সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে কমেছে ভারত থেকে জিরা আমদানি। গত অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের (জুলাই-আগস্ট) তুলনায় চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের একই সময়ে মসলা পণ্যটির আমদানি কমেছে অন্তত ১২০ টন। এর কারণ হিসেবে বাজারে চাহিদার পতনকে উল্লেখ করেন ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা।
ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এ বন্দর দিয়ে ২৭২ টন জিরা আমদানি হয়েছে, যার মূল্য ১১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। অন্যদিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে আমদানি হয়েছিল ৩৯১ টন জিরা, যার মূল্য ছিল ১৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এ হিসাব অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে পণ্যটির আমদানি কমেছে ১১৯ টন।
বন্দরে ভারত থেকে আমদানি কমলেও সাতক্ষীরার মসলাবাজারে জিরার দাম কমেছে। দুই-তিন সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে কেজিপ্রতি জিরার দাম ৫০-৬০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। খুচরা বাজারে দাম কমার পেছনেও প্রভাব ফেলেছে ভোক্তা পর্যায়ে চাহিদার পতন।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সাতক্ষীরা জেলা সদরের সুলতানপুর বড়বাজারের খুচরা মসলা বিপণন প্রতিষ্ঠান মেসার্স সরদার এন্টারপ্রাইজে প্রতি কেজি ভারতীয় জিরা বিক্রি হয়েছে ৫৮০ টাকায়, তুরস্কের জিরা ৭৮০ ও সিরিয়ার জিরা ৮০০ টাকায়।
দুই-তিন সপ্তাহ আগে একই প্রতিষ্ঠানে ভারতীয় জিরার দাম ছিল কেজিপ্রতি ৬২০-৬৩০ টাকা। অন্যদিকে তুরস্ক ও সিরিয়ার জিরা যথাক্রমে ৮৪০ ও ৮৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে কমেছে ভারত থেকে জিরা আমদানি। গত অর্থবছরের প্রথম দুই মাসের (জুলাই-আগস্ট) তুলনায় চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের একই সময়ে মসলা পণ্যটির আমদানি কমেছে অন্তত ১২০ টন। এর কারণ হিসেবে বাজারে চাহিদার পতনকে উল্লেখ করেন ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা।
ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে এ বন্দর দিয়ে ২৭২ টন জিরা আমদানি হয়েছে, যার মূল্য ১১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। অন্যদিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে আমদানি হয়েছিল ৩৯১ টন জিরা, যার মূল্য ছিল ১৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা। এ হিসাব অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে পণ্যটির আমদানি কমেছে ১১৯ টন।
বন্দরে ভারত থেকে আমদানি কমলেও সাতক্ষীরার মসলাবাজারে জিরার দাম কমেছে। দুই-তিন সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে কেজিপ্রতি জিরার দাম ৫০-৬০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। খুচরা বাজারে দাম কমার পেছনেও প্রভাব ফেলেছে ভোক্তা পর্যায়ে চাহিদার পতন।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সাতক্ষীরা জেলা সদরের সুলতানপুর বড়বাজারের খুচরা মসলা বিপণন প্রতিষ্ঠান মেসার্স সরদার এন্টারপ্রাইজে প্রতি কেজি ভারতীয় জিরা বিক্রি হয়েছে ৫৮০ টাকায়, তুরস্কের জিরা ৭৮০ ও সিরিয়ার জিরা ৮০০ টাকায়।
দুই-তিন সপ্তাহ আগে একই প্রতিষ্ঠানে ভারতীয় জিরার দাম ছিল কেজিপ্রতি ৬২০-৬৩০ টাকা। অন্যদিকে তুরস্ক ও সিরিয়ার জিরা যথাক্রমে ৮৪০ ও ৮৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
এ ঋণ হবে কর্মক্ষমতা-ভিত্তিক, যেখানে পূর্বনির্ধারিত পরিবেশগত ও টেকসই সূচক পূরণের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে। এনভয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে—কারখানার ছাদে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা
৩ দিন আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, সে সময় থেকেই চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক লড়াই শুরু হয়। তখন থেকেই চীনা পোশাকের রপ্তানি কমতে থাকে। আগামীতে আরও কমবে। সেখানে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে
৩ দিন আগেবর্তমানে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১৬ টাকা ধরে সারকারখানায় গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই গ্যাসের দাম হবে প্রতি ঘনমিটার ৪০ টাকা। এক লাফে ২৪ টাকা বাড়ানোর কারণ হিসেবে পেট্রোবাংলা এবং গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো বলছে— নতুন গ্যাসের সংস্থান করতে হলে এলএনজি আমদানি করতে হবে
৩ দিন আগেছুটি শেষে ৫ অক্টোবর থেকে ব্যাংক ও পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হবে
৫ দিন আগেএ ঋণ হবে কর্মক্ষমতা-ভিত্তিক, যেখানে পূর্বনির্ধারিত পরিবেশগত ও টেকসই সূচক পূরণের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে। এনভয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে—কারখানার ছাদে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, সে সময় থেকেই চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক লড়াই শুরু হয়। তখন থেকেই চীনা পোশাকের রপ্তানি কমতে থাকে। আগামীতে আরও কমবে। সেখানে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে
বর্তমানে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১৬ টাকা ধরে সারকারখানায় গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই গ্যাসের দাম হবে প্রতি ঘনমিটার ৪০ টাকা। এক লাফে ২৪ টাকা বাড়ানোর কারণ হিসেবে পেট্রোবাংলা এবং গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো বলছে— নতুন গ্যাসের সংস্থান করতে হলে এলএনজি আমদানি করতে হবে
ছুটি শেষে ৫ অক্টোবর থেকে ব্যাংক ও পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হবে