রাজশাহী

রাজশাহী মহানগরবাসীর বিশুদ্ধ পানির চাহিদা পূরণে পদ্মা নদীর পানি শোধন করে সরবরাহে উদ্যোগ নিয়েছে রাজশাহী ওয়াসা। জেলার গোদাগাড়ীতে নির্মাণাধীন এই পানি শোধনাগারের মাধ্যমে প্রতিদিন ২০ কোটি লিটার পানি সরবরাহের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রকল্পের ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০২৭ সালের মধ্যে প্রকল্পটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) জেলার গোদাগাড়ীতে চীনের হুনান কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেডের সহায়তায় পরিচালিত এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়ন বলন, এ প্রকল্প শুধু নিরাপদ পানি সরবরাহই নয়, স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব মা: সাইফুল ইসলাম নিখাদ খবরকে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দেশের অনেক অঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। সরকার দীর্ঘমেয়াদি সমাধানে কাজ করছে এবং এ প্রকল্প তারই অংশ।
রাজশাহী ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল আলম সরকার জানান, ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে এবং পরিবেশ সুরক্ষায় এই প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রকল্প পরিচালক পারভেজ মাহমুদ বলেন, এই শোধনাগার থেকে গোদাগাড়ী, নওহাটা ও কাটাখালি এলাকার প্রায় ৩০টি ওয়ার্ড বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হবে।
২০১৫ সাল সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে ২০২৩ সালের জুন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। ৪৮ মাসের মধ্যে এটি সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে। ৪ হাজার ৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত এই প্রকল্প বাংলাদেশ সরকার ১ হাজার ৭৪৮ কাটি ও চীনের হুনান কোম্পানি ২ হাজার ৩১৩ কাটি টাকা বিনিয়োগ করছে।
প্রকল্পের মাধ্যম ২০৩৫ সালের মধ্য রাজশাহীর পানির কাভারেজ ৮৪ শতাংশ থক ১০০ শতাংশ উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। একইসঙ্গে পানির গুণগত মান উন্নয়ন ও জন প্রতি ব্যবহার ৬৫ লিটার থেকে ১৪০ লিটার পর্যন্ত বাড়ানো হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে আরও উপস্থিত ছিলেন ইকোনমিক রিলেশন ডিপার্টমেন্টের উপসচিব আব্দুল কাদের, প্রকল্পের বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক যা হুয়াইয়ন এবং চিফ প্রজেক্ট অ্যাডভাইজার শু জা।

রাজশাহী মহানগরবাসীর বিশুদ্ধ পানির চাহিদা পূরণে পদ্মা নদীর পানি শোধন করে সরবরাহে উদ্যোগ নিয়েছে রাজশাহী ওয়াসা। জেলার গোদাগাড়ীতে নির্মাণাধীন এই পানি শোধনাগারের মাধ্যমে প্রতিদিন ২০ কোটি লিটার পানি সরবরাহের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রকল্পের ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ২০২৭ সালের মধ্যে প্রকল্পটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) জেলার গোদাগাড়ীতে চীনের হুনান কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেডের সহায়তায় পরিচালিত এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়ন বলন, এ প্রকল্প শুধু নিরাপদ পানি সরবরাহই নয়, স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব মা: সাইফুল ইসলাম নিখাদ খবরকে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দেশের অনেক অঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। সরকার দীর্ঘমেয়াদি সমাধানে কাজ করছে এবং এ প্রকল্প তারই অংশ।
রাজশাহী ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল আলম সরকার জানান, ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে এবং পরিবেশ সুরক্ষায় এই প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
প্রকল্প পরিচালক পারভেজ মাহমুদ বলেন, এই শোধনাগার থেকে গোদাগাড়ী, নওহাটা ও কাটাখালি এলাকার প্রায় ৩০টি ওয়ার্ড বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হবে।
২০১৫ সাল সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে ২০২৩ সালের জুন প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। ৪৮ মাসের মধ্যে এটি সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে। ৪ হাজার ৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত এই প্রকল্প বাংলাদেশ সরকার ১ হাজার ৭৪৮ কাটি ও চীনের হুনান কোম্পানি ২ হাজার ৩১৩ কাটি টাকা বিনিয়োগ করছে।
প্রকল্পের মাধ্যম ২০৩৫ সালের মধ্য রাজশাহীর পানির কাভারেজ ৮৪ শতাংশ থক ১০০ শতাংশ উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে। একইসঙ্গে পানির গুণগত মান উন্নয়ন ও জন প্রতি ব্যবহার ৬৫ লিটার থেকে ১৪০ লিটার পর্যন্ত বাড়ানো হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে আরও উপস্থিত ছিলেন ইকোনমিক রিলেশন ডিপার্টমেন্টের উপসচিব আব্দুল কাদের, প্রকল্পের বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক যা হুয়াইয়ন এবং চিফ প্রজেক্ট অ্যাডভাইজার শু জা।

দগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
৪২ মিনিট আগে
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
২ ঘণ্টা আগে
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
২ ঘণ্টা আগে
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না
৫ ঘণ্টা আগেদগ্ধ অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়
কালামের স্ত্রী আইরিন দেশের একটি গনমাধ্যমকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো তথ্য নিয়ে আমার সঙ্গে কেউ কোনো কথা বলেননি
রাস পূর্ণিমা পূজা ও পুণ্যস্নান’ উপলক্ষ্যে যে-কোনো জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পেতে কোস্ট গার্ড জরুরি সেবা নম্বর ১৬১১১-এ যোগাযোগ করার জন্য
সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় আমাদের মতো গরিব মানুষের জন্য এটা বড় সমস্যা। ডাক্তারের রুম প্রায়ই বন্ধ থাকে। রিপোর্ট না পেয়ে আমরা দিনের পর দিন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। কখন আসবেন বা আসবেন কি না— তা কেউ জানে না