ভোলা
ভোলার উত্তর দীঘলদিতে নববধুকে ঘরে না তুলে তালাক দেয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে পাষণ্ড স্বামী। ভুক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার উত্তর দীঘলদি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মোঃ ইউনুসের মেয়ে রেহান বেগম এসএসসি পাশ করার পরই একই ইউনিয়নের মোঃ আলীর ছেলে আওলাদ হোসেন সুমনের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক হয়।
সুমন রেহানাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ শারীরিক সম্পর্ক করে। কিন্তু একটা সময় সুমন রেহানার সাথে সেই দীর্ঘ দিনের প্রেমের সম্পর্কটি অস্বীকার করে। এর পর প্রেমিকা রেহানা বিয়ের দাবিতে ছেলের অভিভাবক ও স্থানীয় গণ্যমান্যদের কাছে একাধিক বার দৌড় ঝাপ করলেও কোন প্রকার সু-ফল মেলেনি তার ভাগ্যে।
পরে সে কোন উপায় অন্ত না দেখে গত ৯ জুলাই স্থানীয় ঘুইংগার হাট বাজারে প্রেমিক সুমনের ফলের দোকানে অবস্থান নেয় এবং সে ৯ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা থকে ১০ জুলাই সকাল ৯টা পর্যন্ত ওই দোকানে অবস্থান নিয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন করে। পরবর্তীতে ছেলের অভিভাবক, দায় ঠেকা চাপে পরে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও মান ইজ্জতের কথা চিন্তা করে ১০ জুলাই সকাল ৮টার দিকে স্থানীয় মসজিদে কাজি ডেকে ৬ লাখ টাকা কাবিন করে প্রেমিক সুমনের সাথে প্রেমিকা রেহানার বিয়ের কার্য সমাধা করে। এ বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
কিন্তু তাতেও সুফল মেলেনি আলোচিত এ নববধূ রেহানা বেগমের। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ছেলে সুমন রেহানাকে ইচ্ছেকৃত মন থেকে বিয়ে করেনি। সে বিয়ে করেছে, মেয়ের অনশনসহ বিভিন্ন চাপে পরে। উল্লেখ্য স্বামী সুমন বিয়ের পর থেকেই তার অভিভাবকদের কু-পরামর্শে বাড়ি থেকে কৌশলে পালিয়ে যায়।
সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে সুমন রেহানাকে তার জীবন থেকে সরানোর জন্য দুরে বসে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। জানা গেছে, স্ত্রী রেহানার সাথে তার দীর্ঘ দিনের প্রেম, ভালোবাসার সম্পর্ক থাকলেও নতুন করে অন্য এক মেয়ের স্বপ্ন দেখছে এ প্রতারক সুমন। অন্যদিকে জীবনের সবকিছু হারিয়ে বর্তমানে স্বামীর অপেক্ষায় কেঁদে কেঁদে অসহায় দিন কাটাচ্ছে হতভাগী রেহানা বেগম।
আরো জানা গেছে, স্বামী সুমন বর্তমানে রেহানাকে তালাক দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আর এমনি যদি হয়। তাহলে এ হত দরিদ্র, অসহায় ও সবকিছু হারানো রেহানা বেগমের জীবনটা পুরো পুরি ধ্বংস হবে নিশ্চিত। তাই এমতাবস্থায় স্বামীর অধিকার নিয়ে সুখে শান্তিতে ঘর করার জন্য প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা কামনা করেন, ভুক্তভোগী নববধূ রেহেনা বেগম।
ভোলার উত্তর দীঘলদিতে নববধুকে ঘরে না তুলে তালাক দেয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে পাষণ্ড স্বামী। ভুক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভোলা সদর উপজেলার উত্তর দীঘলদি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মোঃ ইউনুসের মেয়ে রেহান বেগম এসএসসি পাশ করার পরই একই ইউনিয়নের মোঃ আলীর ছেলে আওলাদ হোসেন সুমনের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক হয়।
সুমন রেহানাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘ দিন যাবৎ শারীরিক সম্পর্ক করে। কিন্তু একটা সময় সুমন রেহানার সাথে সেই দীর্ঘ দিনের প্রেমের সম্পর্কটি অস্বীকার করে। এর পর প্রেমিকা রেহানা বিয়ের দাবিতে ছেলের অভিভাবক ও স্থানীয় গণ্যমান্যদের কাছে একাধিক বার দৌড় ঝাপ করলেও কোন প্রকার সু-ফল মেলেনি তার ভাগ্যে।
পরে সে কোন উপায় অন্ত না দেখে গত ৯ জুলাই স্থানীয় ঘুইংগার হাট বাজারে প্রেমিক সুমনের ফলের দোকানে অবস্থান নেয় এবং সে ৯ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা থকে ১০ জুলাই সকাল ৯টা পর্যন্ত ওই দোকানে অবস্থান নিয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন করে। পরবর্তীতে ছেলের অভিভাবক, দায় ঠেকা চাপে পরে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও মান ইজ্জতের কথা চিন্তা করে ১০ জুলাই সকাল ৮টার দিকে স্থানীয় মসজিদে কাজি ডেকে ৬ লাখ টাকা কাবিন করে প্রেমিক সুমনের সাথে প্রেমিকা রেহানার বিয়ের কার্য সমাধা করে। এ বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয় এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
কিন্তু তাতেও সুফল মেলেনি আলোচিত এ নববধূ রেহানা বেগমের। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ছেলে সুমন রেহানাকে ইচ্ছেকৃত মন থেকে বিয়ে করেনি। সে বিয়ে করেছে, মেয়ের অনশনসহ বিভিন্ন চাপে পরে। উল্লেখ্য স্বামী সুমন বিয়ের পর থেকেই তার অভিভাবকদের কু-পরামর্শে বাড়ি থেকে কৌশলে পালিয়ে যায়।
সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে সুমন রেহানাকে তার জীবন থেকে সরানোর জন্য দুরে বসে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। জানা গেছে, স্ত্রী রেহানার সাথে তার দীর্ঘ দিনের প্রেম, ভালোবাসার সম্পর্ক থাকলেও নতুন করে অন্য এক মেয়ের স্বপ্ন দেখছে এ প্রতারক সুমন। অন্যদিকে জীবনের সবকিছু হারিয়ে বর্তমানে স্বামীর অপেক্ষায় কেঁদে কেঁদে অসহায় দিন কাটাচ্ছে হতভাগী রেহানা বেগম।
আরো জানা গেছে, স্বামী সুমন বর্তমানে রেহানাকে তালাক দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আর এমনি যদি হয়। তাহলে এ হত দরিদ্র, অসহায় ও সবকিছু হারানো রেহানা বেগমের জীবনটা পুরো পুরি ধ্বংস হবে নিশ্চিত। তাই এমতাবস্থায় স্বামীর অধিকার নিয়ে সুখে শান্তিতে ঘর করার জন্য প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা কামনা করেন, ভুক্তভোগী নববধূ রেহেনা বেগম।
টাঙ্গাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারকৃত জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আমীর হামজাকে (৭৯) কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত।
৯ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড়ের আটোয়ারী ও সদর উপজেলায় পুকুর ও ডোবার পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের আরাজী মন্ডলহাট বলরামপুর, চুচুলী পটেশ্বরী ও সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের ফুঁটকিপাড়া এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে।
১০ ঘণ্টা আগেজামালপুর একটি শান্তিপূর্ণ জেলা। তবে মাঝে মধ্যে জেলায় মাজার ভাঙার সুর এসেছে এবং এখনো আসতেছে। আমরা সজাগ আছি এবং পুলিশ প্রশাসনকে বলবো আপনারাও সজাগ থাকবেন। । এখানে কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী আছে যারা উসকানি দিয়ে থাকেন ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য। তারা সবসময় জামালপুরকে অশান্ত রাখতে চায়
১২ ঘণ্টা আগেরেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসাবে দেশে যেখানে আমার সর্বোচ্চ সম্মান পাওয়ার কথা থাকলেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা পুলিশের একজন দায়িত্বশীল ওসি সাহেবের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে সাবেক স্ত্রীর দ্বারা বে-আইনিভাবে নির্যাতনের শিকার হয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছি
১৩ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারকৃত জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আমীর হামজাকে (৭৯) কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত।
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী ও সদর উপজেলায় পুকুর ও ডোবার পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেলে আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের আরাজী মন্ডলহাট বলরামপুর, চুচুলী পটেশ্বরী ও সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের ফুঁটকিপাড়া এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে।
জামালপুর একটি শান্তিপূর্ণ জেলা। তবে মাঝে মধ্যে জেলায় মাজার ভাঙার সুর এসেছে এবং এখনো আসতেছে। আমরা সজাগ আছি এবং পুলিশ প্রশাসনকে বলবো আপনারাও সজাগ থাকবেন। । এখানে কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী আছে যারা উসকানি দিয়ে থাকেন ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য। তারা সবসময় জামালপুরকে অশান্ত রাখতে চায়
রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসাবে দেশে যেখানে আমার সর্বোচ্চ সম্মান পাওয়ার কথা থাকলেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা পুলিশের একজন দায়িত্বশীল ওসি সাহেবের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে সাবেক স্ত্রীর দ্বারা বে-আইনিভাবে নির্যাতনের শিকার হয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছি