স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে কেন ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। এসময় আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে পরিবেশ সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত এক রিটের শুনানি শেষে বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার এই আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে রিটকারী আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন শুনানি করেন।
ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর চিঠি দেন রিটকারী সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন। ওই চিঠিতে বলা হয়, গত নয় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বাতাসের মান খারাপ ছিল গত ১৪ ডিসেম্বর যাতে বায়ুর গড় মান ছিল ২৮৮ বায়ুর মান। অর্থাৎ বায়ুমান সূচক ০-৫০ থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয় ৫১-১০০ হলে তা সহনীয় বা গ্রহণ যোগ্য ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কমূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১-৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।
৩০১ বা তার বেশি এ কিউ আই স্কোরকে দূর্যোগ পূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুত্বর স্বাস্থঝুঁকি তৈরী করে। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে ঢাকার বায়ু দূষনে তিনটি প্রধান উৎস হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোয়া ও নির্মান সাইটের ধুলো। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি তারিখ সারা বিশ্বের ১২৪টি দূষিত নগরীর মধ্যে ঢাকা ছিল দূষণের দিক থেকে প্রথম। এই দিন ঢাকার বাতাসের বায়ুমান ছিল ২৫০। দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এমতাবস্থায় ঢাকার বাতাস পরিশোধনের জন্য পরিবেশগত দিক বিবেচনায় নিয়ে যদি পরিবেশ বান্ধব ব্যবস্থা নেয়া না হয় তাহলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ঢাকা পরিত্যাক্ত নগরীতে পরিনত হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে যথা পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয় চিঠিতে। কিন্তু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেওয়ায় হাইকোর্টে রিট করেন আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন।
ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে কেন ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। এসময় আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে পরিবেশ সচিব, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত এক রিটের শুনানি শেষে বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার এই আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে রিটকারী আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন শুনানি করেন।
ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর চিঠি দেন রিটকারী সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন। ওই চিঠিতে বলা হয়, গত নয় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বাতাসের মান খারাপ ছিল গত ১৪ ডিসেম্বর যাতে বায়ুর গড় মান ছিল ২৮৮ বায়ুর মান। অর্থাৎ বায়ুমান সূচক ০-৫০ থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয় ৫১-১০০ হলে তা সহনীয় বা গ্রহণ যোগ্য ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কমূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১-৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।
৩০১ বা তার বেশি এ কিউ আই স্কোরকে দূর্যোগ পূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুত্বর স্বাস্থঝুঁকি তৈরী করে। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে ঢাকার বায়ু দূষনে তিনটি প্রধান উৎস হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোয়া ও নির্মান সাইটের ধুলো। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি তারিখ সারা বিশ্বের ১২৪টি দূষিত নগরীর মধ্যে ঢাকা ছিল দূষণের দিক থেকে প্রথম। এই দিন ঢাকার বাতাসের বায়ুমান ছিল ২৫০। দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এমতাবস্থায় ঢাকার বাতাস পরিশোধনের জন্য পরিবেশগত দিক বিবেচনায় নিয়ে যদি পরিবেশ বান্ধব ব্যবস্থা নেয়া না হয় তাহলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ঢাকা পরিত্যাক্ত নগরীতে পরিনত হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে যথা পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয় চিঠিতে। কিন্তু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেওয়ায় হাইকোর্টে রিট করেন আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন।
সভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
১ ঘণ্টা আগেসকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
১ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব
২ ঘণ্টা আগেসভা শেষে অংশগ্রহণকারীরা শিক্ষকদের মর্যাদা ও নৈতিক মূল্যবোধ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন
সকালে কালোমেঘে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে যায় প্রকৃতি। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে টিনশেড ও আধা-পাকা ঘরবাড়ি, গাছপালা ভেঙে পড়ে। অল্প সময়ের এই ঝড়ে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১২ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৫ জন
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এতে প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
শিক্ষকরা শিক্ষা বাদে যখন অন্য কিছুতে জড়িত হয় তখন মর্যাদার সংকট তৈরি হয়। শিক্ষকদের নৈতিক শিক্ষা গ্রহণ করে চলতে হবে তবেই চব্বিশ পরবর্তী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব