নিজস্ব প্রতিবেদক
আর্থিক খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে পারলে আইএমএফ ঋণের কোনো প্রয়োজন হবে না বলেও মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। বলেন, ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে চাইলেই যে কেউ বসতে পারবেন না। এ বিষয়ে নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে। ব্যাংক খাতের সম্পদ উদ্ধারে টাস্কফোর্স কাজ করছে। যে উদ্যোগই নেয়া হোক না কেনো তা বাস্তবায়নে কয়েক বছর সময় লাগবে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ব্যাংকিং খাত পুনরুদ্ধার বিষয়ক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ব্যাংক গুলোকে সঠিক তথ্য প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, কোনো অবস্থাতেই নিরীক্ষা প্রতিবেদনে কারসাজি করা যাবে না। তাতে যদি কোনো ব্যাংক ঝুঁকিতে পড়ে পড়ুক। সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
এজেন্ট ব্যাংকিকে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান জানান গভর্নর বলেন, এজেন্ট ব্যাংকিকে ৫০ শতাংশ এজেন্টকে অবশ্যই নারী হতে হবে। শিগগিরই এমন আদেশ জারি করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর্থিক অন্তর্ভুক্তী নিশ্চিত করতে এমন উদ্যোগ নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এসময় তিনি আরও বলেন, এনআইডি জাতীয় সম্পদ। এটি নির্বাচন কমিশনের একক নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারেনা। গত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাংক খাতে যে লুটপাট হয়েছে তার বড় অংশই জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতের মাধ্যমে। আর এই পরিচয়পত্র যাচাইয়ের সুযোগ দেয়নি নির্বাচন কমিশন।
আওয়ামী সরকারের স্বৈরাচারী শাসনে ধস নেমেছিল ব্যাংকিং খাতে। অনিয়ম, খেলাপি ঋণ ও মালিকানা বদল ইস্যুতে চরম ঝুঁকিতে পড়ে ইসলামী ব্যাংকসহ ১১টি ব্যাংক। এস আলম, নজরুল ইসলাম মজুমদার ও সালমান এফ রহমানের মতো বিগত সরকারের দোসররা নামে বেনামে ঋণ নিয়ে পাচার করেছে লাখ লাখ কোটি টাকা।
এরমধ্যে শুধু এস আলমের কাছেই ইসলামী ব্যাংকগুলোর ঋণের ৮৭ শতাংশ অর্থ রয়েছে । আর এসব অনিয়ম ও অর্থ লুটপাটে দায় রয়েছে খোদ ব্যাংক কর্মকর্তাদের। তাই ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর এ খাতের সংস্কার শুরু হলে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে কয়েকটি ব্যাংক।
তবে ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতে যারা সহযোগিতা করেছে তাদেরকে দায় নিতে হবে জানালেন বর্তমান চেয়ারম্যানরা। সেই সাথে চাকরি থেকে অব্যাহতি ছাড়াও তাদেরও শাস্তি পেতে হবে বলে জানান তারা। মঙ্গলবার ব্যাংক খাতের সংস্কার নিয়ে এক সেমিনারে এ কথা জানায় তারা।
এসময় যারা অর্থ লোপাট করেছে তাদের শেয়ার বাজেয়াপ্ত করে টাকা ও মালিকানা উদ্ধারের দাবি জানানো হয়। যে বিষয়ে আইন সংস্কার সহ কাজ করা হচ্ছে বলে জানান গভর্নর। এদিকে জাতীয় পরিচয় পত্র জালিয়াতের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করেছে অভিযুক্তরা।
কিন্তু সেই জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাইয়ে অনুমতি দেয়নি নির্বাচন কমিশন। তাই এনআইডি এককভাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গভর্নর।
আর্থিক খাতে সুশাসন নিশ্চিত করতে পারলে আইএমএফ ঋণের কোনো প্রয়োজন হবে না বলেও মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। বলেন, ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে চাইলেই যে কেউ বসতে পারবেন না। এ বিষয়ে নীতিমালা তৈরি করা হচ্ছে। ব্যাংক খাতের সম্পদ উদ্ধারে টাস্কফোর্স কাজ করছে। যে উদ্যোগই নেয়া হোক না কেনো তা বাস্তবায়নে কয়েক বছর সময় লাগবে।
আজ মঙ্গলবার সকালে ব্যাংকিং খাত পুনরুদ্ধার বিষয়ক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ব্যাংক গুলোকে সঠিক তথ্য প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, কোনো অবস্থাতেই নিরীক্ষা প্রতিবেদনে কারসাজি করা যাবে না। তাতে যদি কোনো ব্যাংক ঝুঁকিতে পড়ে পড়ুক। সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
এজেন্ট ব্যাংকিকে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান জানান গভর্নর বলেন, এজেন্ট ব্যাংকিকে ৫০ শতাংশ এজেন্টকে অবশ্যই নারী হতে হবে। শিগগিরই এমন আদেশ জারি করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর্থিক অন্তর্ভুক্তী নিশ্চিত করতে এমন উদ্যোগ নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এসময় তিনি আরও বলেন, এনআইডি জাতীয় সম্পদ। এটি নির্বাচন কমিশনের একক নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারেনা। গত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাংক খাতে যে লুটপাট হয়েছে তার বড় অংশই জাতীয় পরিচয়পত্র জালিয়াতের মাধ্যমে। আর এই পরিচয়পত্র যাচাইয়ের সুযোগ দেয়নি নির্বাচন কমিশন।
আওয়ামী সরকারের স্বৈরাচারী শাসনে ধস নেমেছিল ব্যাংকিং খাতে। অনিয়ম, খেলাপি ঋণ ও মালিকানা বদল ইস্যুতে চরম ঝুঁকিতে পড়ে ইসলামী ব্যাংকসহ ১১টি ব্যাংক। এস আলম, নজরুল ইসলাম মজুমদার ও সালমান এফ রহমানের মতো বিগত সরকারের দোসররা নামে বেনামে ঋণ নিয়ে পাচার করেছে লাখ লাখ কোটি টাকা।
এরমধ্যে শুধু এস আলমের কাছেই ইসলামী ব্যাংকগুলোর ঋণের ৮৭ শতাংশ অর্থ রয়েছে । আর এসব অনিয়ম ও অর্থ লুটপাটে দায় রয়েছে খোদ ব্যাংক কর্মকর্তাদের। তাই ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর এ খাতের সংস্কার শুরু হলে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে কয়েকটি ব্যাংক।
তবে ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতে যারা সহযোগিতা করেছে তাদেরকে দায় নিতে হবে জানালেন বর্তমান চেয়ারম্যানরা। সেই সাথে চাকরি থেকে অব্যাহতি ছাড়াও তাদেরও শাস্তি পেতে হবে বলে জানান তারা। মঙ্গলবার ব্যাংক খাতের সংস্কার নিয়ে এক সেমিনারে এ কথা জানায় তারা।
এসময় যারা অর্থ লোপাট করেছে তাদের শেয়ার বাজেয়াপ্ত করে টাকা ও মালিকানা উদ্ধারের দাবি জানানো হয়। যে বিষয়ে আইন সংস্কার সহ কাজ করা হচ্ছে বলে জানান গভর্নর। এদিকে জাতীয় পরিচয় পত্র জালিয়াতের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করেছে অভিযুক্তরা।
কিন্তু সেই জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাইয়ে অনুমতি দেয়নি নির্বাচন কমিশন। তাই এনআইডি এককভাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গভর্নর।
শীতকালীন সবজির মৌসুম শেষ হতেই অস্থির হয়ে উঠেছে কাঁচাবাজার। চাহিদা অনুযায়ী গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ না থাকায় প্রায় প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে দাম। এরই মধ্যে অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে মুরগির বাজার।
১ দিন আগেসব রকমের জ্বালানি তেলের দাম লিটার প্রতি এক টাকা করে কমিয়ে মে মাসের জন্য দাম নির্ধারণ করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
৩ দিন আগেএক বছর আট মাস পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে আবারও ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। গত ২০২৩ সালের আগস্টে রিজার্ভ ছিল ২৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার।
৩ দিন আগেগত ৫ই মার্চ চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে হেনস্তার অভিযোগে নিজ সংস্থার ২১ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এসময় এ ঘটনায় দুইজন কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগেশীতকালীন সবজির মৌসুম শেষ হতেই অস্থির হয়ে উঠেছে কাঁচাবাজার। চাহিদা অনুযায়ী গ্রীষ্মকালীন সবজির সরবরাহ না থাকায় প্রায় প্রতি সপ্তাহেই বাড়ছে দাম। এরই মধ্যে অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে মুরগির বাজার।
সব রকমের জ্বালানি তেলের দাম লিটার প্রতি এক টাকা করে কমিয়ে মে মাসের জন্য দাম নির্ধারণ করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
এক বছর আট মাস পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে আবারও ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। গত ২০২৩ সালের আগস্টে রিজার্ভ ছিল ২৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার।
গত ৫ই মার্চ চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে হেনস্তার অভিযোগে নিজ সংস্থার ২১ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এসময় এ ঘটনায় দুইজন কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।