সাতক্ষীরা

জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহ প্রভাব থেকে বিশ্বকে রক্ষা করতে এবং টেকসই পরিবেশ গড়ার দাবিতে সাতক্ষীরায় ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’ কর্মসূচি পালন করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ’।
শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় শহরতলীর বিনেরপোতা এলাকায় পানিতে দাঁড়িয়ে পরিবেশবান্ধব বার্তা সম্বলিত পোস্টার হাতে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন সংগঠনের তরুণ সদস্যরা। "দেয়ার্স নো প্ল্যানেট বি’, ‘স্টপ ক্লাইমেট চেঞ্জ’, ‘সল্যুশন নট পলিউশন " সহ নানা স্লোগানে তাঁরা জলবায়ু ন্যায়ের দাবিতে সরব হন।
এতে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনটির সভাপতি ইব্রাহিম খলিল, সাবেক সভাপতি ও পরিবেশ কর্মী হোসেন আলী, স্বেচ্ছাসেবী ইসরাত জাহান ফারিয়াসহ অন্যান্যরা।
বক্তারা এ সময় বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরার মতো অঞ্চলে।
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা, নদীভাঙন ও অতিবৃষ্টির কারণে স্থানীয় মানুষের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়েছে। তারা আরো বলেন, আমাদের জেলা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সরাসরি অনুভব করে।
আমরা চাই বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এই সংকট মোকাবেলায় আরও কার্যকর ও জরুরি পদক্ষেপ নিক। আমরা যুব সমাজ হিসেবে জলবায়ু সংকটের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়তে মাঠে নেমেছি। পরিবেশ বাঁচাতে আমাদেরই প্রথম এগিয়ে আসতে হবে। প্রকৃতিকে প্রকৃতির মতো থাকতে দিতে হবে, কারণ প্রকৃতি তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
এই গতি বাধাগ্রস্ত হলেই আমাদের দুর্ভোগ নামবে।
পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে, তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ আমরা মানবকুল। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের এই মহামারীর জন্য দায়ী আমরা।
আমরা পরিবেশে ক্ষতিকর উপাদান বাড়াচ্ছি, আর পরিবেশবান্ধব উপাদান ধ্বংস করছি।
আমরা আধুনিকায়নের দিকে যাচ্ছি ঠিকই, কিন্তু পরিবেশবান্ধব হচ্ছি না। আর এ জন্য আমাদের প্রত্যেককে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহ প্রভাব থেকে বিশ্বকে রক্ষা করতে এবং টেকসই পরিবেশ গড়ার দাবিতে সাতক্ষীরায় ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক’ কর্মসূচি পালন করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ’।
শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় শহরতলীর বিনেরপোতা এলাকায় পানিতে দাঁড়িয়ে পরিবেশবান্ধব বার্তা সম্বলিত পোস্টার হাতে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন সংগঠনের তরুণ সদস্যরা। "দেয়ার্স নো প্ল্যানেট বি’, ‘স্টপ ক্লাইমেট চেঞ্জ’, ‘সল্যুশন নট পলিউশন " সহ নানা স্লোগানে তাঁরা জলবায়ু ন্যায়ের দাবিতে সরব হন।
এতে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনটির সভাপতি ইব্রাহিম খলিল, সাবেক সভাপতি ও পরিবেশ কর্মী হোসেন আলী, স্বেচ্ছাসেবী ইসরাত জাহান ফারিয়াসহ অন্যান্যরা।
বক্তারা এ সময় বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরার মতো অঞ্চলে।
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা, নদীভাঙন ও অতিবৃষ্টির কারণে স্থানীয় মানুষের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়েছে। তারা আরো বলেন, আমাদের জেলা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সরাসরি অনুভব করে।
আমরা চাই বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এই সংকট মোকাবেলায় আরও কার্যকর ও জরুরি পদক্ষেপ নিক। আমরা যুব সমাজ হিসেবে জলবায়ু সংকটের বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়তে মাঠে নেমেছি। পরিবেশ বাঁচাতে আমাদেরই প্রথম এগিয়ে আসতে হবে। প্রকৃতিকে প্রকৃতির মতো থাকতে দিতে হবে, কারণ প্রকৃতি তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
এই গতি বাধাগ্রস্ত হলেই আমাদের দুর্ভোগ নামবে।
পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে, তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ আমরা মানবকুল। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের এই মহামারীর জন্য দায়ী আমরা।
আমরা পরিবেশে ক্ষতিকর উপাদান বাড়াচ্ছি, আর পরিবেশবান্ধব উপাদান ধ্বংস করছি।
আমরা আধুনিকায়নের দিকে যাচ্ছি ঠিকই, কিন্তু পরিবেশবান্ধব হচ্ছি না। আর এ জন্য আমাদের প্রত্যেককে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে।

দগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
৪৩ মিনিট আগে
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
২ ঘণ্টা আগে
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
২ ঘণ্টা আগে
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না
৫ ঘণ্টা আগেদগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না