নিখাদ খবর ডেস্ক
কুমিল্লা নগরীর শাসনগাছা এলাকায় মধ্যরাতে আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। তাদের মধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর বাবুল মুহুরি রয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটে গত রোববার (২০ এপ্রিল) রাত দেড়টার দিকে, যখন একটি ঝটিকা মিছিলের পর তারা পালিয়ে যায়। পুলিশ সোমবার দিনরাত নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলার বাবুল মুহুরি, মহানগর ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহালম, জগন্নাথপুর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা রাসেল, মহানগর ছাত্রলীগের ১৮নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক এস এম সাখাওয়াত, কোতোয়ালি থানা এলাকার মৃত আলী আশরাফের ছেলে মো. আরিফ, মোগলটুলী এলাকার আব্দুল মান্নান মিয়ার ছেলে আব্দুল হান্নান (আদি), কালির বাজার ইউনিয়নের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. কবির হোসেন, ছোটরা গ্রামের একেএম মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া (কিশোর), জলম গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে মো. আরিফুল ইসলাম, বানতির গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে জাহিদুল হাসান রিমন, চাপানগর গ্রামের বলাই সাহার ছেলে পিয়েল চন্দ্র সাহা, এবং কোতোয়ালি থানা এলাকার ৫নং ওয়ার্ড যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মোস্তফা।
এদিকে, ঝটিকা মিছিলের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে মিছিলকারীদের ‘অবৈধ সরকার মানি না’ এবং ‘শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে’ সহ নানা স্লোগান দিতে শোনা যায়।
কোতোয়ালি থানার ওসি মাহিনুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তারা রোববার মধ্যরাতে শাসনগাছায় মিছিল করেছিল এবং নাশকতার চেষ্টা চালায়। পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে আরও দুটি মামলার তদন্ত করছে, যার মধ্যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা সংক্রান্ত অভিযোগও রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়া ৮ জন কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে, বাকি ৪ জনকে আদালতে পাঠানো হবে মঙ্গলবার।
এ ঘটনাটি কুমিল্লার রাজনৈতিক অস্থিরতার এক নতুন অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে, যেখানে দলের ভেতরের চরম উত্তেজনা এবং পুলিশের প্রতিক্রিয়া ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে।
কুমিল্লা নগরীর শাসনগাছা এলাকায় মধ্যরাতে আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিলে অংশ নেওয়ার অভিযোগে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। তাদের মধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর বাবুল মুহুরি রয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটে গত রোববার (২০ এপ্রিল) রাত দেড়টার দিকে, যখন একটি ঝটিকা মিছিলের পর তারা পালিয়ে যায়। পুলিশ সোমবার দিনরাত নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলার বাবুল মুহুরি, মহানগর ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহালম, জগন্নাথপুর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা রাসেল, মহানগর ছাত্রলীগের ১৮নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক এস এম সাখাওয়াত, কোতোয়ালি থানা এলাকার মৃত আলী আশরাফের ছেলে মো. আরিফ, মোগলটুলী এলাকার আব্দুল মান্নান মিয়ার ছেলে আব্দুল হান্নান (আদি), কালির বাজার ইউনিয়নের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. কবির হোসেন, ছোটরা গ্রামের একেএম মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া (কিশোর), জলম গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে মো. আরিফুল ইসলাম, বানতির গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে জাহিদুল হাসান রিমন, চাপানগর গ্রামের বলাই সাহার ছেলে পিয়েল চন্দ্র সাহা, এবং কোতোয়ালি থানা এলাকার ৫নং ওয়ার্ড যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মোস্তফা।
এদিকে, ঝটিকা মিছিলের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে মিছিলকারীদের ‘অবৈধ সরকার মানি না’ এবং ‘শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে’ সহ নানা স্লোগান দিতে শোনা যায়।
কোতোয়ালি থানার ওসি মাহিনুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তারা রোববার মধ্যরাতে শাসনগাছায় মিছিল করেছিল এবং নাশকতার চেষ্টা চালায়। পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে আরও দুটি মামলার তদন্ত করছে, যার মধ্যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা সংক্রান্ত অভিযোগও রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়া ৮ জন কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে, বাকি ৪ জনকে আদালতে পাঠানো হবে মঙ্গলবার।
এ ঘটনাটি কুমিল্লার রাজনৈতিক অস্থিরতার এক নতুন অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে, যেখানে দলের ভেতরের চরম উত্তেজনা এবং পুলিশের প্রতিক্রিয়া ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে।