রায়পুরা, নরসিংদী
রায়পুরার চরাঞ্চল সায়দাবাদ হাইস্কুল মাঠে প্রতি রাতে হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্রের মহড়া। গ্রেনেড নিক্ষেপের আদলে ককটেল নিক্ষেপ করে বিষ্ফোরণ ঘটানো হচ্ছে। সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মতো করে শিখিয়ে নেয়া হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার। আর এসব সশস্ত্র ট্রেনিং নিচ্ছে স্থানীয় আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা কর্মী ও সমর্থকরা।
আগ্নেয়াস্ত্রের গুলি ও মুহুমুর্হ ককটেল বিস্ফোরণে শব্দে কেঁপে উঠে জনপদ। আতঙ্কিত নিরীহ এলাকাবাসী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ভয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অবহিত করাতো দূরে থাক মুখ খুলতেও সাহস পাচ্ছে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শ্রীনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সায়দাবাদ গ্রামের শাহ আলম এলাকায় আধিপত্য বজায় রাখতে ৫ আগস্টের পর গড়ে তুলে অস্ত্রধারী শাহ আলম বাহিনী। ২০২৪ সালের ২২ আগস্ট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শাহ আলম বাহিনীর হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয় প্রতিপক্ষ এরশাদ গ্রুপের গৃহবধূ ও নবম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রসহ ৬জন।
এ ঘটনায় রায়পুরা থানায় মামলা দায়ের করা হলে বাদী পক্ষের সহায়তায় রায়পুরা ও ঢাকার সভার এলাকা থেকে ২ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। মামলার প্রথম সারির শাহ আলমসহ ৪০/৫০জন গ্রেফতার অথবা আদালতে হাজির না হলেও পিছনের সারির প্রায় ৩০/৩৫জন আসামি উচ্চ আদালত থেকে জামিনে বেড়িয়ে আসে। এতেই তারা পুনরায় সংঘটিত হয়ে এলাকায় তারা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।
এলাকার বিভিন্ন পেশার নিরীহ মানুষের বাড়ীতে চাঁদাবাজি, জমি দখল ,বাড়ীঘরে লুটপাট চালিয়ে সায়দাবাদ গ্রামটিকে সাধারণ মানুষের বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে। দাবিকৃত চাঁদা না দেয়ায় সায়দাবাদ গ্রামের কৃষকসহ কয়েক জনকে গুলি করে আহত করে শাহ আলম বাহিনীর সদস্যরা। তাদের অত্যাচার হতে বাচঁতে দেশের বিভিন্নস্থানে কর্মরত পেশাজীবী লোকজন গ্রামে আসতে সাহস পাচ্ছেনা।
গত ২১ জুলাই দু‘পক্ষের সংঘর্ষে বালুচর পাড়ার এরশাদ গ্রুপের লোকজনের গুলিতে শাহ আলম গ্রুপের মোমেনা বেগম (৫০) নিহত হয়। এ ঘটনার পর শাহ আলম বাহিনীর লোকজন আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গ্রামের নিরীহ লোকজনসহ প্রতিপক্ষের ৪০/৫০টি পরিবারের বসত ঘরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক লুটপাটসহ অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় শতাধিক পরিবার বাড়ীঘর হারা হয়ে রায়পুরা ও নরসিংদী শহর এলাকায় আশ্রয় নেয়। অনেকে পার্শবতী গ্রামে আত্মীয় স্বজনের বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছে। এর পর থেকে সায়দাবাদ গ্রামটি সম্পূর্ণ দখলে নেয় শাহ আলম বাহিনী।
বাঁশগাড়ী ফাড়ি পুলিশের সদস্যরা অস্ত্রধারীদের অতর্কিত হামলার ভয়ে নিজেদের অনেকটা আড়ালে করে মাঝে মধ্যে সায়দাবাদ গ্রামে টহল দিয়ে থাকে। শাহ আলম বাহিনীর অস্ত্রের মহড়া ও বিভিন্ন অপরাধের কথা পুলিশ জানলেও কার্যকর কোন ব্যবস্থা নিতে পারেনি ।
