খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য জেলার পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, সমস্যা ও করণীয় শীর্ষক সেমিনার হয়েছে।
বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তারা পর্যটন নগরী পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি পর্যটন শিল্পকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে পর্যটক বান্ধব নগরী হিসেবে গড়ে তোলা যায় সেইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
জেলায় যে সকল পর্যটন স্পট রয়েছে সেই পর্যটন কেন্দ্রে বর্তমানে যে সকল প্রতিবন্ধকতা রয়েছে সেই সকল সমস্যা উত্তরণের উপায় এবং পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট গুলোতে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে প্রকৃতিকে অক্ষত রেখে কিভাবে পর্যটন খাতে উন্নয়ন সম্ভব সেইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য শহীদুল ইসলাম সুমনের জেলার পর্যটন শিল্পের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হাসান মারুফ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক ফেরদৌসী বেগম, জেলা এনএসআই যুগ্ম পরিচালক নাছির মাহমুদ গাজী,খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সভাপতি তরুণ কুমার ভট্টাচার্য্য, সহ সভাপতি জহুরুল আলম, সাধারণ সম্পাদক এইচ এম প্রফুল্ল, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শাহরিয়ার ইউনুছ ও বাংলাদেশ ইটাব সদস্য উজ্জ্বল দেসহ বিভিন্ন দপ্তর প্রতিনিধিরা।
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য জেলার পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, সমস্যা ও করণীয় শীর্ষক সেমিনার হয়েছে।
বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তারা পর্যটন নগরী পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি পর্যটন শিল্পকে কাজে লাগিয়ে কিভাবে পর্যটক বান্ধব নগরী হিসেবে গড়ে তোলা যায় সেইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
জেলায় যে সকল পর্যটন স্পট রয়েছে সেই পর্যটন কেন্দ্রে বর্তমানে যে সকল প্রতিবন্ধকতা রয়েছে সেই সকল সমস্যা উত্তরণের উপায় এবং পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট গুলোতে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে পরামর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে প্রকৃতিকে অক্ষত রেখে কিভাবে পর্যটন খাতে উন্নয়ন সম্ভব সেইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য শহীদুল ইসলাম সুমনের জেলার পর্যটন শিল্পের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হাসান মারুফ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক ফেরদৌসী বেগম, জেলা এনএসআই যুগ্ম পরিচালক নাছির মাহমুদ গাজী,খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সভাপতি তরুণ কুমার ভট্টাচার্য্য, সহ সভাপতি জহুরুল আলম, সাধারণ সম্পাদক এইচ এম প্রফুল্ল, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শাহরিয়ার ইউনুছ ও বাংলাদেশ ইটাব সদস্য উজ্জ্বল দেসহ বিভিন্ন দপ্তর প্রতিনিধিরা।
সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
৯ ঘণ্টা আগেরোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
১০ ঘণ্টা আগেটাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
১০ ঘণ্টা আগেযাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না
১০ ঘণ্টা আগেসৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া এলাকার সামিউল (১০) নামে ওই শিশু বর্তমানে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন ওই শিশুর বাবা মো. আনারুল ইসলাম ও মা সাথী বেগম
রোগীবাহি অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া চলাচল করতে দেওয়া হয়নি কোনো ধরনের যানবাহন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট না থাকার কারণে বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। কখনও পায়ে হেঁটে কখনও ভ্যান রিক্সায় তাদেরকে দূর দূরান্তে পৌঁছাতে হচ্ছে
টাইফয়েড টিকায় কোন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। টিকা নেওয়ার পরে বমিভাব, টিকা গ্রহণের স্থানে লালচে রং ধারণ ও জ্বর হতে পারে। এটি কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ নয়। তবে যে কোন ধরনের অসুস্থতা, গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মা টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবেন না বলে জানানো হয়
যাত্রীদের ভোগান্তির দিকে লক্ষ্য করে আমরা প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা অবরোধের ডাক দিয়েছি। দাবি একটাই, গেজেট বাতিল করে আমাদেরকে ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত আমরা দুই ইউনিয়নবাসী ঘরে ফিরে যাব না