ভাঙনের কবলে খুলনার তেরখাদা
খুলনা
নদীমাতৃক আমাদের এই দেশে নদ-নদী যেমন আশির্বাদ হিসেবে আমাদের পাশে দাঁড়ায় অনুরূপ কখনও এসব নদ-নদীর রুদ্রমূর্তির সঙ্গেও পরিচিত বিশেষত নদী ভাঙন এলাকার মানুষদের। প্রকৃতির কাছেও অসহায় হয়ে পড়া এমনই কিছু জেলার মধ্যে খুলনা অন্যতম।
খুলনার তেরখাদার কোলজুড়ে বয়ে চলা চিত্রা নদী এ অঞ্চলকে করেছে সমৃদ্ধ। তথাপি এই নদীর পানি যখন বৃদ্ধি পায় তখন দেখা যায় এ এলাকার মানুষের অসহায়ত্ব। এদিকে এ ভাঙন অসময়ে শুরু হয়েছে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার সদরের শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ, ডাকবাংলা, থানার বাউন্ডারি পিছনসহ নদীর দুই পাড়ে বসবাসরত অগণিত বাড়িঘর, হাট-বাজার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এ পানি বাড়ার ফলে হুমকির মধ্যে রয়েছে।
এর আগে বিগত বছরগুলোতে দেখা গেছে চিত্রা নদীতে বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধি পেলে ভাঙন শুরু হয়। কিন্তু চলতি বছর বর্ষা শুরু না হতেই উপজেলার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীর পাড়ের মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে ভাঙ্গন নিয়ে নতুন করে আতঙ্ক। এসময় ভাঙ্গন রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার দাবি স্থানীয়দের। এর আগেও গত কয়েক বছর ধরে চিত্রা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে তীরবর্তী এলাকার দোকান ঘর, মাছের চান্দিনা, গোয়াল ঘরসহ অনেক স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এবারও একইরকম অবস্থা দেখা দিয়েছে।
এদিকে এমন ভাঙনের ফলে অল্প কয়েক দিনের মধ্যে পূর্বের মতো এ এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দা এম ফরিদ আহমেদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চিত্রা নদী খনন করার পর পানি বৃদ্ধির পাশপাশি বর্ষা মৌসুম এলেই নদী ভাঙনের কবলে পড়ছে তেরখাদা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। তাদের ভাষ্য, অসময়ের ভাঙনে আতঙ্কে রয়েছেন নদীপারের মানুষ।
নদী পাড় এলাকার মোল্লা মিজানুর রহমান বলেন, পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে স্রোতের মাত্রা বেড়ে কয়েক গুণ বেড়েছে । তখন ভাঙনের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। সে কারণে আতঙ্ক বিরাজ করছে এলাকায়। জরুরি ভিত্তিতে উপজেলা সদর এলাকার শহীদ মুক্তিযোদ্ধাস্মৃতিস্তম্ভ, ডাকবাংলা, থানার বাউন্ডারি পেছন সহ নদী তীরবর্তী এলাকার অনেক স্থানে ভাঙন রোধে স্থায়ী ও টেকসই ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিও জানান এলাকাবাসী। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো: সেলিম রেজা ভাঙ্গন কবলিত স্থান পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. সেলিম রেজা খুলনা গেজেটকে ভাঙ্গন কবলিত স্থান পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার হবে।
নদীমাতৃক আমাদের এই দেশে নদ-নদী যেমন আশির্বাদ হিসেবে আমাদের পাশে দাঁড়ায় অনুরূপ কখনও এসব নদ-নদীর রুদ্রমূর্তির সঙ্গেও পরিচিত বিশেষত নদী ভাঙন এলাকার মানুষদের। প্রকৃতির কাছেও অসহায় হয়ে পড়া এমনই কিছু জেলার মধ্যে খুলনা অন্যতম।
খুলনার তেরখাদার কোলজুড়ে বয়ে চলা চিত্রা নদী এ অঞ্চলকে করেছে সমৃদ্ধ। তথাপি এই নদীর পানি যখন বৃদ্ধি পায় তখন দেখা যায় এ এলাকার মানুষের অসহায়ত্ব। এদিকে এ ভাঙন অসময়ে শুরু হয়েছে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার সদরের শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভ, ডাকবাংলা, থানার বাউন্ডারি পিছনসহ নদীর দুই পাড়ে বসবাসরত অগণিত বাড়িঘর, হাট-বাজার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এ পানি বাড়ার ফলে হুমকির মধ্যে রয়েছে।
এর আগে বিগত বছরগুলোতে দেখা গেছে চিত্রা নদীতে বর্ষা মৌসুমে পানি বৃদ্ধি পেলে ভাঙন শুরু হয়। কিন্তু চলতি বছর বর্ষা শুরু না হতেই উপজেলার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া চিত্রা নদীর পাড়ের মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে ভাঙ্গন নিয়ে নতুন করে আতঙ্ক। এসময় ভাঙ্গন রক্ষায় জিও ব্যাগ ফেলার দাবি স্থানীয়দের। এর আগেও গত কয়েক বছর ধরে চিত্রা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে তীরবর্তী এলাকার দোকান ঘর, মাছের চান্দিনা, গোয়াল ঘরসহ অনেক স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এবারও একইরকম অবস্থা দেখা দিয়েছে।
এদিকে এমন ভাঙনের ফলে অল্প কয়েক দিনের মধ্যে পূর্বের মতো এ এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। স্থানীয় বাসিন্দা এম ফরিদ আহমেদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চিত্রা নদী খনন করার পর পানি বৃদ্ধির পাশপাশি বর্ষা মৌসুম এলেই নদী ভাঙনের কবলে পড়ছে তেরখাদা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। তাদের ভাষ্য, অসময়ের ভাঙনে আতঙ্কে রয়েছেন নদীপারের মানুষ।
নদী পাড় এলাকার মোল্লা মিজানুর রহমান বলেন, পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে স্রোতের মাত্রা বেড়ে কয়েক গুণ বেড়েছে । তখন ভাঙনের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। সে কারণে আতঙ্ক বিরাজ করছে এলাকায়। জরুরি ভিত্তিতে উপজেলা সদর এলাকার শহীদ মুক্তিযোদ্ধাস্মৃতিস্তম্ভ, ডাকবাংলা, থানার বাউন্ডারি পেছন সহ নদী তীরবর্তী এলাকার অনেক স্থানে ভাঙন রোধে স্থায়ী ও টেকসই ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিও জানান এলাকাবাসী। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো: সেলিম রেজা ভাঙ্গন কবলিত স্থান পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. সেলিম রেজা খুলনা গেজেটকে ভাঙ্গন কবলিত স্থান পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার হবে।
ভুক্তভোগী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠান শেষে আকস্মিক এ হামলার ঘটনা ঘটে
৮ মিনিট আগেসততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার হাত দিয়ে এলাকার অনেক উন্নয়ন মুলক কাজ সম্পন্ন হয়েছে
২২ মিনিট আগেঅনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই গন অভ্যুত্থানে সকল শহীদ এবং মাইলস্টোন দুর্ঘটনার সকল শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়
৩২ মিনিট আগেকলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে পাঠদান পরিচালনার জন্য ৭০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালও রয়েছে। সিবিএমসি দেশের মানচিত্রে একটি উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হিসেবে আলো প্রজ্জ্বলিত করছে
৪৩ মিনিট আগেভুক্তভোগী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শান্তিপূর্ণ অনুষ্ঠান শেষে আকস্মিক এ হামলার ঘটনা ঘটে
সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার হাত দিয়ে এলাকার অনেক উন্নয়ন মুলক কাজ সম্পন্ন হয়েছে
অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই গন অভ্যুত্থানে সকল শহীদ এবং মাইলস্টোন দুর্ঘটনার সকল শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়
কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের হাতে কলমে পাঠদান পরিচালনার জন্য ৭০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালও রয়েছে। সিবিএমসি দেশের মানচিত্রে একটি উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হিসেবে আলো প্রজ্জ্বলিত করছে