খুলনা

খোড়লকাটি বাজারে ভালো কোন দোকানপাট নেই, উন্নত মানের কোন চিকিৎসালয় নেই, বাজারটার বয়স ৫০ বছর হয়ে গেছে। সব জিনিস আমাদের বাজারে পাওয়া যায় না। কাঁচা তরকারি, মাছ-মাংসও পাওয়া যায় না। যে কয়টা দোকান আছে, তারা সব জিনিস বিক্রি করে না। যদি একটু মাংস খেতে মন চায় ’তালি ১০০ টাকা খরচ করে গিলাবাড়ি, কয়রা বাজারে গিয়ে কিনে আনতি হয়’। বাড়ি মেহমান আসলি টাকা থাকলিও সব জিনিস কিনে খাতি দিতি পারি না’।
বৃহস্পতিবার ( ৮ মে) বিকেলে সুন্দরবনের পাশে গড়ে ওঠা খোড়লকাটি বাজার সম্পর্কে এভাবে কথাগুলো বলেছিলেন বাজারের পার্শ্ববর্তী মহেশ্বরীপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. রফিকুল ইসলাম ভুট্টো।
আরেক বাসিন্দা মো. শাহিন বলেন, বাজারে নেই কোন ভাল হোটেল। পাওয়া যায় না উন্নত মানের মিষ্টি। যদি একটা লোক অসুস্থ হয়ে যায় ভাল ওষুধ মেলেনা। বাজারে বসে না ভাল চিকিৎসক। যাতায়াত ব্যবস্থা মোটেও ভাল না। একটা লোক অসুস্থ হয়ে গেলে ২০০ টাকা খরচ করে জায়গীর মহল হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার দেখাতে হয়। আমাদের বাজারে নেই কোন টয়লেট।
একই গ্রামের জামাল বলেন, এই হাটে একটা লঞ্চঘাট আছে। সেখানে লঞ্চ ধরে, কিন্তু নেই একটা পল্টন। লোকজন লঞ্চে যাতায়াতের জন্য ঘাটে গেলে রোদ-বর্ষা-কুয়াশা তাদের মাথার উপর দিয়ে যায়। সপ্তাহে ১দিন বিকেলে খোলা আকাশের নিচে বাজার বসে সেখান থেকে আমরা কাঁচামাল কিনি। যদি হাটে টাকার অভাবে বাজার করতে না পারি তাহলে আমাদের সারা সপ্তাহ কষ্টে কাটে। আমাদের ২ গ্রামের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য খুব কষ্ট হয়।
নাজমুলসহ মহেশ্বরীপুর গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি বলেন, আমাদের বাজারে কেউ বড় দোকান করতে চায় না। তার কারণ হলো পাশে সুন্দরবন। জলদুস্যদের ভয়ে কেউ বাজারে বড় দোকান করে না, যদি লুটপাট হয়। আমাদের জীবন-যাপন খুব কষ্টে কাটে।
সরজমিনে দেখা যায়, কয়রা উপজেলার খোড়লকাটি বাজারটি সুন্দরবনের পাশে গড়ে ওঠেছে। রাস্তার ২ সাইড দিয়ে দোকান হয়েছে। বেশির ভাগই চায়ের দোকান, মুদী ও ওষুধের দোকান রয়েছে তবে সেখানে সব পণ্য পাওয়া যায় না। নেই ভাল হোটেলও নিয়মিত নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস না পাওয়া গ্রামবাসীদের খুব কষ্টে জীবন কাটাতে হয়।
এ সময় কয়েকজন ব্যবসায়ীর সাথে কথা হলে তারা বলেন, যাতায়াত ব্যবস্থা ভালো হলে নিত্য প্রয়োজনীয় সকল জিনিস পাওয়া যাবে। বাজারে একটি টয়লেট ও লঞ্চঘাটের একটি যাত্রী ছাউনি বিশেষ প্রয়োজন।
স্থানীয় ইউ পি সদস্য মো. মিজানুর রহমান বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল না থাকার কারণে বাজারে ব্যবসায়ীরা মালামাল নিয়ে আসতে পারে না। আমাদের বাজারে একটি টয়লেট ও লঞ্চঘাটের একটি যাত্রী ছাউনি খুবই প্রয়োজন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তিনি যাতায়াতের জন্য রাস্তাঘাট গুলো সংস্কারের দাবি জানান তিনি।

খোড়লকাটি বাজারে ভালো কোন দোকানপাট নেই, উন্নত মানের কোন চিকিৎসালয় নেই, বাজারটার বয়স ৫০ বছর হয়ে গেছে। সব জিনিস আমাদের বাজারে পাওয়া যায় না। কাঁচা তরকারি, মাছ-মাংসও পাওয়া যায় না। যে কয়টা দোকান আছে, তারা সব জিনিস বিক্রি করে না। যদি একটু মাংস খেতে মন চায় ’তালি ১০০ টাকা খরচ করে গিলাবাড়ি, কয়রা বাজারে গিয়ে কিনে আনতি হয়’। বাড়ি মেহমান আসলি টাকা থাকলিও সব জিনিস কিনে খাতি দিতি পারি না’।
বৃহস্পতিবার ( ৮ মে) বিকেলে সুন্দরবনের পাশে গড়ে ওঠা খোড়লকাটি বাজার সম্পর্কে এভাবে কথাগুলো বলেছিলেন বাজারের পার্শ্ববর্তী মহেশ্বরীপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. রফিকুল ইসলাম ভুট্টো।
আরেক বাসিন্দা মো. শাহিন বলেন, বাজারে নেই কোন ভাল হোটেল। পাওয়া যায় না উন্নত মানের মিষ্টি। যদি একটা লোক অসুস্থ হয়ে যায় ভাল ওষুধ মেলেনা। বাজারে বসে না ভাল চিকিৎসক। যাতায়াত ব্যবস্থা মোটেও ভাল না। একটা লোক অসুস্থ হয়ে গেলে ২০০ টাকা খরচ করে জায়গীর মহল হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার দেখাতে হয়। আমাদের বাজারে নেই কোন টয়লেট।
একই গ্রামের জামাল বলেন, এই হাটে একটা লঞ্চঘাট আছে। সেখানে লঞ্চ ধরে, কিন্তু নেই একটা পল্টন। লোকজন লঞ্চে যাতায়াতের জন্য ঘাটে গেলে রোদ-বর্ষা-কুয়াশা তাদের মাথার উপর দিয়ে যায়। সপ্তাহে ১দিন বিকেলে খোলা আকাশের নিচে বাজার বসে সেখান থেকে আমরা কাঁচামাল কিনি। যদি হাটে টাকার অভাবে বাজার করতে না পারি তাহলে আমাদের সারা সপ্তাহ কষ্টে কাটে। আমাদের ২ গ্রামের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য খুব কষ্ট হয়।
নাজমুলসহ মহেশ্বরীপুর গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি বলেন, আমাদের বাজারে কেউ বড় দোকান করতে চায় না। তার কারণ হলো পাশে সুন্দরবন। জলদুস্যদের ভয়ে কেউ বাজারে বড় দোকান করে না, যদি লুটপাট হয়। আমাদের জীবন-যাপন খুব কষ্টে কাটে।
সরজমিনে দেখা যায়, কয়রা উপজেলার খোড়লকাটি বাজারটি সুন্দরবনের পাশে গড়ে ওঠেছে। রাস্তার ২ সাইড দিয়ে দোকান হয়েছে। বেশির ভাগই চায়ের দোকান, মুদী ও ওষুধের দোকান রয়েছে তবে সেখানে সব পণ্য পাওয়া যায় না। নেই ভাল হোটেলও নিয়মিত নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস না পাওয়া গ্রামবাসীদের খুব কষ্টে জীবন কাটাতে হয়।
এ সময় কয়েকজন ব্যবসায়ীর সাথে কথা হলে তারা বলেন, যাতায়াত ব্যবস্থা ভালো হলে নিত্য প্রয়োজনীয় সকল জিনিস পাওয়া যাবে। বাজারে একটি টয়লেট ও লঞ্চঘাটের একটি যাত্রী ছাউনি বিশেষ প্রয়োজন।
স্থানীয় ইউ পি সদস্য মো. মিজানুর রহমান বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল না থাকার কারণে বাজারে ব্যবসায়ীরা মালামাল নিয়ে আসতে পারে না। আমাদের বাজারে একটি টয়লেট ও লঞ্চঘাটের একটি যাত্রী ছাউনি খুবই প্রয়োজন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তিনি যাতায়াতের জন্য রাস্তাঘাট গুলো সংস্কারের দাবি জানান তিনি।

পরিদর্শনকালে কার্ডিনাল জার্নি ও প্রতিনিধি দল সরাসরি রোহিঙ্গা পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলেন এবং কারিতাস বাংলাদেশের বাস্তবায়িত নানা মানবিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন
১ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরা রেঞ্জ থেকে দুবলার চরের উদ্দেশ্যে রাস মেলা উপলক্ষে তীর্থ যাত্রা শুরু হয়েছে
১৫ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে জুলাই গণঅভ্যূত্থানের বর্ষপূতি উপলক্ষে চব্বিশ (২৪) এর রঙে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা - ২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগে
তনজিনা জরুরি সেবা- ৯৯৯ এ কল দিয়ে অভিযোগ করে বলেন, তাকে কোনো এক অন্ধকার জায়গায় আটকে রেখে হয়েছে মিনাল চলে গেছে। এরপর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি
১৭ ঘণ্টা আগেপরিদর্শনকালে কার্ডিনাল জার্নি ও প্রতিনিধি দল সরাসরি রোহিঙ্গা পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলেন এবং কারিতাস বাংলাদেশের বাস্তবায়িত নানা মানবিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন
সাতক্ষীরা রেঞ্জ থেকে দুবলার চরের উদ্দেশ্যে রাস মেলা উপলক্ষে তীর্থ যাত্রা শুরু হয়েছে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে জুলাই গণঅভ্যূত্থানের বর্ষপূতি উপলক্ষে চব্বিশ (২৪) এর রঙে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা - ২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে
তনজিনা জরুরি সেবা- ৯৯৯ এ কল দিয়ে অভিযোগ করে বলেন, তাকে কোনো এক অন্ধকার জায়গায় আটকে রেখে হয়েছে মিনাল চলে গেছে। এরপর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি