রাজশাহী
রাজশাহীতে কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং শিক্ষিত বেকার তরুণ-তরুণীদের জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি করতে দিনব্যাপী ব্যতিক্রমধর্মী এক চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। ইউসেপ বাংলাদেশ রাজশাহী অঞ্চলের উদ্যোগে শনিবার (২৮ জুন) সকালে রাজশাহী নভোথিয়েটারে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
মেলায় দেশের ২০টি স্বনামধন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে, যেখানে কোন ধরনের রেজিস্ট্রেশন ফি ছাড়াই বিনামূল্যে প্রায় ২৫০ জনকে চাকরির জন্য চূড়ান্ত করা হবে।
সকালে মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউসেপ ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. আবদুল করিম। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও ইউসেপ রাজশাহী ইনক্লসিভ কমিটি সভাপতি চৌধুরী সারোয়ার জাহান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন- ইউসেপ বাংলাদেশ রাজশাহীর রিজিওনাল ম্যানেজার শাহিনুল ইসলাম।
ইউসেফ বাংলাদেশের প্রাক্তন শিক্ষার্থী তাজিমুল ইসলাম নিজের অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, "ইউসেফ আমার জীবনের স্বপ্ন পূরণের পথ দেখিয়েছে। এখান থেকে কোর্স শেষ করেই আমি আরএফএল গ্রুপে চাকরি পেয়েছিলাম।" তার এই সাফল্য মেলায় আগত তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
প্রাণ আরএফএল গ্ৰুপে প্রতিনিধি জুবায়ের আহমেদ জানান, "প্রাণ আরএফএল গ্রুপ এবং ইউসেপ বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর ও দীর্ঘদিনের। আমরা গর্বিত যে, বিগত ২০ বছর ধরে আমরা এই অসাধারণ প্রতিষ্ঠানটির সাথে একযোগে কাজ করে যাচ্ছি। ইউসেপের শিক্ষার্থীরা শুধু কারিগরিভাবেই দক্ষ নয়, তারা অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবেও নিজেদের প্রমাণ করেছে। আমাদের প্রতিষ্ঠানে এমন অনেক কর্মী আছেন, যারা ইউসেপ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আজ ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে নিষ্ঠার সাথে কাজ করছেন এবং নিজেদের ক্যারিয়ারে উন্নতি করেছেন।
বিভিন্ন ট্রেড কোর্স, যেমন— ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, বা ওয়েল্ডিংয়ে ইউসেপের প্রশিক্ষণ বাস্তবসম্মত এবং আমাদের শিল্প কারখানার চাহিদার সাথে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। একারণে তাদের গ্র্যাজুয়েটদের জন্য প্রাণ আরএফএল গ্রুপে চাকরি পাওয়াটা অনেক সহজ হয়।
আজকের এই চাকরি মেলা একটি চমৎকার উদ্যোগ। এর মাধ্যমে আমরা রাজশাহীর উদ্যমী ও মেধাবী তরুণ-তরুণীদের সরাসরি নিয়োগ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছি। আমরা আশা করি, এই মেলা থেকে আমরা বেশ কিছু যোগ্য প্রার্থী খুঁজে পাব, যারা আগামী দিনে প্রাণ আরএফএল গ্রুপের সাফল্যের অংশীদার হবে। ইউসেপের এই পথচলায় আমরা সবসময় পাশে ছিলাম এবং ভবিষ্যতেও থাকব।"
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, সকাল থেকেই চাকরি প্রত্যাশীদের ভিড়। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ,
নেট্রো সিসটেম রাজশাহী হাইটেক পার্ক, বিডিজবস.কম সহ বিভিন্ন কোম্পানির ২০টি স্টলে তরুণ-তরুণীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) জমা দিচ্ছেন। উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে অনেককে তাৎক্ষণিক সাক্ষাৎকার বা ভাইভায় অংশ নিতেও দেখা যায়। আয়োজকরা জানান, মেলায় প্রায় এক হাজারেরও চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছেন।
আগ্রহী প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত সংগ্রহের পর প্রাথমিক মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে চাকরি চূড়ান্ত করা হচ্ছে।
মেলায় মূলত কারিগরি পদগুলোতে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে— ওয়েব ডিজাইন, অটোমোবাইল, গার্মেন্টস টেকনিশিয়ান, মেশিন টুল অপারেশন, মেকানিক, ইলেকট্রিশিয়ান, ওয়েল্ডার, সুইং মেশিন অপারেটর, রেফ্রিজারেটর ও এয়ারকন্ডিশনিং টেকনিশিয়ান এবং কম্পিউটার অপারেটরের মতো বিভিন্ন পদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার ইউসেপ বাংলাদেশের এই মহতী উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এসময় তিনি বলেন, "এই মেলার মাধ্যমে কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সরাসরি চাকরির সুযোগ পাবেন, যা দেশের জন্য দক্ষ জনশক্তি গড়তে সহায়ক হবে। অনেকে পড়াশোনা শেষ করেও চাকরি পাচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষিত বেকার যুবকদের বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে ইউসেপ বাংলাদেশের এই উদ্যোগ প্রশংসার যোগ্য।"
