নিজস্ব প্রতিবেদক
কোনো ঘোষণা ছাড়াই বাজারে বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে খোলা তেলের দাম। আর এতে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েল কিনতে গিয়েই বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা। দোকানিদের সঙ্গে বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটছে। ক্রেতাদের প্রশ্ন, ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী ব্যবসায়ীদের সংগঠনের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা দেওয়ার আগেই কিভাবে বাজারে দাম বাড়ল? বাজার মনিটরিং সেলের বা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কোনো কার্যক্রম চোখে পড়েনি। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরও এখন নীরব।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মিরপুর ১২, মিরপুর ১, ফার্মগেট এলাকার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত তিন-চার দিনের ব্যবধানে এই দুই ধরনের তেলের দাম বেড়েছে লিটারে পাঁচ টাকার মতো। মূলত আড়তদাররা মোকাম থেকেই বেশি দামে খোলা তেলের দাম বেশি রাখছেন। যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে ক্রেতাদের ওপর।
খুচরা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৭০ থেকে ১৭২ টাকা। আর সুপার পাম অয়েলের লিটার বিক্রি হয়েছে ১৫৫ টাকা ১৬০ টাকা দরে। চার দিন আগেও প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনের দাম ১৬৯ এবং পাম অয়েলের দাম ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, পাইকারিতে বাড়ার কারণে খুচরা বাজারেও খোলা তেলের দাম বেড়েছে। কয়েকজন ছোট ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিন-চার দিনের ব্যবধানে প্রতি ড্রাম (২০৪ লিটার) খোলা সয়াবিন তেলের দাম ৩২ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৪ হাজার ৪০০ টাকা। আর প্রতি ড্রাম খোলা সুপার পাম অয়েলের দাম ২৯ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩১ হাজার টাকা।
এদিকে বোতলজাত তেলের দাম খুচরা পর্যায়ে না বাড়লেও পাইকারিতে বেড়েছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের প্রতি কার্টনে (২০ লিটার) ৫০ থেকে ৬০ টাকার মতো দাম বেড়েছে।
গত ৩ আগস্ট থেকে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দর প্রতি লিটার ১৮৯, পাঁচ লিটার ৯২২, খোলা সয়াবিনের দাম প্রতি লিটার ১৬৯ এবং পাম অয়েলের দাম প্রতি লিটার ১৫০ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
সম্প্রতি লিটারে ১০ টাকা দাম বাড়ানোর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয় ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে দাম লিটারে এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে দাম বাড়ানোর বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ঘোষণা দেয়নি ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী কোম্পানিগুলো।
বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি সাধারণ মানুষের। না হলে বাজার পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
কোনো ঘোষণা ছাড়াই বাজারে বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে খোলা তেলের দাম। আর এতে খোলা সয়াবিন ও সুপার পাম অয়েল কিনতে গিয়েই বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা। দোকানিদের সঙ্গে বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটছে। ক্রেতাদের প্রশ্ন, ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী ব্যবসায়ীদের সংগঠনের পক্ষ থেকে কোনো ঘোষণা দেওয়ার আগেই কিভাবে বাজারে দাম বাড়ল? বাজার মনিটরিং সেলের বা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কোনো কার্যক্রম চোখে পড়েনি। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরও এখন নীরব।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মিরপুর ১২, মিরপুর ১, ফার্মগেট এলাকার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত তিন-চার দিনের ব্যবধানে এই দুই ধরনের তেলের দাম বেড়েছে লিটারে পাঁচ টাকার মতো। মূলত আড়তদাররা মোকাম থেকেই বেশি দামে খোলা তেলের দাম বেশি রাখছেন। যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে ক্রেতাদের ওপর।
খুচরা পর্যায়ে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৭০ থেকে ১৭২ টাকা। আর সুপার পাম অয়েলের লিটার বিক্রি হয়েছে ১৫৫ টাকা ১৬০ টাকা দরে। চার দিন আগেও প্রতি লিটার খোলা সয়াবিনের দাম ১৬৯ এবং পাম অয়েলের দাম ১৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, পাইকারিতে বাড়ার কারণে খুচরা বাজারেও খোলা তেলের দাম বেড়েছে। কয়েকজন ছোট ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিন-চার দিনের ব্যবধানে প্রতি ড্রাম (২০৪ লিটার) খোলা সয়াবিন তেলের দাম ৩২ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৪ হাজার ৪০০ টাকা। আর প্রতি ড্রাম খোলা সুপার পাম অয়েলের দাম ২৯ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩১ হাজার টাকা।
এদিকে বোতলজাত তেলের দাম খুচরা পর্যায়ে না বাড়লেও পাইকারিতে বেড়েছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের প্রতি কার্টনে (২০ লিটার) ৫০ থেকে ৬০ টাকার মতো দাম বেড়েছে।
গত ৩ আগস্ট থেকে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দর প্রতি লিটার ১৮৯, পাঁচ লিটার ৯২২, খোলা সয়াবিনের দাম প্রতি লিটার ১৬৯ এবং পাম অয়েলের দাম প্রতি লিটার ১৫০ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
সম্প্রতি লিটারে ১০ টাকা দাম বাড়ানোর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয় ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করে দাম লিটারে এক টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জানায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে দাম বাড়ানোর বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ঘোষণা দেয়নি ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী কোম্পানিগুলো।
বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি সাধারণ মানুষের। না হলে বাজার পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও নীতিনির্ধারণে কিছু ঘাটতি আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, মাত্র ১৪ মাসে আগের সব ভুল শুধরে ফেলা কঠিন। তাই জনগণের ধৈর্য দরকার। আমরা চেষ্টা করছি আগামী কয়েক মাসে কিছু মৌলিক সংস্কার কার্যকর করতে
১ দিন আগেএ ঋণ হবে কর্মক্ষমতা-ভিত্তিক, যেখানে পূর্বনির্ধারিত পরিবেশগত ও টেকসই সূচক পূরণের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে। এনভয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে—কারখানার ছাদে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা
৪ দিন আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, সে সময় থেকেই চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক লড়াই শুরু হয়। তখন থেকেই চীনা পোশাকের রপ্তানি কমতে থাকে। আগামীতে আরও কমবে। সেখানে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে
৪ দিন আগেবর্তমানে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১৬ টাকা ধরে সারকারখানায় গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই গ্যাসের দাম হবে প্রতি ঘনমিটার ৪০ টাকা। এক লাফে ২৪ টাকা বাড়ানোর কারণ হিসেবে পেট্রোবাংলা এবং গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো বলছে— নতুন গ্যাসের সংস্থান করতে হলে এলএনজি আমদানি করতে হবে
৪ দিন আগেনিয়ন্ত্রক সংস্থা ও নীতিনির্ধারণে কিছু ঘাটতি আছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, মাত্র ১৪ মাসে আগের সব ভুল শুধরে ফেলা কঠিন। তাই জনগণের ধৈর্য দরকার। আমরা চেষ্টা করছি আগামী কয়েক মাসে কিছু মৌলিক সংস্কার কার্যকর করতে
এ ঋণ হবে কর্মক্ষমতা-ভিত্তিক, যেখানে পূর্বনির্ধারিত পরিবেশগত ও টেকসই সূচক পূরণের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে। এনভয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রয়েছে—কারখানার ছাদে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন ২০১৭ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন, সে সময় থেকেই চীন-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক লড়াই শুরু হয়। তখন থেকেই চীনা পোশাকের রপ্তানি কমতে থাকে। আগামীতে আরও কমবে। সেখানে বাংলাদেশ আরও ভালো করবে
বর্তমানে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১৬ টাকা ধরে সারকারখানায় গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই গ্যাসের দাম হবে প্রতি ঘনমিটার ৪০ টাকা। এক লাফে ২৪ টাকা বাড়ানোর কারণ হিসেবে পেট্রোবাংলা এবং গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো বলছে— নতুন গ্যাসের সংস্থান করতে হলে এলএনজি আমদানি করতে হবে