শিবপুর, নরসিংদী
নরসিংদীর শিবপুর পৌরসভার গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে সেখানে স্থাপিত পানি শোধনাগার প্ল্যান্টটি । সাড়ে চার বছর ধরে পুষতে থাকা এই প্রকল্পকে কীভাবে লাভজনক প্রকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা যায়, তার পথ খুঁজছেন সংশ্লিষ্টরা। পৌরবাসীকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা এই পানি শোধনাগার প্ল্যান্ট উদ্বোধন করা হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে । উদ্বোধনের পর এই প্রকল্প থেকে গত ৫৪ মাসে এক টাকাও আয় করতে পারেনি পৌরসভা। উলটো এই সময়ে প্রতি মাসে বিদ্যুৎ বিল, পাহারাদার ও আনুষঙ্গিক খরচ মিলিয়ে মাসে ৩০ হাজার টাকা ব্যয় করা হচ্ছে এর পেছনে।
পৌরসভা সূত্র জানায়, গ শ্রেণির এই পৌরসভায় দৈনিক ৫০ হাজার লিটার বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের লক্ষ্যে স্থাপিত পানি শোধনাগারটির পানির প্রতি পৌরবাসীর কোনো আগ্রহই নেই। এখানে প্রাকৃতিকভাবে পানি সহজে আহরণ করা যায় বলে কৃত্রিম উৎসে পরিশোধিত পানির চাহিদা একেবারে নেই বললেই চলে। যার কারণে শোধনাগারটি কোনো কাজেই আসছে না।
উদ্বোধনের পর থেকে অকার্যকর হয়ে আছে এটি। স্থানীয় পৌরবাসীর ভাষ্য, প্রাকৃতিকভাবে বিশুদ্ধ পানি প্রাপ্তির উৎস থাকায় শোধনাগারের পানির প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ নেই। যারা এসব প্রকল্পের কাজ করেন, তারা নিশ্চয় প্রতিটি স্থানের ভৌগোলিক অবস্থা সম্পর্কে জানেন। যেখানে স্বাভাবিক উৎস থেকে পানি পাওয়া যাচ্ছে সহজে, সেখানে এমন একটি প্রকল্প যে অপরিকল্পিতভাবে করা– তা বোঝাই যায়।
পৌরসভাটি ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর সীমানা জটিলতা মামলায় অদ্যাবধি পর্যন্ত কোন নির্বাচনই অনুষ্ঠিত হয়নি। ফলে ওই পৌরসভায় পৌর চেয়ারম্যানের চেয়ারে কেউ বসতে পারেনি। সৃষ্টির পর থেকেই প্রশাসক দিয়ে পৌরসভাটি পরিচালিত হয়ে আসছে। এদিকে পৌর কর্তৃপক্ষের বোঝায় পরিণত হওয়া এই প্রকল্পটিকে ঘিরে সৃষ্ট সমস্যা উত্তরণে এবং এটিকে আর্থিকভাবে লাভজনক প্রকল্পে পরিণত করার উপায় খুঁজছে পৌরসভা। এর পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে পানি সরবরাহের পাইপলাইন সম্প্রসারণ করা বা পানি শোধনাগারটি লিজ দেওয়ার মতো বিষয় নিয়ে ভাবছে কর্তৃপক্ষ। পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, শোধনাগারটিতে পৌরসভার তিন হাজার পরিবারের জন্য উৎপাদিত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার লক্ষ্যে পৌরসভার আংশিক এলাকায় স্থাপন করা হয়েছিল ১৫ কিলোমিটার পাইপলাইন। এ পাইপলাইন থেকে পৌর শহর, শহরতলি ও আবাসিক এলাকার বাসিন্দারা কোনো সংযোগ নেননি। বাণিজ্যিক সংযোগ না থাকায় ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের পুরো প্রক্রিয়াটি অকার্যকর হয়ে পড়েছে, যার কারণে প্রতি মাসে প্রায় ৩০ হাজার টাকার বাড়তি ব্যয়ের চাপ নিতে হচ্ছে পৌরসভাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এমনিতেই টানাটানি তার ওপর বাড়তি ব্যয়।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতাধীন ঢাকা বিভাগের ৪০ টি পৌরসভা ও গ্রোথ সেন্টারে অবস্থিত পানি সরবরাহ এবং এনভায়রনমেন্টাল স্যানিটেশন প্রকল্পের (দ্বিতীয় পর্যায়) আওতায় উন্নয়নের লক্ষ্যে নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয়ের বিশেষ প্রকল্পের আওতায় শিবপুর পৌরসভার পানি শোধনাগার প্রকল্প বাস্তবায়নের কার্যক্রম শুরু হয় । ২০১৮ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর এ প্ল্যান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। এ প্ল্যান্ট বাস্তবায়নে ৫২ শতাংশ জমি পৌরসভার ছিল না। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তৎকালীন সময়ে সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ৫২ শতাংশ জমি পৌরসভাকে দান করেন। সে সময় এ প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে পৌর পরিষদের মাসিক আলোচনায় কয়েকজন কমিশনার আপত্তি তুলেছিলেন। তাদের আপত্তি আমলেই নেননি তৎকালীন কর্তাব্যক্তিরা।
২০২১সালে শোধনাগারটিকে কার্যকর করতে পৌরসভার ২০০ পরিবারকে বিনামূল্যে পানি সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে পৌরসভার সে উদ্যোগেও আগ্রহ দেখায়নি পৌরবাসী। যার কারণে উন্নয়নের নামে সরকারের ৫ কোটি টাকা গচ্ছার পাশাপাশি পৌরসভা প্রতি মাসে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে। পৌরসভা থেকে আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় নিয়োগকৃত মোঃ আতাউর রহমান নামে একজন পানি শোধনাগার প্ল্যান্টটিতে বর্তমানে পাহারাদার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
পৌর বাসিন্দা মোঃ রজব আলী বলেন,আমাদের এখানে প্রাকৃতিকভাবেই পানি পাওয়া যায়। পানি কেনার দরকার নাই। সবাই নিজে নিজেই টিউবওয়েল, গভীর, অগভীর নলকূপে মর্টার স্থাপন করে বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার করছেন। এত টাকা দিয়ে অযথা পানির টাংকি করা হয়েছে। এর থেকে কেউ পানি নিবে বলে মনে হয়না।
শিবপুর উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয়ের সহকারী প্রকৌশলী তানজিনা আক্তার বলেন পৌরসভার আবেদনের প্রেক্ষিতে পানি শোধনাগার প্ল্যান্ট স্থাপন করে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে পৌরসভাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে পানি শোধনাগার প্ল্যান্টটি নির্মাণ করা হয়েছে। ১৫ কিলোমিটার পাইপ বসানো হয়েছে। এর থেকে তিন হাজার পরিবার হাউস কানেকশন নিতে পারবে। অকার্যকর হয়ে পড়ে থাকা পানি শোধনাগারটি বন্ধের সুযোগ নেই জানিয়ে পৌর প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি মুঃ আবদুর রহিম বলেন, এই পানি শোধনাগারটি চালু আছে। তবে বাসা বাড়িতে সংযোগ দেওয়া হয়নি।
শোধানাগারটি যেন নষ্ট না হয় সে জন্য প্রতি মাসে দুই বার শোধানাগারটি চালু করে পাশের হাড়িধোয়া নদীতে পানি ফেলা হয়। এটি চালু করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এখান থেকে পৌরসভায় কোন টাকা আসে না। বরং পানি শোধনাগার প্ল্যান্টে পৌরসভা থেকেই বাড়তি খরচ চালানো হচ্ছে পুরো পৌরসভাকে পানি সরবরাহের আওতায় নিয়ে আসতে হলে অবশিষ্ট অংশে পাইপলাইন স্থাপন করতে হবে।
এই প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরও বলেন, পুরো পৌরসভায় পানির সরবরাহ লাইন স্থাপন করা গেলে নিয়মতান্ত্রিকভাবে গভীর ও অগভীর নলকূপ থেকে পানি উত্তোলন বন্ধ করা সম্ভব হবে।
নরসিংদীর শিবপুর পৌরসভার গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে সেখানে স্থাপিত পানি শোধনাগার প্ল্যান্টটি । সাড়ে চার বছর ধরে পুষতে থাকা এই প্রকল্পকে কীভাবে লাভজনক প্রকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা যায়, তার পথ খুঁজছেন সংশ্লিষ্টরা। পৌরবাসীকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা এই পানি শোধনাগার প্ল্যান্ট উদ্বোধন করা হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে । উদ্বোধনের পর এই প্রকল্প থেকে গত ৫৪ মাসে এক টাকাও আয় করতে পারেনি পৌরসভা। উলটো এই সময়ে প্রতি মাসে বিদ্যুৎ বিল, পাহারাদার ও আনুষঙ্গিক খরচ মিলিয়ে মাসে ৩০ হাজার টাকা ব্যয় করা হচ্ছে এর পেছনে।
পৌরসভা সূত্র জানায়, গ শ্রেণির এই পৌরসভায় দৈনিক ৫০ হাজার লিটার বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের লক্ষ্যে স্থাপিত পানি শোধনাগারটির পানির প্রতি পৌরবাসীর কোনো আগ্রহই নেই। এখানে প্রাকৃতিকভাবে পানি সহজে আহরণ করা যায় বলে কৃত্রিম উৎসে পরিশোধিত পানির চাহিদা একেবারে নেই বললেই চলে। যার কারণে শোধনাগারটি কোনো কাজেই আসছে না।
উদ্বোধনের পর থেকে অকার্যকর হয়ে আছে এটি। স্থানীয় পৌরবাসীর ভাষ্য, প্রাকৃতিকভাবে বিশুদ্ধ পানি প্রাপ্তির উৎস থাকায় শোধনাগারের পানির প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ নেই। যারা এসব প্রকল্পের কাজ করেন, তারা নিশ্চয় প্রতিটি স্থানের ভৌগোলিক অবস্থা সম্পর্কে জানেন। যেখানে স্বাভাবিক উৎস থেকে পানি পাওয়া যাচ্ছে সহজে, সেখানে এমন একটি প্রকল্প যে অপরিকল্পিতভাবে করা– তা বোঝাই যায়।
পৌরসভাটি ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর সীমানা জটিলতা মামলায় অদ্যাবধি পর্যন্ত কোন নির্বাচনই অনুষ্ঠিত হয়নি। ফলে ওই পৌরসভায় পৌর চেয়ারম্যানের চেয়ারে কেউ বসতে পারেনি। সৃষ্টির পর থেকেই প্রশাসক দিয়ে পৌরসভাটি পরিচালিত হয়ে আসছে। এদিকে পৌর কর্তৃপক্ষের বোঝায় পরিণত হওয়া এই প্রকল্পটিকে ঘিরে সৃষ্ট সমস্যা উত্তরণে এবং এটিকে আর্থিকভাবে লাভজনক প্রকল্পে পরিণত করার উপায় খুঁজছে পৌরসভা। এর পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে পানি সরবরাহের পাইপলাইন সম্প্রসারণ করা বা পানি শোধনাগারটি লিজ দেওয়ার মতো বিষয় নিয়ে ভাবছে কর্তৃপক্ষ। পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, শোধনাগারটিতে পৌরসভার তিন হাজার পরিবারের জন্য উৎপাদিত বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার লক্ষ্যে পৌরসভার আংশিক এলাকায় স্থাপন করা হয়েছিল ১৫ কিলোমিটার পাইপলাইন। এ পাইপলাইন থেকে পৌর শহর, শহরতলি ও আবাসিক এলাকার বাসিন্দারা কোনো সংযোগ নেননি। বাণিজ্যিক সংযোগ না থাকায় ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের পুরো প্রক্রিয়াটি অকার্যকর হয়ে পড়েছে, যার কারণে প্রতি মাসে প্রায় ৩০ হাজার টাকার বাড়তি ব্যয়ের চাপ নিতে হচ্ছে পৌরসভাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এমনিতেই টানাটানি তার ওপর বাড়তি ব্যয়।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতাধীন ঢাকা বিভাগের ৪০ টি পৌরসভা ও গ্রোথ সেন্টারে অবস্থিত পানি সরবরাহ এবং এনভায়রনমেন্টাল স্যানিটেশন প্রকল্পের (দ্বিতীয় পর্যায়) আওতায় উন্নয়নের লক্ষ্যে নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয়ের বিশেষ প্রকল্পের আওতায় শিবপুর পৌরসভার পানি শোধনাগার প্রকল্প বাস্তবায়নের কার্যক্রম শুরু হয় । ২০১৮ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর এ প্ল্যান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। এ প্ল্যান্ট বাস্তবায়নে ৫২ শতাংশ জমি পৌরসভার ছিল না। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তৎকালীন সময়ে সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ৫২ শতাংশ জমি পৌরসভাকে দান করেন। সে সময় এ প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে পৌর পরিষদের মাসিক আলোচনায় কয়েকজন কমিশনার আপত্তি তুলেছিলেন। তাদের আপত্তি আমলেই নেননি তৎকালীন কর্তাব্যক্তিরা।