তিনি আরও বলেন, "ইউসেপ বাংলাদেশের এই আয়োজন রাজশাহী বিভাগের জন্য একটি ইতিবাচক বার্তা। আমাদের তরুণদের মধ্যে মেধা ও সম্ভাবনার কোনো কমতি নেই, প্রয়োজন শুধু সঠিক প্ল্যাটফর্মের। এই চাকরি মেলা একদিকে যেমন শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ কর্মী খুঁজে পেতে সাহায্য করছে, অন্যদিকে তরুণদের সরাসরি কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে। এ ধরনের উদ্যোগ বিভাগের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।"
ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. আবদুল করিম বলেন, "ইউসেপ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে তরুণদের কর্মসংস্থান তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই চাকরি মেলা সেই প্রচেষ্টারই একটি অংশ, যা শিক্ষিত তরুণদের সরাসরি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযুক্ত হতে সাহায্য করবে।"
জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, "রাজশাহী শিক্ষা নগরী হলেও এখানে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কম নয়। ইউসেপের এই চাকরি মেলা সেই লক্ষ্য পূরণে একটি কার্যকর পদক্ষেপ। জেলা প্রশাসন এ ধরনের যেকোনো গঠনমূলক উদ্যোগকে সবসময় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এর মাধ্যমে তরুণরা নিজ জেলায় থেকেই সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ পাবে।"
উল্লেখ্য যে, ১৯৭২ সাল থেকে ইউসেপ-বাংলাদেশ শহরের সুবিধাবঞ্চিত শ্রমজীবী শিশু-কিশোরদের সাধারণ শিক্ষা, কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গ্রাজুয়েটদের কর্মসংস্থানে সহযোগিতা প্রদান করে আসছে।
রাজশাহীতে কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং শিক্ষিত বেকার তরুণ-তরুণীদের জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি করতে দিনব্যাপী ব্যতিক্রমধর্মী এক চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। ইউসেপ বাংলাদেশ রাজশাহী অঞ্চলের উদ্যোগে শনিবার (২৮ জুন) সকালে রাজশাহী নভোথিয়েটারে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
মেলায় দেশের ২০টি স্বনামধন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে, যেখানে কোন ধরনের রেজিস্ট্রেশন ফি ছাড়াই বিনামূল্যে প্রায় ২৫০ জনকে চাকরির জন্য চূড়ান্ত করা হবে।
সকালে মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউসেপ ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. আবদুল করিম। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও ইউসেপ রাজশাহী ইনক্লসিভ কমিটি সভাপতি চৌধুরী সারোয়ার জাহান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন- ইউসেপ বাংলাদেশ রাজশাহীর রিজিওনাল ম্যানেজার শাহিনুল ইসলাম।
ইউসেফ বাংলাদেশের প্রাক্তন শিক্ষার্থী তাজিমুল ইসলাম নিজের অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, "ইউসেফ আমার জীবনের স্বপ্ন পূরণের পথ দেখিয়েছে। এখান থেকে কোর্স শেষ করেই আমি আরএফএল গ্রুপে চাকরি পেয়েছিলাম।" তার এই সাফল্য মেলায় আগত তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
প্রাণ আরএফএল গ্ৰুপে প্রতিনিধি জুবায়ের আহমেদ জানান, "প্রাণ আরএফএল গ্রুপ এবং ইউসেপ বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর ও দীর্ঘদিনের। আমরা গর্বিত যে, বিগত ২০ বছর ধরে আমরা এই অসাধারণ প্রতিষ্ঠানটির সাথে একযোগে কাজ করে যাচ্ছি। ইউসেপের শিক্ষার্থীরা শুধু কারিগরিভাবেই দক্ষ নয়, তারা অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবেও নিজেদের প্রমাণ করেছে। আমাদের প্রতিষ্ঠানে এমন অনেক কর্মী আছেন, যারা ইউসেপ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আজ ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে নিষ্ঠার সাথে কাজ করছেন এবং নিজেদের ক্যারিয়ারে উন্নতি করেছেন।
বিভিন্ন ট্রেড কোর্স, যেমন— ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, বা ওয়েল্ডিংয়ে ইউসেপের প্রশিক্ষণ বাস্তবসম্মত এবং আমাদের শিল্প কারখানার চাহিদার সাথে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। একারণে তাদের গ্র্যাজুয়েটদের জন্য প্রাণ আরএফএল গ্রুপে চাকরি পাওয়াটা অনেক সহজ হয়।
আজকের এই চাকরি মেলা একটি চমৎকার উদ্যোগ। এর মাধ্যমে আমরা রাজশাহীর উদ্যমী ও মেধাবী তরুণ-তরুণীদের সরাসরি নিয়োগ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছি। আমরা আশা করি, এই মেলা থেকে আমরা বেশ কিছু যোগ্য প্রার্থী খুঁজে পাব, যারা আগামী দিনে প্রাণ আরএফএল গ্রুপের সাফল্যের অংশীদার হবে। ইউসেপের এই পথচলায় আমরা সবসময় পাশে ছিলাম এবং ভবিষ্যতেও থাকব।"
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, সকাল থেকেই চাকরি প্রত্যাশীদের ভিড়। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ,
নেট্রো সিসটেম রাজশাহী হাইটেক পার্ক, বিডিজবস.কম সহ বিভিন্ন কোম্পানির ২০টি স্টলে তরুণ-তরুণীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) জমা দিচ্ছেন। উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে অনেককে তাৎক্ষণিক সাক্ষাৎকার বা ভাইভায় অংশ নিতেও দেখা যায়। আয়োজকরা জানান, মেলায় প্রায় এক হাজারেরও চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছেন।
আগ্রহী প্রার্থীদের জীবনবৃত্তান্ত সংগ্রহের পর প্রাথমিক মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে চাকরি চূড়ান্ত করা হচ্ছে।
মেলায় মূলত কারিগরি পদগুলোতে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে— ওয়েব ডিজাইন, অটোমোবাইল, গার্মেন্টস টেকনিশিয়ান, মেশিন টুল অপারেশন, মেকানিক, ইলেকট্রিশিয়ান, ওয়েল্ডার, সুইং মেশিন অপারেটর, রেফ্রিজারেটর ও এয়ারকন্ডিশনিং টেকনিশিয়ান এবং কম্পিউটার অপারেটরের মতো বিভিন্ন পদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার ইউসেপ বাংলাদেশের এই মহতী উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এসময় তিনি বলেন, "এই মেলার মাধ্যমে কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সরাসরি চাকরির সুযোগ পাবেন, যা দেশের জন্য দক্ষ জনশক্তি গড়তে সহায়ক হবে। অনেকে পড়াশোনা শেষ করেও চাকরি পাচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষিত বেকার যুবকদের বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে ইউসেপ বাংলাদেশের এই উদ্যোগ প্রশংসার যোগ্য।"
তিনি আরও বলেন, "ইউসেপ বাংলাদেশের এই আয়োজন রাজশাহী বিভাগের জন্য একটি ইতিবাচক বার্তা। আমাদের তরুণদের মধ্যে মেধা ও সম্ভাবনার কোনো কমতি নেই, প্রয়োজন শুধু সঠিক প্ল্যাটফর্মের। এই চাকরি মেলা একদিকে যেমন শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষ কর্মী খুঁজে পেতে সাহায্য করছে, অন্যদিকে তরুণদের সরাসরি কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে। এ ধরনের উদ্যোগ বিভাগের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।"
ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. মো. আবদুল করিম বলেন, "ইউসেপ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে তরুণদের কর্মসংস্থান তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এই চাকরি মেলা সেই প্রচেষ্টারই একটি অংশ, যা শিক্ষিত তরুণদের সরাসরি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযুক্ত হতে সাহায্য করবে।"
জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার বলেন, "রাজশাহী শিক্ষা নগরী হলেও এখানে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা কম নয়। ইউসেপের এই চাকরি মেলা সেই লক্ষ্য পূরণে একটি কার্যকর পদক্ষেপ। জেলা প্রশাসন এ ধরনের যেকোনো গঠনমূলক উদ্যোগকে সবসময় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এর মাধ্যমে তরুণরা নিজ জেলায় থেকেই সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ পাবে।"
উল্লেখ্য যে, ১৯৭২ সাল থেকে ইউসেপ-বাংলাদেশ শহরের সুবিধাবঞ্চিত শ্রমজীবী শিশু-কিশোরদের সাধারণ শিক্ষা, কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গ্রাজুয়েটদের কর্মসংস্থানে সহযোগিতা প্রদান করে আসছে।
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
১৭ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
১৮ ঘণ্টা আগের্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৮ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে
২০ ঘণ্টা আগেলাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
র্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে