মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
অর্থনীতি
পোশাকশিল্প

পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা: মোংলা বন্দর হবে নতুন চট্টগ্রাম

প্রতিনিধি
অমিত পাল
প্রকাশ : ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৬: ৩৯
logo

পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা: মোংলা বন্দর হবে নতুন চট্টগ্রাম

অমিত পাল

প্রকাশ : ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৬: ৩৯
Photo
ছবি: প্রতিনিধি

পদ্মা সেতু চালুর পর রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দক্ষিণাঞ্চল। এতে নতুন করে কর্মচাঞ্চল্য বেড়েছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোংলা বন্দরে। এ বন্দরে পোষাক রপ্তানি বাণিজ্যের জন্য খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নতুন ও অপার সম্ভাবনাময় এক দিগন্ত।

এই বন্দর ব্যবহার করে তৈরী পোষাক রপ্তানী বাড়ানো গেলে সেটি যেমন দেশের বৈদেশিক আয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে অনুরূপ অর্থ ও সময়ের সাশ্রয়েও রাখবে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (BGMEA) এর তথ্যমতে, বাংলাদেশে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে পোষাক শিল্পের মোট রপ্তানি ছিল $৩৬.১৫ বিলিয়ন ডলার। এদের বেশীরভাগই রপ্তানী করা হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যাবহার করে৷ তবে ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম বন্দরের দুরত্ব বেশী হওয়ায় বেড়েছে পরিবহন ব্যায়।

5006d7e7-710f-4eaa-95a8-61f2964fe5af

অপরদিকে মোংলা বন্দরের থেকে ঢাকার সড়কপথে কিংবা নদীপথে দুরত্ব কম। তাই এই বন্দর ব্যবহারে পরিবহন খরচ ও লজিস্টিক ঝুঁকি কম। এছাড়া চট্রগ্রাম বন্দরের তুলনায় মোংলা বন্দরে পণ্য লোডিং-আনলোডিং এর জট কম থাকায় এ বন্দর ব্যাবহার করে পণ্য রপ্তানীর জটিলতাও কম। তাই মোংলা বন্দরের প্রতি ঝুঁকছেন আমদানী-রপ্তানি কারকরা।

b8e9e2f9-a052-4efa-a599-0e645d1de820

মোংলা বন্দর সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত উন্নয়নের কারণে সরকার ঘোষিত নীতি-সহায়তার ফলে বেড়েছে বন্দরের সক্ষমতা।

সম্প্রতি ঢাকার ২৭টি গার্মেন্টস কারখানার রপ্তানি পণ্য নিয়ে একটি কন্টেইনারবাহী জাহাজ মোংলা বন্দর থেকে পোল্যান্ডের পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে মোংলা বন্দরের বার্ষিক কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা সমৃদ্ধ ১ লাখ TEU। বন্দরকে আরো আধুনিক ও অটোমেটেড করতে অনেক উন্নয়ন প্রকল্পও চলমান রয়েছে। প্রকল্পগুলো শেষ হলে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা দাঁড়াবে প্রায় ৪ লাখে। ৮,৮৫২ কোটি টাকার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে যুক্ত রয়েছে নতুন জেটি নির্মাণ, ড্রেজিং, আধুনিক কনটেইনার ইয়ার্ড, এবং অটোমেশন ব্যবস্থা।

nazmul

ঢাকার গার্মেন্টস রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান ফকির এ্যাপারেলস লিঃ এর ডিজিএম নাজমুল কবির (চার্টার্ড এ্যাকাউন্ট্যান্ট)- নিখাদ খবরকে বলেন, "মোংলা বন্দর আমাদের পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য একটি আদর্শ বন্দর হতে পারে। কারন পদ্মা সেতুর পর ঢাকা মোংলা সড়কে, ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কের তুলনায় যানবাহনের চাপ কম। পাশাপাশি ঢাকা থেকে মোংলার দূরত্ব কম। অপরদিকে, চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য লোডিং-আনলোডিং এর জট রয়েছে। আমরা মোংলা বন্দর থেকে পণ্য রপ্তানিতে আগ্রহী। কিন্তু বন্দরের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে বা আমাদের কিছু চাহিদা আছে। এক্ষেত্রে বন্দরকে আধুনিক বন্দর হিসাবে পুরোপুরি কার্যকর করতে হবে। বন্দরের অবকাঠামো, কর্মকর্তাদের দক্ষতা উন্নত করতে হবে। আমাদের রপ্তানিকারকদের চাহিদা অনুযায়ী দ্রুত এবং সহজ কাস্টম প্রক্রিয়ার জন্য ডিজিটাল ক্লিয়ারেন্স, এক্সপ্রেস ওয়ে ,গার্মেন্টস বা পোশাকের পণ্যবাহী কনটেইনের জন্য আলাদা ফ্যাসিলিটি, লজিস্টিক সাপোর্ট, আধুনিক কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং সাপোর্ট, নিরাপত্তা, বন্দর পরিচালনার ট্রাকিং সিস্টেম উন্নত করতে হবে। তাহলে আমরা পোষাক রপ্তানিকারকরা অবশ্যই মোংলা বন্দর ব্যবহার করে আমদানি রপ্তানি করব।"

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক মোঃ মাকরুজ্জামান নিখাদ খবরকে বলেন, "মোংলা বন্দরের আধুনিক রিক্রুটমেন্ট সংযোজজনের ফলে ব্যবসায়ীরা বন্দর ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন। আমাদের বর্তমানে বন্দরের যে সক্ষমতা আছে তার অর্ধেক মাত্র আমরা ব্যবহার করতে পারছি। আমাদের বন্দরে যে বিদেশি জাহাজগুলো আসে, সেগুলো আসার সাথে সাথে কিন্তু আমাদের আধুনিক ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করে খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে লোডিং-আনলোডিং সম্ভব। আমাদের বন্দরে কোন জট নেই। বন্দরকে আরো অত্যাধুনিক করতে আমরা দ্রুতই অটোমেটেড প্রক্রিয়া সম্পন্ন করব। এটি সম্পন্ন হলে মোংলা বন্দরই হবে দেশের একমাত্র অটোমেটেড সমুদ্র বন্দর । পোষাক রপ্তানিকারকরা নিঃসন্দেহে আমাদের বন্দর ব্যবহার করে স্বাচ্ছন্দে আমদানি রপ্তানি করতে পারে"।

makruj

মোংলা বন্দরকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে ৩৮৬টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। তৈরি পোশাক রপ্তানি নিয়মিত হলে দক্ষিণাঞ্চলে নতুন গার্মেন্টস শিল্প জোন গড়ে ওঠার সম্ভাবনাও রয়েছে এ অঞ্চল ঘিরে, যার মাধ্যমে এখানেই শিল্প স্থাপন করে উৎপাদন ও দ্রুত রপ্তানী সম্ভবপর হবে। আর এতে করে তৈরী পোষাক রপ্তানি কর্মকাণ্ডে গতি আসার পাশপাশি মোংলা বন্দরকে দিতে পারে নতুন আরেক সম্ভাবনাময় উজ্জল রূপ।

Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

পদ্মা সেতু চালুর পর রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দক্ষিণাঞ্চল। এতে নতুন করে কর্মচাঞ্চল্য বেড়েছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোংলা বন্দরে। এ বন্দরে পোষাক রপ্তানি বাণিজ্যের জন্য খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নতুন ও অপার সম্ভাবনাময় এক দিগন্ত।

এই বন্দর ব্যবহার করে তৈরী পোষাক রপ্তানী বাড়ানো গেলে সেটি যেমন দেশের বৈদেশিক আয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে অনুরূপ অর্থ ও সময়ের সাশ্রয়েও রাখবে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (BGMEA) এর তথ্যমতে, বাংলাদেশে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে পোষাক শিল্পের মোট রপ্তানি ছিল $৩৬.১৫ বিলিয়ন ডলার। এদের বেশীরভাগই রপ্তানী করা হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যাবহার করে৷ তবে ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম বন্দরের দুরত্ব বেশী হওয়ায় বেড়েছে পরিবহন ব্যায়।

5006d7e7-710f-4eaa-95a8-61f2964fe5af

অপরদিকে মোংলা বন্দরের থেকে ঢাকার সড়কপথে কিংবা নদীপথে দুরত্ব কম। তাই এই বন্দর ব্যবহারে পরিবহন খরচ ও লজিস্টিক ঝুঁকি কম। এছাড়া চট্রগ্রাম বন্দরের তুলনায় মোংলা বন্দরে পণ্য লোডিং-আনলোডিং এর জট কম থাকায় এ বন্দর ব্যাবহার করে পণ্য রপ্তানীর জটিলতাও কম। তাই মোংলা বন্দরের প্রতি ঝুঁকছেন আমদানী-রপ্তানি কারকরা।

b8e9e2f9-a052-4efa-a599-0e645d1de820

মোংলা বন্দর সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত উন্নয়নের কারণে সরকার ঘোষিত নীতি-সহায়তার ফলে বেড়েছে বন্দরের সক্ষমতা।

সম্প্রতি ঢাকার ২৭টি গার্মেন্টস কারখানার রপ্তানি পণ্য নিয়ে একটি কন্টেইনারবাহী জাহাজ মোংলা বন্দর থেকে পোল্যান্ডের পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে মোংলা বন্দরের বার্ষিক কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা সমৃদ্ধ ১ লাখ TEU। বন্দরকে আরো আধুনিক ও অটোমেটেড করতে অনেক উন্নয়ন প্রকল্পও চলমান রয়েছে। প্রকল্পগুলো শেষ হলে কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা দাঁড়াবে প্রায় ৪ লাখে। ৮,৮৫২ কোটি টাকার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে যুক্ত রয়েছে নতুন জেটি নির্মাণ, ড্রেজিং, আধুনিক কনটেইনার ইয়ার্ড, এবং অটোমেশন ব্যবস্থা।

nazmul

ঢাকার গার্মেন্টস রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠান ফকির এ্যাপারেলস লিঃ এর ডিজিএম নাজমুল কবির (চার্টার্ড এ্যাকাউন্ট্যান্ট)- নিখাদ খবরকে বলেন, "মোংলা বন্দর আমাদের পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য একটি আদর্শ বন্দর হতে পারে। কারন পদ্মা সেতুর পর ঢাকা মোংলা সড়কে, ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কের তুলনায় যানবাহনের চাপ কম। পাশাপাশি ঢাকা থেকে মোংলার দূরত্ব কম। অপরদিকে, চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য লোডিং-আনলোডিং এর জট রয়েছে। আমরা মোংলা বন্দর থেকে পণ্য রপ্তানিতে আগ্রহী। কিন্তু বন্দরের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে বা আমাদের কিছু চাহিদা আছে। এক্ষেত্রে বন্দরকে আধুনিক বন্দর হিসাবে পুরোপুরি কার্যকর করতে হবে। বন্দরের অবকাঠামো, কর্মকর্তাদের দক্ষতা উন্নত করতে হবে। আমাদের রপ্তানিকারকদের চাহিদা অনুযায়ী দ্রুত এবং সহজ কাস্টম প্রক্রিয়ার জন্য ডিজিটাল ক্লিয়ারেন্স, এক্সপ্রেস ওয়ে ,গার্মেন্টস বা পোশাকের পণ্যবাহী কনটেইনের জন্য আলাদা ফ্যাসিলিটি, লজিস্টিক সাপোর্ট, আধুনিক কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং সাপোর্ট, নিরাপত্তা, বন্দর পরিচালনার ট্রাকিং সিস্টেম উন্নত করতে হবে। তাহলে আমরা পোষাক রপ্তানিকারকরা অবশ্যই মোংলা বন্দর ব্যবহার করে আমদানি রপ্তানি করব।"

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক মোঃ মাকরুজ্জামান নিখাদ খবরকে বলেন, "মোংলা বন্দরের আধুনিক রিক্রুটমেন্ট সংযোজজনের ফলে ব্যবসায়ীরা বন্দর ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন। আমাদের বর্তমানে বন্দরের যে সক্ষমতা আছে তার অর্ধেক মাত্র আমরা ব্যবহার করতে পারছি। আমাদের বন্দরে যে বিদেশি জাহাজগুলো আসে, সেগুলো আসার সাথে সাথে কিন্তু আমাদের আধুনিক ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করে খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে লোডিং-আনলোডিং সম্ভব। আমাদের বন্দরে কোন জট নেই। বন্দরকে আরো অত্যাধুনিক করতে আমরা দ্রুতই অটোমেটেড প্রক্রিয়া সম্পন্ন করব। এটি সম্পন্ন হলে মোংলা বন্দরই হবে দেশের একমাত্র অটোমেটেড সমুদ্র বন্দর । পোষাক রপ্তানিকারকরা নিঃসন্দেহে আমাদের বন্দর ব্যবহার করে স্বাচ্ছন্দে আমদানি রপ্তানি করতে পারে"।

makruj

মোংলা বন্দরকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে ৩৮৬টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। তৈরি পোশাক রপ্তানি নিয়মিত হলে দক্ষিণাঞ্চলে নতুন গার্মেন্টস শিল্প জোন গড়ে ওঠার সম্ভাবনাও রয়েছে এ অঞ্চল ঘিরে, যার মাধ্যমে এখানেই শিল্প স্থাপন করে উৎপাদন ও দ্রুত রপ্তানী সম্ভবপর হবে। আর এতে করে তৈরী পোষাক রপ্তানি কর্মকাণ্ডে গতি আসার পাশপাশি মোংলা বন্দরকে দিতে পারে নতুন আরেক সম্ভাবনাময় উজ্জল রূপ।

বিষয়:

খুলনামোংলা বন্দর
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পোশাকশিল্প নিয়ে আরও পড়ুন

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।

২ দিন আগে
ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।

১৩ দিন আগে
‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

১৩ দিন আগে
বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

১৪ দিন আগে
পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।

২ দিন আগে
ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।

১৩ দিন আগে
‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

১৩ দিন আগে
বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

১৪ দিন আগে