২০২১সালে শোধনাগারটিকে কার্যকর করতে পৌরসভার ২০০ পরিবারকে বিনামূল্যে পানি সরবরাহের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে পৌরসভার সে উদ্যোগেও আগ্রহ দেখায়নি পৌরবাসী। যার কারণে উন্নয়নের নামে সরকারের ৫ কোটি টাকা গচ্ছার পাশাপাশি পৌরসভা প্রতি মাসে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে। পৌরসভা থেকে আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় নিয়োগকৃত মোঃ আতাউর রহমান নামে একজন পানি শোধনাগার প্ল্যান্টটিতে বর্তমানে পাহারাদার হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
পৌর বাসিন্দা মোঃ রজব আলী বলেন,আমাদের এখানে প্রাকৃতিকভাবেই পানি পাওয়া যায়। পানি কেনার দরকার নাই। সবাই নিজে নিজেই টিউবওয়েল, গভীর, অগভীর নলকূপে মর্টার স্থাপন করে বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার করছেন। এত টাকা দিয়ে অযথা পানির টাংকি করা হয়েছে। এর থেকে কেউ পানি নিবে বলে মনে হয়না।
শিবপুর উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল কার্যালয়ের সহকারী প্রকৌশলী তানজিনা আক্তার বলেন পৌরসভার আবেদনের প্রেক্ষিতে পানি শোধনাগার প্ল্যান্ট স্থাপন করে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে পৌরসভাকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে পানি শোধনাগার প্ল্যান্টটি নির্মাণ করা হয়েছে। ১৫ কিলোমিটার পাইপ বসানো হয়েছে। এর থেকে তিন হাজার পরিবার হাউস কানেকশন নিতে পারবে। অকার্যকর হয়ে পড়ে থাকা পানি শোধনাগারটি বন্ধের সুযোগ নেই জানিয়ে পৌর প্রশাসক ও সহকারী কমিশনার ভূমি মুঃ আবদুর রহিম বলেন, এই পানি শোধনাগারটি চালু আছে। তবে বাসা বাড়িতে সংযোগ দেওয়া হয়নি।
শোধানাগারটি যেন নষ্ট না হয় সে জন্য প্রতি মাসে দুই বার শোধানাগারটি চালু করে পাশের হাড়িধোয়া নদীতে পানি ফেলা হয়। এটি চালু করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এখান থেকে পৌরসভায় কোন টাকা আসে না। বরং পানি শোধনাগার প্ল্যান্টে পৌরসভা থেকেই বাড়তি খরচ চালানো হচ্ছে পুরো পৌরসভাকে পানি সরবরাহের আওতায় নিয়ে আসতে হলে অবশিষ্ট অংশে পাইপলাইন স্থাপন করতে হবে।
এই প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরও বলেন, পুরো পৌরসভায় পানির সরবরাহ লাইন স্থাপন করা গেলে নিয়মতান্ত্রিকভাবে গভীর ও অগভীর নলকূপ থেকে পানি উত্তোলন বন্ধ করা সম্ভব হবে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৩১১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ১১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
৭ মিনিট আগেপাবনা র্যাবের অভিযানে ৬ ঘন্টার প্রচেষ্টায় শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িত অপহরণকারী গ্রেফতার করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ জনগণের দোরগোড়ায় সহজলভ্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পঞ্চগড়ে সফলভাবে এগিয়ে চলেছে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প।
৩ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে প্রায় সোয়া ৮ টাকায় ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৩১১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ১১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
পাবনা র্যাবের অভিযানে ৬ ঘন্টার প্রচেষ্টায় শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িত অপহরণকারী গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রামীণ জনগণের দোরগোড়ায় সহজলভ্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পঞ্চগড়ে সফলভাবে এগিয়ে চলেছে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্প।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে প্রায় সোয়া ৮ টাকায় ভারতীয় পণ্য জব্দ করা হয়েছে।