সায়দাবাদ গ্রামের একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে এবং আবু কাউছার নামের একজন জানায়, শাহ আলম বাহিনী সায়দাবাদ গ্রামটিকে সম্পূর্ণ দখলে নিতে এ্যাসল্ট রাইফেল সহ বন্দুক, শর্টগান, পিস্তলসহ নানা ধরনের ৪০/৫০টি আগ্নেয়াস্ত্র গুলি ও ককটেল সংগ্রহ করে মজুদ করেছে। আর এসব অস্ত্রের জোগান দিয়েছে রায়পুরা নজরপুর গ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী অস্ত্র ও মাদক ব্যবসায়ী রুবেল ও শ্রীনগর গ্রামের কুখ্যাত সন্ত্রাসী সোহেল।
সোহেল অস্ত্র ও গুলিসহ পালিয়ে যাওয়ার সময় যৌথবাহিনীর অভিযানে সম্প্রতি গ্রেফতার হয়। গত শুক্রবার(১ আগস্ট) রুবেলের নজরপুরের বাড়ীতে অভিযান চালিয়ে রায়পুরা থানা পুলিশ ৪ টি বন্দুক, গুলি ও ১৮টি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করে।
সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঢাকা দখলসহ নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার খবর প্রচারিত হতে থাকলে সায়দাবাদ গ্রামে শাহ আলম বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি পায়। প্রায় প্রতিদিন রাতে সায়দাবাদ হাইস্কুল মাঠে শাহ আলম বাহিনীর ৪০/৫০ জন অস্ত্রধারী একত্রিত হয়ে রাতভর অস্ত্রের প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকে। তারা আগ্নেয়াস্ত্রের গুলি ফুটিয়ে ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকা প্রকম্পিত করে তোলে।
সাধারণ নিরীহ মানুষ এসব প্রত্যক্ষ করলে এ বিষয়ে মুখ খোলার সাহস নেই তাদের। নিয়মিত অস্ত্র হাতে প্রশিক্ষণ নিতে দেখা যায়, আ‘লীগ নেতা ও শাহ আলম বাহিনীর প্রধান শাহ আলম, যুবলীগের কথিত ডা. জসিম উদ্দিন, ইকবাল, সালাউদ্দিন, শিপন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের রহিম, সেলিম, হারুন, আরমান, ছাত্রলীগের রনি, মাহফুজ, বাবু সহ ৪০/৫০জন। এসব প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা নাশকতা ঘটাতে পারে বলে মনে করছেন এলাকার লোকজন।
তাদেরকে অস্ত্র ও বোমা হামলার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে শাহ আলম বাহিনীর সদস্য ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসর প্রাপ্ত সার্জেন্ট জসিম উদ্দিন ও নজরুল ইসলাম।
শীর্ষ সন্ত্রাসী রুবেল শাহ আলম বাহিনীর আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে সায়দাবাদ গ্রামে অবস্থান নিয়ে তার অস্ত্র ও মাদক ব্যবসার বিস্তার ঘটিয়ে চলেছে। এসব খুন, অস্ত্র, চাঁদাবাজি, মাদকসহ একাধিক মামলার আসামীরা সায়দাবাদ ও আশে পাশের গ্রামে তাদের অপরাধ সাম্রাজ্য বিস্তার করার খবর থানা পুলিশ জানলেও তাদের গ্রেফতার করতে কার্যকর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করছেনা। আর এতেই এলাকার সাধারণ মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
এখনি তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে এলাকায় ব্যাপক প্রাণহানিসহ নিরীহ মানুষের জান মালের ক্ষতি হতে পারে। এ ব্যাপারে নিরীহ শান্তিপ্রিয় এলাকাবাসী যৌথ বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
রায়পুরার চরাঞ্চল সায়দাবাদ হাইস্কুল মাঠে প্রতি রাতে হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্রের মহড়া। গ্রেনেড নিক্ষেপের আদলে ককটেল নিক্ষেপ করে বিষ্ফোরণ ঘটানো হচ্ছে। সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মতো করে শিখিয়ে নেয়া হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার। আর এসব সশস্ত্র ট্রেনিং নিচ্ছে স্থানীয় আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা কর্মী ও সমর্থকরা।
আগ্নেয়াস্ত্রের গুলি ও মুহুমুর্হ ককটেল বিস্ফোরণে শব্দে কেঁপে উঠে জনপদ। আতঙ্কিত নিরীহ এলাকাবাসী ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ভয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অবহিত করাতো দূরে থাক মুখ খুলতেও সাহস পাচ্ছে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শ্রীনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সায়দাবাদ গ্রামের শাহ আলম এলাকায় আধিপত্য বজায় রাখতে ৫ আগস্টের পর গড়ে তুলে অস্ত্রধারী শাহ আলম বাহিনী। ২০২৪ সালের ২২ আগস্ট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শাহ আলম বাহিনীর হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয় প্রতিপক্ষ এরশাদ গ্রুপের গৃহবধূ ও নবম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রসহ ৬জন।
এ ঘটনায় রায়পুরা থানায় মামলা দায়ের করা হলে বাদী পক্ষের সহায়তায় রায়পুরা ও ঢাকার সভার এলাকা থেকে ২ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। মামলার প্রথম সারির শাহ আলমসহ ৪০/৫০জন গ্রেফতার অথবা আদালতে হাজির না হলেও পিছনের সারির প্রায় ৩০/৩৫জন আসামি উচ্চ আদালত থেকে জামিনে বেড়িয়ে আসে। এতেই তারা পুনরায় সংঘটিত হয়ে এলাকায় তারা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে।
এলাকার বিভিন্ন পেশার নিরীহ মানুষের বাড়ীতে চাঁদাবাজি, জমি দখল ,বাড়ীঘরে লুটপাট চালিয়ে সায়দাবাদ গ্রামটিকে সাধারণ মানুষের বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে। দাবিকৃত চাঁদা না দেয়ায় সায়দাবাদ গ্রামের কৃষকসহ কয়েক জনকে গুলি করে আহত করে শাহ আলম বাহিনীর সদস্যরা। তাদের অত্যাচার হতে বাচঁতে দেশের বিভিন্নস্থানে কর্মরত পেশাজীবী লোকজন গ্রামে আসতে সাহস পাচ্ছেনা।
গত ২১ জুলাই দু‘পক্ষের সংঘর্ষে বালুচর পাড়ার এরশাদ গ্রুপের লোকজনের গুলিতে শাহ আলম গ্রুপের মোমেনা বেগম (৫০) নিহত হয়। এ ঘটনার পর শাহ আলম বাহিনীর লোকজন আগ্নেয়াস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গ্রামের নিরীহ লোকজনসহ প্রতিপক্ষের ৪০/৫০টি পরিবারের বসত ঘরে হামলা চালিয়ে ব্যাপক লুটপাটসহ অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় শতাধিক পরিবার বাড়ীঘর হারা হয়ে রায়পুরা ও নরসিংদী শহর এলাকায় আশ্রয় নেয়। অনেকে পার্শবতী গ্রামে আত্মীয় স্বজনের বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছে। এর পর থেকে সায়দাবাদ গ্রামটি সম্পূর্ণ দখলে নেয় শাহ আলম বাহিনী।
বাঁশগাড়ী ফাড়ি পুলিশের সদস্যরা অস্ত্রধারীদের অতর্কিত হামলার ভয়ে নিজেদের অনেকটা আড়ালে করে মাঝে মধ্যে সায়দাবাদ গ্রামে টহল দিয়ে থাকে। শাহ আলম বাহিনীর অস্ত্রের মহড়া ও বিভিন্ন অপরাধের কথা পুলিশ জানলেও কার্যকর কোন ব্যবস্থা নিতে পারেনি ।
সায়দাবাদ গ্রামের একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে এবং আবু কাউছার নামের একজন জানায়, শাহ আলম বাহিনী সায়দাবাদ গ্রামটিকে সম্পূর্ণ দখলে নিতে এ্যাসল্ট রাইফেল সহ বন্দুক, শর্টগান, পিস্তলসহ নানা ধরনের ৪০/৫০টি আগ্নেয়াস্ত্র গুলি ও ককটেল সংগ্রহ করে মজুদ করেছে। আর এসব অস্ত্রের জোগান দিয়েছে রায়পুরা নজরপুর গ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী অস্ত্র ও মাদক ব্যবসায়ী রুবেল ও শ্রীনগর গ্রামের কুখ্যাত সন্ত্রাসী সোহেল।
সোহেল অস্ত্র ও গুলিসহ পালিয়ে যাওয়ার সময় যৌথবাহিনীর অভিযানে সম্প্রতি গ্রেফতার হয়। গত শুক্রবার(১ আগস্ট) রুবেলের নজরপুরের বাড়ীতে অভিযান চালিয়ে রায়পুরা থানা পুলিশ ৪ টি বন্দুক, গুলি ও ১৮টি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করে।
সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঢাকা দখলসহ নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় আসার খবর প্রচারিত হতে থাকলে সায়দাবাদ গ্রামে শাহ আলম বাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি পায়। প্রায় প্রতিদিন রাতে সায়দাবাদ হাইস্কুল মাঠে শাহ আলম বাহিনীর ৪০/৫০ জন অস্ত্রধারী একত্রিত হয়ে রাতভর অস্ত্রের প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকে। তারা আগ্নেয়াস্ত্রের গুলি ফুটিয়ে ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকা প্রকম্পিত করে তোলে।
সাধারণ নিরীহ মানুষ এসব প্রত্যক্ষ করলে এ বিষয়ে মুখ খোলার সাহস নেই তাদের। নিয়মিত অস্ত্র হাতে প্রশিক্ষণ নিতে দেখা যায়, আ‘লীগ নেতা ও শাহ আলম বাহিনীর প্রধান শাহ আলম, যুবলীগের কথিত ডা. জসিম উদ্দিন, ইকবাল, সালাউদ্দিন, শিপন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের রহিম, সেলিম, হারুন, আরমান, ছাত্রলীগের রনি, মাহফুজ, বাবু সহ ৪০/৫০জন। এসব প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা নাশকতা ঘটাতে পারে বলে মনে করছেন এলাকার লোকজন।
তাদেরকে অস্ত্র ও বোমা হামলার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে শাহ আলম বাহিনীর সদস্য ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসর প্রাপ্ত সার্জেন্ট জসিম উদ্দিন ও নজরুল ইসলাম।
শীর্ষ সন্ত্রাসী রুবেল শাহ আলম বাহিনীর আশ্রয়ে প্রশ্রয়ে সায়দাবাদ গ্রামে অবস্থান নিয়ে তার অস্ত্র ও মাদক ব্যবসার বিস্তার ঘটিয়ে চলেছে। এসব খুন, অস্ত্র, চাঁদাবাজি, মাদকসহ একাধিক মামলার আসামীরা সায়দাবাদ ও আশে পাশের গ্রামে তাদের অপরাধ সাম্রাজ্য বিস্তার করার খবর থানা পুলিশ জানলেও তাদের গ্রেফতার করতে কার্যকর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করছেনা। আর এতেই এলাকার সাধারণ মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
এখনি তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে এলাকায় ব্যাপক প্রাণহানিসহ নিরীহ মানুষের জান মালের ক্ষতি হতে পারে। এ ব্যাপারে নিরীহ শান্তিপ্রিয় এলাকাবাসী যৌথ বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
গ্রামীণ জনগণের দোরগোড়ায় সহজলভ্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পঞ্চগড়ে সফলভাবে এগিয়ে চলেছে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প।
৫ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে প্রায় সোয়া ৮ টাকায় ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেঝিনাইদহের মহেশপুরে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১আগস্ট) সকালে মহেশপুর উপজেলার তুষার সিরামিকসের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগেফায়ার সার্ভিস বলছে, অতিরিক্ত গতির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় প্রাইভেট কারটি।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ জনগণের দোরগোড়ায় সহজলভ্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পঞ্চগড়ে সফলভাবে এগিয়ে চলেছে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে প্রায় সোয়া ৮ টাকায় ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে।
ঝিনাইদহের মহেশপুরে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১আগস্ট) সকালে মহেশপুর উপজেলার তুষার সিরামিকসের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস বলছে, অতিরিক্ত গতির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় প্রাইভেট কারটি।