহও করেছিলেন। কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে ফারজানা এগিয়ে যান নিজের লক্ষ্যে।
তিনি বলেন, “শুরুর দিকে পুঁজির অভাব, অভিজ্ঞতার অভাব— সবই ছিল। কিন্তু আমি ভরসা রেখেছিলাম নিজের পরিশ্রম আর ধৈর্যের ওপর।”
ফারজানা ইউটিউব ও বিভিন্ন অনলাইন কোর্স থেকে কেক তৈরির কৌশল শিখে নেন। ধীরে ধীরে তিনি নতুন নতুন আইডিয়া যুক্ত করে কেক বানানো শুরু করেন। একসময় পরিবার থেকেও সহযোগিতা পাওয়া শুরু হয়। এরপর গড়ে তোলেন নিজস্ব ফেসবুক পেইজ ‘Maliha Cake Corner’— যেটিই এখন তার সফলতার প্রধান প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকেই তিনি বিভিন্ন কেকের অর্ডার পান এবং তা নিজের হাতে তৈরি করে সরবরাহ করেন।
প্রায় এক বছর ধরে অনলাইনে কেক বিক্রি করছেন নারী উদ্যোক্তা ফারজানা। মাসে তিনি গড়ে ৩০ থেকে ৩৫ ফাউন্ড কেক বিক্রি করেন। ইতোমধ্যে তার গ্রাহকের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়েছে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রসঙ্গে ফারজানা বলেন, “আগামীতে আমি আমার এলাকার নারীদের কেক তৈরির প্রশিক্ষণ দিতে চাই যেন তারা ঘরে বসেই আয় করতে পারে, নিজেদের মতো করে স্বাবলম্বী হতে পারে। এতে পরিবারের যেমন : উন্নতি হবে, তেমনি সমাজেও নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে।”

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার রামপুর গ্রামের নারী উদ্যোক্তা ফারজানা হোসাইন জেসি এখন এক অনন্য প্রেরণার নাম। পরিবার ও সন্তানদের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি তিনি অনলাইনে কেক বিক্রি করে নিজেকে গড়ে তুলেছেন একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে। নিজের পরিশ্রম, সাহস আর আত্মবিশ্বাসেই তিনি আজ অনেকের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।
এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী ফারজানা। সংসারের ব্যস্ততার মাঝেও তিনি ঠিক করে নেন নিজের আলাদা একটা পরিচয় গড়ে তোলার স্বপ্ন। শুরুতে কেউ কেউ বলেছিলেন, এই পেশায় টিকে থাকা কঠিন, প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। কেউ আবার নিরুৎসাহও করেছিলেন। কিন্তু সব বাধা উপেক্ষা করে ফারজানা এগিয়ে যান নিজের লক্ষ্যে।
তিনি বলেন, “শুরুর দিকে পুঁজির অভাব, অভিজ্ঞতার অভাব— সবই ছিল। কিন্তু আমি ভরসা রেখেছিলাম নিজের পরিশ্রম আর ধৈর্যের ওপর।”
ফারজানা ইউটিউব ও বিভিন্ন অনলাইন কোর্স থেকে কেক তৈরির কৌশল শিখে নেন। ধীরে ধীরে তিনি নতুন নতুন আইডিয়া যুক্ত করে কেক বানানো শুরু করেন। একসময় পরিবার থেকেও সহযোগিতা পাওয়া শুরু হয়। এরপর গড়ে তোলেন নিজস্ব ফেসবুক পেইজ ‘Maliha Cake Corner’— যেটিই এখন তার সফলতার প্রধান প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকেই তিনি বিভিন্ন কেকের অর্ডার পান এবং তা নিজের হাতে তৈরি করে সরবরাহ করেন।
প্রায় এক বছর ধরে অনলাইনে কেক বিক্রি করছেন নারী উদ্যোক্তা ফারজানা। মাসে তিনি গড়ে ৩০ থেকে ৩৫ ফাউন্ড কেক বিক্রি করেন। ইতোমধ্যে তার গ্রাহকের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়েছে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রসঙ্গে ফারজানা বলেন, “আগামীতে আমি আমার এলাকার নারীদের কেক তৈরির প্রশিক্ষণ দিতে চাই যেন তারা ঘরে বসেই আয় করতে পারে, নিজেদের মতো করে স্বাবলম্বী হতে পারে। এতে পরিবারের যেমন : উন্নতি হবে, তেমনি সমাজেও নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে।”

সাতক্ষীরা রেঞ্জ থেকে দুবলার চরের উদ্দেশ্যে রাস মেলা উপলক্ষে তীর্থ যাত্রা শুরু হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে জুলাই গণঅভ্যূত্থানের বর্ষপূতি উপলক্ষে চব্বিশ (২৪) এর রঙে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা - ২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে
তনজিনা জরুরি সেবা- ৯৯৯ এ কল দিয়ে অভিযোগ করে বলেন, তাকে কোনো এক অন্ধকার জায়গায় আটকে রেখে হয়েছে মিনাল চলে গেছে। এরপর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি
৫ ঘণ্টা আগে
পাশাপাশি মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন কর্মসংস্থানে যোগদান করার সুযোগ এবং প্রবাসেও চাকরির সুযোগ করে দেওয়া হবে বলে তিনি জানান
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা রেঞ্জ থেকে দুবলার চরের উদ্দেশ্যে রাস মেলা উপলক্ষে তীর্থ যাত্রা শুরু হয়েছে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে জুলাই গণঅভ্যূত্থানের বর্ষপূতি উপলক্ষে চব্বিশ (২৪) এর রঙে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা - ২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে
তনজিনা জরুরি সেবা- ৯৯৯ এ কল দিয়ে অভিযোগ করে বলেন, তাকে কোনো এক অন্ধকার জায়গায় আটকে রেখে হয়েছে মিনাল চলে গেছে। এরপর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি
পাশাপাশি মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিভিন্ন কর্মসংস্থানে যোগদান করার সুযোগ এবং প্রবাসেও চাকরির সুযোগ করে দেওয়া হবে বলে তিনি জানান