রাজশাহীতে গণহত্যার প্রতিবাদে প্রচার পত্র বিতরণ করেছে হেযবুত তাওহীদ
রাজশাহীতে গণহত্যার প্রতিবাদে প্রচার পত্র বিতরণ করেছে হেযবুত তাওহীদ
রাজশাহী
জাস্টিস ফর ফিলিস্তিন গাজায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে প্রচার পত্র বিতরণ করেছে হেযবুত তাওহীদ।
রোববার(১১মে) সকালে তালাইমারি মোড় থেকে শুরু করে, সাদুর মোড়,কেঁদুর মোড়,খরবোনা,আলু পট্টি কুমার পাড়া হয়ে সাহেব বাজার জিরোপয়েন্টে এসে পথসভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
লিফলেট বিতরণ ও পথসভায় বক্তরা বলেন,চলমান ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তেনে হামলা কেন জাতিসংঘকে জবাব চাই,বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্বের মুসলমান ঐক্য বাধ্য হয়ে একজন নেতার নেতৃত্বে তওহীদের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ জাতি গঠন করা করতে হবে।
বক্তরা বলেন বলেন, আমরা মুসলমানরা যখন ঈদের আনন্দ, নামাজ-রোজা,ব্যবসা-বাণিজ্য,অফিস-আদালতে কাজ করছি, ঠিক সেই মুহূর্তে বাংলাদেশ থেকে মাত্র ছয় হাজার কিলোমিটার দূরে পবিত্র আরব ভূমির ফিলিস্তিনি মুসলমানদের জীবনে যেন মহাপ্রলয় নেমে এসেছে। ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হয়ে আজ পর্যন্ত ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের মুসলমানরা ইসরায়েলি বাহিনীর নির্যাতন,হামলা ও দখলদারিত্বের শিকার হয়ে আসছে।
তারা আরো বলেন, ২০২৩ সাল থেকে এই সহিংসতা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। জাতিগতভাবে মুসলমানদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য ফিলিস্তিনে ইসরাইল কর্তৃক প্রতি মুহূর্তে চলছে বোমাবর্ষণ। ঘরবাড়ি,মসজিদ,স্কুল,কলেজ, হাসপাতালসহ সকল স্থাপনা গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। লক্ষ লক্ষ নিরপরাধ মানুষ নির্মমভাবে প্রাণ হারাচ্ছে। শুধু গত এক বছরে ৩৫ থেকে ৪০ হাজার শিশু ইতোমধ্যে প্রাণ হারিয়েছে। এখন পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, নিহতদের কবর দেওয়ারও লোক নেই। উদ্বাস্তু শিবিরে এক বোতল পানির জন্য ছুটে গেলে,সেখানেও বোমা মেরে হত্যা করা হচ্ছে মানুষকে। সোজা কথা, ইসরাইলি সেনাবাহিনীর নির্মমতা, নিষ্ঠুরতার ফলে যে অমানবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। এমন একটি পরিস্থিতিতেও গোটা মুসলিম বিশ্বের সরকারগুলো,বিশ্ব মানবাধিকার সংস্থা,জাতিসংঘ, ওআইসি,আরব লীগ ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানগুলো নীরব প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলোও যেন চোখে ঠুলি পরে আছে,বিশ্বের মুসলমান এক হয়ে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
লিফলেট বিতরণ ও পথসভায় উপস্থিত ছিলেন হেযবুত তাওহীদ রাজশাহী জেলা সভাপতি আরিফুজ্জামান গালিব ,মো. মশিউর রহমানসহ হেযবুত তাওহীদ রাজশাহী বিভাগ।
এছাড়াও উপস্থি ছিলেন হেযবুত তাওহীদ রাজশাহী আঞ্চলিক সভািপতি আশিক মাহমুদ, নাটোর অঞ্চলের সভাপতি মো. আনিসুর রহমান শাকিল, মোঃ সবুর খান জয়পুরহাট জেলার সভাপতি মো. মাসুদ রানা চৌধুরী,মতিহার থানার মো. মনিরুজ্জামান মিলন এবং বোয়ালিয়া মো. রফিকুল ইসলামসহ অনেকে।
জাস্টিস ফর ফিলিস্তিন গাজায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে প্রচার পত্র বিতরণ করেছে হেযবুত তাওহীদ।
রোববার(১১মে) সকালে তালাইমারি মোড় থেকে শুরু করে, সাদুর মোড়,কেঁদুর মোড়,খরবোনা,আলু পট্টি কুমার পাড়া হয়ে সাহেব বাজার জিরোপয়েন্টে এসে পথসভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
লিফলেট বিতরণ ও পথসভায় বক্তরা বলেন,চলমান ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তেনে হামলা কেন জাতিসংঘকে জবাব চাই,বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্বের মুসলমান ঐক্য বাধ্য হয়ে একজন নেতার নেতৃত্বে তওহীদের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ জাতি গঠন করা করতে হবে।
বক্তরা বলেন বলেন, আমরা মুসলমানরা যখন ঈদের আনন্দ, নামাজ-রোজা,ব্যবসা-বাণিজ্য,অফিস-আদালতে কাজ করছি, ঠিক সেই মুহূর্তে বাংলাদেশ থেকে মাত্র ছয় হাজার কিলোমিটার দূরে পবিত্র আরব ভূমির ফিলিস্তিনি মুসলমানদের জীবনে যেন মহাপ্রলয় নেমে এসেছে। ১৯৪৮ সাল থেকে শুরু হয়ে আজ পর্যন্ত ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের মুসলমানরা ইসরায়েলি বাহিনীর নির্যাতন,হামলা ও দখলদারিত্বের শিকার হয়ে আসছে।
তারা আরো বলেন, ২০২৩ সাল থেকে এই সহিংসতা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। জাতিগতভাবে মুসলমানদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য ফিলিস্তিনে ইসরাইল কর্তৃক প্রতি মুহূর্তে চলছে বোমাবর্ষণ। ঘরবাড়ি,মসজিদ,স্কুল,কলেজ, হাসপাতালসহ সকল স্থাপনা গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। লক্ষ লক্ষ নিরপরাধ মানুষ নির্মমভাবে প্রাণ হারাচ্ছে। শুধু গত এক বছরে ৩৫ থেকে ৪০ হাজার শিশু ইতোমধ্যে প্রাণ হারিয়েছে। এখন পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, নিহতদের কবর দেওয়ারও লোক নেই। উদ্বাস্তু শিবিরে এক বোতল পানির জন্য ছুটে গেলে,সেখানেও বোমা মেরে হত্যা করা হচ্ছে মানুষকে। সোজা কথা, ইসরাইলি সেনাবাহিনীর নির্মমতা, নিষ্ঠুরতার ফলে যে অমানবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। এমন একটি পরিস্থিতিতেও গোটা মুসলিম বিশ্বের সরকারগুলো,বিশ্ব মানবাধিকার সংস্থা,জাতিসংঘ, ওআইসি,আরব লীগ ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানগুলো নীরব প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলোও যেন চোখে ঠুলি পরে আছে,বিশ্বের মুসলমান এক হয়ে ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
লিফলেট বিতরণ ও পথসভায় উপস্থিত ছিলেন হেযবুত তাওহীদ রাজশাহী জেলা সভাপতি আরিফুজ্জামান গালিব ,মো. মশিউর রহমানসহ হেযবুত তাওহীদ রাজশাহী বিভাগ।
এছাড়াও উপস্থি ছিলেন হেযবুত তাওহীদ রাজশাহী আঞ্চলিক সভািপতি আশিক মাহমুদ, নাটোর অঞ্চলের সভাপতি মো. আনিসুর রহমান শাকিল, মোঃ সবুর খান জয়পুরহাট জেলার সভাপতি মো. মাসুদ রানা চৌধুরী,মতিহার থানার মো. মনিরুজ্জামান মিলন এবং বোয়ালিয়া মো. রফিকুল ইসলামসহ অনেকে।
বিষয়:
সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন
জেলা নিয়ে আরও পড়ুন
মেলান্দহে বিয়ের দাবিতে অনশনে প্রেমিকা, বাড়ি ছেড়ে পালালেন প্রেমিক
প্রেমিকা মীম আক্তার জানান, আমার সাড়ে ৫ মাসের সম্পর্ক। আমার সাথে সব করেছে। আমি সাগরকে ছাড়া বাঁচব না। সাগর আমাকে বিয়ে না করলে আমি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করব।
১৪ ঘণ্টা আগে
দুই জেলায় বজ্রপাতে ৮ জনের মৃত্যু
বজ্রপাতে কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৮ জন মারা গেছেন। রোববার (১১মে) সকাল থেকে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জের ভৈরব ও কুলিয়ারচর উপজেলায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১১ মে) উভয় উপজেলায় পৃথক জায়গায় বজ্রপাতের তাদের মৃত্যু হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলন, ৮৯ ড্রেজার-বাল্কহেডসহ আটক ৬
বরিশালের হিজলায় মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে ৫৩ টি ড্রেজার, ৩৬ টি বাল্কহেড এবং প্রায় ১ কোটি ১৩ লক্ষ নগদ টাকাসহ ৬ জন দুষ্কৃতিকারীকে আটক করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকা মীম আক্তার জানান, আমার সাড়ে ৫ মাসের সম্পর্ক। আমার সাথে সব করেছে। আমি সাগরকে ছাড়া বাঁচব না। সাগর আমাকে বিয়ে না করলে আমি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করব।
বজ্রপাতে কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৮ জন মারা গেছেন। রোববার (১১মে) সকাল থেকে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ দুর্ঘটনা ঘটে।
কিশোরগঞ্জের ভৈরব ও কুলিয়ারচর উপজেলায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১১ মে) উভয় উপজেলায় পৃথক জায়গায় বজ্রপাতের তাদের মৃত্যু হয়।
বরিশালের হিজলায় মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে ৫৩ টি ড্রেজার, ৩৬ টি বাল্কহেড এবং প্রায় ১ কোটি ১৩ লক্ষ নগদ টাকাসহ ৬ জন দুষ্কৃতিকারীকে আটক করা হয়েছে।