বরিশাল ব্যুরো
চলতি বছর সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যাচ্ছে বরিশাল বিভাগে। এই বিভাগে ছয় জেলায় এ পর্যন্ত যারা আক্রান্ত হয়েছেন তাদের বেশির ভাগই শিশু-কিশোর ও তরুণ। যা মোট আক্রান্তের ৫৭ শতাংশ। এর মধ্যে তরুণরাই বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। যা মোট আক্রান্তের ২৩ শতাংশ।
সোমবার (১৬ জুন) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সরকারি হিসাবে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে রবিবার (১৫ জুন) পর্যন্ত বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২ হাজার ৬৮৪ জন ভর্তি হয়েছেন। আর এ সময়ে মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ২ হাজার ২৮৮ জন। এই বিভাগের মোট আক্রান্ত রোগীর ৬২ দশমিক ৬০ শতাংশই বরগুনা জেলার। বাকী ৩৭ দশমিক ৪ শতাংশ রোগী বিভাগের অন্য ৫ জেলার। সরকারি হিসাবে বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ১ হাজার ৬৮০ জন। মারা যান ৫ জন।
বরিশাল বিভাগে বয়সভিত্তিক আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছেন ২১ থেকে ৩০ বছরের তরুণ-তরুণীরা। এই বয়সের ৬১২ জন আক্রান্ত হয়েছেন, যা মোট আক্রান্তের ২৩ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ৩১ থেকে ৪০ বছরের যুবকেরা। এই বয়সের ৫৫৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, যা মোট আক্রান্তের ২১ শতাংশ। এছাড়া ১১ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত কিশোর-কিশোরীরা আক্রান্ত হয়েছে ৫৫২ জন, যা মোট আক্রান্তের ২১ শতাংশ। ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৪৮২ জন আক্রান্ত হয়েছেন, যা ১৮ শতাংশ। এক বছরের কম বয়স থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৩৪২ জন আক্রান্ত হয়েছে। যা মোট আক্রান্তের ১৩ শতাংশ। এ ছাড়া ৬০ থেকে তার চেয়ে বেশি বয়সী ১৩০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। যা ৪ শতাংশ।
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন বলেন, বাচ্চারা দিনের বেলায় বেশির ভাগ সময়ে মশারি ছাড়া ঘুমায়। আর কিশোর ও তরুণরা অবাধে বিভিন্ন স্থানে খেলাধুলা এবং ঘোরাঘুরি করে। ফলে এই বয়সীরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, তরুণদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকায় মৃত্যুহার কম। তবে শিশু ও বয়স্কদের নিয়ে একটা আশঙ্কা থেকে যায়।
এদিকে বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ইতিমধ্যে বরগুনাকে ডেঙ্গুর হটস্পট ঘোষণা করা হয়েছে। তবে কি কারণে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি তা এক থাকায় বলা যাচ্ছে না।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য সব হাসপাতালকে আলাদা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিতসহ হাসপাতালে শয্যা, ওষুধপত্র এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগের পাশাপাশি ব্যক্তিগত সচেতনতার বিকল্প নেই।
চলতি বছর সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যাচ্ছে বরিশাল বিভাগে। এই বিভাগে ছয় জেলায় এ পর্যন্ত যারা আক্রান্ত হয়েছেন তাদের বেশির ভাগই শিশু-কিশোর ও তরুণ। যা মোট আক্রান্তের ৫৭ শতাংশ। এর মধ্যে তরুণরাই বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। যা মোট আক্রান্তের ২৩ শতাংশ।
সোমবার (১৬ জুন) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সরকারি হিসাবে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে রবিবার (১৫ জুন) পর্যন্ত বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২ হাজার ৬৮৪ জন ভর্তি হয়েছেন। আর এ সময়ে মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ২ হাজার ২৮৮ জন। এই বিভাগের মোট আক্রান্ত রোগীর ৬২ দশমিক ৬০ শতাংশই বরগুনা জেলার। বাকী ৩৭ দশমিক ৪ শতাংশ রোগী বিভাগের অন্য ৫ জেলার। সরকারি হিসাবে বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ১ হাজার ৬৮০ জন। মারা যান ৫ জন।
বরিশাল বিভাগে বয়সভিত্তিক আক্রান্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছেন ২১ থেকে ৩০ বছরের তরুণ-তরুণীরা। এই বয়সের ৬১২ জন আক্রান্ত হয়েছেন, যা মোট আক্রান্তের ২৩ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ৩১ থেকে ৪০ বছরের যুবকেরা। এই বয়সের ৫৫৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, যা মোট আক্রান্তের ২১ শতাংশ। এছাড়া ১১ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত কিশোর-কিশোরীরা আক্রান্ত হয়েছে ৫৫২ জন, যা মোট আক্রান্তের ২১ শতাংশ। ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৪৮২ জন আক্রান্ত হয়েছেন, যা ১৮ শতাংশ। এক বছরের কম বয়স থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৩৪২ জন আক্রান্ত হয়েছে। যা মোট আক্রান্তের ১৩ শতাংশ। এ ছাড়া ৬০ থেকে তার চেয়ে বেশি বয়সী ১৩০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। যা ৪ শতাংশ।
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডা. মো. বাকির হোসেন বলেন, বাচ্চারা দিনের বেলায় বেশির ভাগ সময়ে মশারি ছাড়া ঘুমায়। আর কিশোর ও তরুণরা অবাধে বিভিন্ন স্থানে খেলাধুলা এবং ঘোরাঘুরি করে। ফলে এই বয়সীরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, তরুণদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকায় মৃত্যুহার কম। তবে শিশু ও বয়স্কদের নিয়ে একটা আশঙ্কা থেকে যায়।
এদিকে বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ইতিমধ্যে বরগুনাকে ডেঙ্গুর হটস্পট ঘোষণা করা হয়েছে। তবে কি কারণে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি তা এক থাকায় বলা যাচ্ছে না।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য সব হাসপাতালকে আলাদা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা নিশ্চিতসহ হাসপাতালে শয্যা, ওষুধপত্র এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগের পাশাপাশি ব্যক্তিগত সচেতনতার বিকল্প নেই।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে রূপসা সেতুর (খানজাহান আলী সেতু) টোল প্লাজা অবরোধ কর্মসূচি দেড় ঘণ্টা পর শেষ হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে রাস্তা পারাপারের সময় ড্রাম ট্রাক চাপায় মানসিক প্রতিবন্ধী অজ্ঞাত এক নারীর (৩৫) নিহত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেমানবিকতা, দায়িত্ববোধ আর দেশের প্রতি ভালোবাসার এক অনন্য উদাহরণ ছিলেন পুলিশের জ্যেষ্ঠ সহকারী কমিশনার (এসি) শহীদ রবিউল করিম কামরুল। গুলশানের হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারালেও তিনি বেঁচে আছেন তার কাজের মধ্য দিয়ে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান ‘ব্লুমস’ তাঁর সেই মানবিক স্বপ্
৬ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুইটি দোকান থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি ও নকল সিগারেট জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় একজনকে আটক করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেখুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে রূপসা সেতুর (খানজাহান আলী সেতু) টোল প্লাজা অবরোধ কর্মসূচি দেড় ঘণ্টা পর শেষ হয়েছে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে রাস্তা পারাপারের সময় ড্রাম ট্রাক চাপায় মানসিক প্রতিবন্ধী অজ্ঞাত এক নারীর (৩৫) নিহত হয়েছে।
মানবিকতা, দায়িত্ববোধ আর দেশের প্রতি ভালোবাসার এক অনন্য উদাহরণ ছিলেন পুলিশের জ্যেষ্ঠ সহকারী কমিশনার (এসি) শহীদ রবিউল করিম কামরুল। গুলশানের হোলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারালেও তিনি বেঁচে আছেন তার কাজের মধ্য দিয়ে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠান ‘ব্লুমস’ তাঁর সেই মানবিক স্বপ্
মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুইটি দোকান থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি ও নকল সিগারেট জব্দ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় একজনকে আটক করা হয়েছে।