হরতাল ও বিক্ষোভ কর্মসূচী
বাগেরহাট
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি।
রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকাল সাড়ে ১১ টায় জেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের গেজেট বাতিলের দাবি জানানো হয়।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমন্বয়ক ও সাবেক জেলা বিএনপি সভাপতি এম এ সালাম।
৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাবনা প্রকাশ করলে সাধারণ মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মিলে সম্মিলিত কমিটি গঠন করে শুনানিতে অংশগ্রহণ করে চারটি আসন বহাল রাখার দাবি জানালেও ৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে কমিশন চূড়ান্তভাবে তিনটি আসন রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। তিনি এ সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক, বেআইনি ও জনবিরোধী উল্লেখ করেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়, নির্বাচন কমিশনের এ প্রজ্ঞাপনে বাগেরহাটবাসীর হৃদয় বিদীর্ণ হয়েছে। অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে চারটি আসন বহাল রাখার দাবি জানানো হয়। একইসঙ্গে এ দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সেপ্টেম্বর বিকেলে জেলার প্রতিটি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল, ৮ সেপ্টেম্বর হরতাল-অবরোধ ও নির্বাচন কমিশন কার্যালয় এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান,৯ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভ মিছিল, ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর টানা হরতাল।
এছাড়া বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ওয়াহিদুজ্জামান দীপু এবং জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট আব্দুল ওয়াদুদের সমন্বয়ে এক চারটি সংসদীয় আসন পুনরায় করার দাবি আইনি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা চারটি আসন বহাল রাখতে আদালতে যাবেন বলে সম্মেলনে জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি ও জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি।
রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকাল সাড়ে ১১ টায় জেলা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনের গেজেট বাতিলের দাবি জানানো হয়।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমন্বয়ক ও সাবেক জেলা বিএনপি সভাপতি এম এ সালাম।
৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাবনা প্রকাশ করলে সাধারণ মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মিলে সম্মিলিত কমিটি গঠন করে শুনানিতে অংশগ্রহণ করে চারটি আসন বহাল রাখার দাবি জানালেও ৪ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে কমিশন চূড়ান্তভাবে তিনটি আসন রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। তিনি এ সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক, বেআইনি ও জনবিরোধী উল্লেখ করেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়, নির্বাচন কমিশনের এ প্রজ্ঞাপনে বাগেরহাটবাসীর হৃদয় বিদীর্ণ হয়েছে। অবিলম্বে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে চারটি আসন বহাল রাখার দাবি জানানো হয়। একইসঙ্গে এ দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সেপ্টেম্বর বিকেলে জেলার প্রতিটি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল, ৮ সেপ্টেম্বর হরতাল-অবরোধ ও নির্বাচন কমিশন কার্যালয় এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান,৯ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভ মিছিল, ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর টানা হরতাল।
এছাড়া বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ওয়াহিদুজ্জামান দীপু এবং জামায়াতের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট আব্দুল ওয়াদুদের সমন্বয়ে এক চারটি সংসদীয় আসন পুনরায় করার দাবি আইনি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা চারটি আসন বহাল রাখতে আদালতে যাবেন বলে সম্মেলনে জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি ও জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
২ ঘণ্টা আগেপ্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
২ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
২ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন
৩ ঘণ্টা আগেসোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
অভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন