নিজস্ব প্রতিবেদক
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারতে শর্তসাপেক্ষে ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে এই বাণিজ্যিক চালান পাঠানোর অনুমতিতে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সাধারণ মানুষ এবং আমদানিকারকরা উভয়েই খুশি।
পশ্চিমবঙ্গে স্থানীয়ভাবে ইলিশ ধরা হলেও তা রাজ্যের বিশাল চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট নয়। তাই প্রতি বছর গুজরাট অথবা মিয়ানমার থেকে ইলিশ আমদানি করতে হয়। বিশেষ করে দুর্গাপূজার আগে ইলিশের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়।
বাজারে এই চাহিদা মেটাতে প্রতি বছর পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে ইলিশ আমদানির বিশেষ অনুমতি চেয়ে থাকেন। এবারও সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার, তবে দেশের স্বার্থ রক্ষায় রপ্তানির সঙ্গে কিছু শর্ত যুক্ত করা হয়েছে।
২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশের স্থানীয় চাহিদা বিবেচনা করে তৎকালীন সরকার ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে ২০১৯ সাল থেকে প্রতি বছর দুর্গাপূজার আগে পশ্চিমবঙ্গে আবার ইলিশ পাঠানো শুরু হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগ্রহী ইলিশ রপ্তানিকারকদের ১১ সেপ্টেম্বরের (বিকেল ৫টা) মধ্যে হার্ড কপিতে আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স, ইআরসি, আয়কর সার্টিফিকেট, ভ্যাট সার্টিফিকেট, বিক্রয় চুক্তিপত্র এবং মৎস্য অধিদপ্তরের লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র জমা দিতে হবে। প্রতি কেজি ইলিশের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য ১২.৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ভারতে শর্তসাপেক্ষে ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে এই বাণিজ্যিক চালান পাঠানোর অনুমতিতে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সাধারণ মানুষ এবং আমদানিকারকরা উভয়েই খুশি।
পশ্চিমবঙ্গে স্থানীয়ভাবে ইলিশ ধরা হলেও তা রাজ্যের বিশাল চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট নয়। তাই প্রতি বছর গুজরাট অথবা মিয়ানমার থেকে ইলিশ আমদানি করতে হয়। বিশেষ করে দুর্গাপূজার আগে ইলিশের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়।
বাজারে এই চাহিদা মেটাতে প্রতি বছর পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে ইলিশ আমদানির বিশেষ অনুমতি চেয়ে থাকেন। এবারও সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার, তবে দেশের স্বার্থ রক্ষায় রপ্তানির সঙ্গে কিছু শর্ত যুক্ত করা হয়েছে।
২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশের স্থানীয় চাহিদা বিবেচনা করে তৎকালীন সরকার ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে ২০১৯ সাল থেকে প্রতি বছর দুর্গাপূজার আগে পশ্চিমবঙ্গে আবার ইলিশ পাঠানো শুরু হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগ্রহী ইলিশ রপ্তানিকারকদের ১১ সেপ্টেম্বরের (বিকেল ৫টা) মধ্যে হার্ড কপিতে আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স, ইআরসি, আয়কর সার্টিফিকেট, ভ্যাট সার্টিফিকেট, বিক্রয় চুক্তিপত্র এবং মৎস্য অধিদপ্তরের লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র জমা দিতে হবে। প্রতি কেজি ইলিশের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য ১২.৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
পান রপ্তানি বৃদ্ধি করতে আরোপিত সকল বাঁধা সমূহ অতিদ্রুত অপসারণ করতে হবে। পান চাষীদের আপদকালীন সময়ে দুর্গত চাষীদের কাছ থেকে এনজিও ঋণের কিস্তি আদায় বন্ধ রাখতে হবে। শুধুমাত্র পান চাষের ওপর নির্ভরশীল এমন গরীব চাষীদের সরকারি ত্রাণের আওতায় এনে তাদের পূর্নাবাসন দিতে হবে
৫ দিন আগেদেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টায় আউশ মৌসুমের জন্য উদ্ভাবিত ব্রি-৯৮ খুবই সম্ভাবনায়। এটি খরিপ-১ মৌসুমের ফসল হলেও খরিফ-২মৌসুমে(আমন) অনেকে চাষাবাদ করেন। তবে আগাম আলু রোপনের জন্য সময়মত প্রস্ততি নিলে স্থানীয় জাতের আগেই এটি চাষাবাদ করা সম্ভব
৫ দিন আগেবন্দরে খালাস হওয়া বিপুল পরিমাণ পণ্য স্থলপথে পরিবহণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। এতে করে বিদেশি বাণিজ্য অংশীদারদের আস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে
৬ দিন আগেঅনিয়ম ও দুর্নীতির পাশাপাশি বছরের পর বছর পুঞ্জীভূত লোকসান, উচ্চ পরিচালন ব্যয়ের বিপরীতে সামান্য আয় এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধের কারণে প্রতি কেজি চিনি উৎপাদনের পেছনে এত বড় অঙ্কের ব্যয় হয়। অন্যদিকে বাজারে বেসরকারি খাতের চিনির দরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিক্রির দর ঠিক করতে হয়
৭ দিন আগেচাহিদা মেটাতে প্রতি বছর পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে ইলিশ আমদানির বিশেষ অনুমতি চেয়ে থাকেন। এবারও সেই আবেদনে সাড়া দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার, তবে দেশের স্বার্থ রক্ষায় রপ্তানির সঙ্গে কিছু শর্ত যুক্ত করা হয়েছে
পান রপ্তানি বৃদ্ধি করতে আরোপিত সকল বাঁধা সমূহ অতিদ্রুত অপসারণ করতে হবে। পান চাষীদের আপদকালীন সময়ে দুর্গত চাষীদের কাছ থেকে এনজিও ঋণের কিস্তি আদায় বন্ধ রাখতে হবে। শুধুমাত্র পান চাষের ওপর নির্ভরশীল এমন গরীব চাষীদের সরকারি ত্রাণের আওতায় এনে তাদের পূর্নাবাসন দিতে হবে
দেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টায় আউশ মৌসুমের জন্য উদ্ভাবিত ব্রি-৯৮ খুবই সম্ভাবনায়। এটি খরিপ-১ মৌসুমের ফসল হলেও খরিফ-২মৌসুমে(আমন) অনেকে চাষাবাদ করেন। তবে আগাম আলু রোপনের জন্য সময়মত প্রস্ততি নিলে স্থানীয় জাতের আগেই এটি চাষাবাদ করা সম্ভব
বন্দরে খালাস হওয়া বিপুল পরিমাণ পণ্য স্থলপথে পরিবহণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। এতে করে বিদেশি বাণিজ্য অংশীদারদের আস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে