নিজস্ব প্রতিবেদক
গ্রীষ্মের খরতাপে পুড়ছে দেশ। তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। রাজধানী ঢাকাসহ চুয়াডাঙ্গা, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজশাহী, সিরাজগঞ্জ ও যশোর জেলাসমূহের ওপর দিয়ে তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
রোববার (১১ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো অথবা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেইসঙ্গে, সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজ রবিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সিলেট ও রংপুরের রাজারহাটে ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৭৭ শতাংশ। ঢাকায় বাতাসের গতি পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হতে পারে।
এদিকে আগামীকাল সোমবার থেকে কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া অফিস। তবে সারা দেশে অপেক্ষা করতে হবে পুরো সপ্তাহ।
তপ্ত সূর্যের আগ্রাসী রূপে তাপমাত্রার পারদ ঊর্ধ্বমুখী। তীব্র তাপপ্রবাহে হাসফাঁস অবস্থা সবার। গ্রীষ্মের এমন খরতাপের মধ্যেই ঘাম ঝরিয়ে জীবিকার তাগিদে ছুটে চলেছেন নগরবাসী। তারা বলছেন, অসহনীয় গরমে কাজের খোঁজে, পেটের তাগিদে ঘর থেকে বের হয়ে ভোগান্তির শেষ নেই।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুর ইসলাম বলেন, তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিনই ছাপিয়ে যাচ্ছে আগের দিনের রেকর্ড। শনিবার বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় তাপমাত্রার পারদ ছুয়েছে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে গরম অনুভূত হচ্ছে আরও বেশি। এ অবস্থা থাকবে আরও দুয়েকদিন।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আর্দ্রতা বেশি থাকায় এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে কিছুটা স্বস্তির খবরও দিচ্ছে আবহাওয়া অফিস। সোমবার কয়েকটি জেলায় বৃষ্টি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেসব এলাকায় নেমে আসবে তাপমাত্রা। তবে সারা দেশের তাপমাত্রা কমতে অপেক্ষা করতে হবে এক সপ্তাহ।
এদিকে মে মাস ঘূর্ণিঝড়প্রবণ হলেও আগামী ১০ দিনে তেমন কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
গ্রীষ্মের খরতাপে পুড়ছে দেশ। তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। রাজধানী ঢাকাসহ চুয়াডাঙ্গা, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, রাজশাহী, সিরাজগঞ্জ ও যশোর জেলাসমূহের ওপর দিয়ে তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
রোববার (১১ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো অথবা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেইসঙ্গে, সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
শনিবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজ রবিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সিলেট ও রংপুরের রাজারহাটে ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৭৭ শতাংশ। ঢাকায় বাতাসের গতি পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হতে পারে।
এদিকে আগামীকাল সোমবার থেকে কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া অফিস। তবে সারা দেশে অপেক্ষা করতে হবে পুরো সপ্তাহ।
তপ্ত সূর্যের আগ্রাসী রূপে তাপমাত্রার পারদ ঊর্ধ্বমুখী। তীব্র তাপপ্রবাহে হাসফাঁস অবস্থা সবার। গ্রীষ্মের এমন খরতাপের মধ্যেই ঘাম ঝরিয়ে জীবিকার তাগিদে ছুটে চলেছেন নগরবাসী। তারা বলছেন, অসহনীয় গরমে কাজের খোঁজে, পেটের তাগিদে ঘর থেকে বের হয়ে ভোগান্তির শেষ নেই।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুর ইসলাম বলেন, তাপমাত্রার পারদ প্রতিদিনই ছাপিয়ে যাচ্ছে আগের দিনের রেকর্ড। শনিবার বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় তাপমাত্রার পারদ ছুয়েছে ৩৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে গরম অনুভূত হচ্ছে আরও বেশি। এ অবস্থা থাকবে আরও দুয়েকদিন।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আর্দ্রতা বেশি থাকায় এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে কিছুটা স্বস্তির খবরও দিচ্ছে আবহাওয়া অফিস। সোমবার কয়েকটি জেলায় বৃষ্টি হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেসব এলাকায় নেমে আসবে তাপমাত্রা। তবে সারা দেশের তাপমাত্রা কমতে অপেক্ষা করতে হবে এক সপ্তাহ।
এদিকে মে মাস ঘূর্ণিঝড়প্রবণ হলেও আগামী ১০ দিনে তেমন কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
ঢাকায় গত কিছুদিনের প্রচণ্ড গরমের পর অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি অনেকটাই আরাম এনে দিয়েছে নগরবাসীর জন্য।
৫ মিনিট আগেপ্রেমিকা মীম আক্তার জানান, আমার সাড়ে ৫ মাসের সম্পর্ক। আমার সাথে সব করেছে। আমি সাগরকে ছাড়া বাঁচব না। সাগর আমাকে বিয়ে না করলে আমি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করব।
১৪ ঘণ্টা আগেবজ্রপাতে কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৮ জন মারা গেছেন। রোববার (১১মে) সকাল থেকে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের ভৈরব ও কুলিয়ারচর উপজেলায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১১ মে) উভয় উপজেলায় পৃথক জায়গায় বজ্রপাতের তাদের মৃত্যু হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকায় গত কিছুদিনের প্রচণ্ড গরমের পর অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টি অনেকটাই আরাম এনে দিয়েছে নগরবাসীর জন্য।
প্রেমিকা মীম আক্তার জানান, আমার সাড়ে ৫ মাসের সম্পর্ক। আমার সাথে সব করেছে। আমি সাগরকে ছাড়া বাঁচব না। সাগর আমাকে বিয়ে না করলে আমি বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করব।
বজ্রপাতে কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৮ জন মারা গেছেন। রোববার (১১মে) সকাল থেকে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ দুর্ঘটনা ঘটে।
কিশোরগঞ্জের ভৈরব ও কুলিয়ারচর উপজেলায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১১ মে) উভয় উপজেলায় পৃথক জায়গায় বজ্রপাতের তাদের মৃত্যু হয়।