সাতক্ষীরা

সুন্দরবনে আনুষ্ঠানিকভাবে মধু আহরণ শুরু হয়েছে ৷ সোমবার সকাল সাড়ে ১১ টায় বনবিভাগের আয়োজনে বুড়িগোয়ালিনী ফরেস্ট ৭১নং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপজেলা প্রশাসন, বনবিভাগ, নৌ পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, কোস্টগার্ড, বিজিবি, সমাজকর্মী, সংবাদকর্মী, এনজিও সহ সর্বোপরি মৌয়ালদের নিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
বনবিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা (ডিএফও ) এ জেড এম হাছানুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রনী খাতুন।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা রেঞ্জ কর্মকর্তা মশিউর রহমান।বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আব্দুল্লাহ আল রিফাত, শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির মোল্লা, বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী নজরুল ইসলাম। মৌয়ালদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আবু মুসা। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন, বিজিবি, কোস্টগার্ড, নৌপুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, বিভিন্ন এনজিও এর প্রতিনিধিগণ।

বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হাছানুর রহমান বলেন, ২০২৪ সালের সাতক্ষীরা রেঞ্জে ৩৬৪ পাশে ২৪৭১ মাধ্যমে ১২৩৫.৫০ কুইন্টাল মধু আহরণ করা হয় ও ৩৭০.৬৫ কুইন্টাল মোম সংগ্রহ হয়। এতে সরকারি রাজস্ব আদায় হয় ২৭,৯২,২৩০ টাকা। ২০২৫ সালে ১৫শত কুইন্টাল মধু ৪শত কুইন্টাল মোম আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পহেলা এপ্রিল থেকে এখনো পর্যন্ত ৩৭ টা মধুর পাশ হয়েছে।
মৌয়ালদের মধ্যে আবু মুসা বলেন, মৌচাক থেকে যদি সময় মত মধু আহরণ না করা যায়, তাহলে সেই অঞ্চলে মধু হয় না। অভয়ারণ্য এলাকা যদি খুলে দেওয়া হয়। তাহলে সুন্দরবনে মধুর অভাব হবে না। অভয়ারণ্যে সময় মত মধু কাটা হয় না বলে প্রতিনিয়ত সুন্দরবনের মধু কমে যাচ্ছে। আমাদের দাবি মধুর সময় অভয়ারণ্য এলাকাকে মুক্ত করে দেওয়া।
শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রনী খাতুন বলেন, সুন্দরবনের খলিসা ফুলের মধুকে জিআই স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সব ধরনের চেষ্টা করা হবে। আশা করি আগামী দুই এক বছরের মধ্যে এই সফলতা আপনারা দেখতে পারবেন।
এ বছর সাতক্ষীরা রেঞ্জের পশ্চিম সুন্দরবনে ১৫ শত কুইন্টাল মধু ও ৪ শত কুইন্টাল মোমের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মধু আহরণ উদ্বোধন করা হয়।

সুন্দরবনে আনুষ্ঠানিকভাবে মধু আহরণ শুরু হয়েছে ৷ সোমবার সকাল সাড়ে ১১ টায় বনবিভাগের আয়োজনে বুড়িগোয়ালিনী ফরেস্ট ৭১নং প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপজেলা প্রশাসন, বনবিভাগ, নৌ পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, কোস্টগার্ড, বিজিবি, সমাজকর্মী, সংবাদকর্মী, এনজিও সহ সর্বোপরি মৌয়ালদের নিয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
বনবিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা (ডিএফও ) এ জেড এম হাছানুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রনী খাতুন।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা রেঞ্জ কর্মকর্তা মশিউর রহমান।বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আব্দুল্লাহ আল রিফাত, শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির মোল্লা, বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গাজী নজরুল ইসলাম। মৌয়ালদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আবু মুসা। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন, বিজিবি, কোস্টগার্ড, নৌপুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, বিভিন্ন এনজিও এর প্রতিনিধিগণ।

বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হাছানুর রহমান বলেন, ২০২৪ সালের সাতক্ষীরা রেঞ্জে ৩৬৪ পাশে ২৪৭১ মাধ্যমে ১২৩৫.৫০ কুইন্টাল মধু আহরণ করা হয় ও ৩৭০.৬৫ কুইন্টাল মোম সংগ্রহ হয়। এতে সরকারি রাজস্ব আদায় হয় ২৭,৯২,২৩০ টাকা। ২০২৫ সালে ১৫শত কুইন্টাল মধু ৪শত কুইন্টাল মোম আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পহেলা এপ্রিল থেকে এখনো পর্যন্ত ৩৭ টা মধুর পাশ হয়েছে।
মৌয়ালদের মধ্যে আবু মুসা বলেন, মৌচাক থেকে যদি সময় মত মধু আহরণ না করা যায়, তাহলে সেই অঞ্চলে মধু হয় না। অভয়ারণ্য এলাকা যদি খুলে দেওয়া হয়। তাহলে সুন্দরবনে মধুর অভাব হবে না। অভয়ারণ্যে সময় মত মধু কাটা হয় না বলে প্রতিনিয়ত সুন্দরবনের মধু কমে যাচ্ছে। আমাদের দাবি মধুর সময় অভয়ারণ্য এলাকাকে মুক্ত করে দেওয়া।
শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রনী খাতুন বলেন, সুন্দরবনের খলিসা ফুলের মধুকে জিআই স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সব ধরনের চেষ্টা করা হবে। আশা করি আগামী দুই এক বছরের মধ্যে এই সফলতা আপনারা দেখতে পারবেন।
এ বছর সাতক্ষীরা রেঞ্জের পশ্চিম সুন্দরবনে ১৫ শত কুইন্টাল মধু ও ৪ শত কুইন্টাল মোমের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মধু আহরণ উদ্বোধন করা হয়।

দগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
১ ঘণ্টা আগে
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
২ ঘণ্টা আগে
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
২ ঘণ্টা আগে
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না
৫ ঘণ্টা আগেদগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না