মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
অর্থনীতি
দেশব্যাপী

'মহিষের টক দই ' এখন জিআই পণ্য

অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনা

প্রতিনিধি
‎আবু মাহাজ,ভোলা
প্রকাশ : ২৬ মে ২০২৫, ১৫: ৪২
logo

অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনা

‎আবু মাহাজ,ভোলা

প্রকাশ : ২৬ মে ২০২৫, ১৫: ৪২
Photo
ছবি: প্রতিনিধি

ভোলার ব্রান্ড হিসেবে পরিচিতি প্রায় ২ শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এই মহিষের দধি । এবার সেই মহিষের টক দই জিও-গ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ পাওয়ায় অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলেছে।

ইতোমধ্যেই দধির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করে খুশি মহিষ খামারি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। তবে খামারিরা বলেছেন, শুধু জিআই পণ্যের স্বীকৃতি দিলেই হবে না পাশাপাশি মহিষে সুরক্ষা ও তাদের খাবার ঘাসের অভাব দূর করতে সরকারি উদ্যোগের প্রয়োজন।

নদী ও সাগর বেষ্টিত উপকূলীয় দ্বীপজেলা ভোলা জেলার চার দিকে রয়েছে অসংখ্য চরাঞ্চল। প্রাচীন কাল থেকেই এসব চরে লালন পালন করা হচ্ছে মহিষ। আর এই মহিষ পালন লাভজনক হওয়ায় অনেকেই মহিষ লালন পালন করে দুধ উৎপাদন করে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। চরাঞ্চলের এসব মহিষ থেকে গোয়ালরা দুধ সংগ্রহ করে। সেই দুধ কন্টেইনারে নিয়ে ট্রলার যোগে শহরের বিভিন্ন দোকানে নিয়ে যায়। দুপুরের দিকে সেই দুধ ছেঁকে বিভিন্ন সাইজের মাটির হাড়ি পরিষ্কার করে ঢেলে বসিয়ে দেয়।

২

পর দিন সকালে মাটির হাঁড়িতে দুধ থেকে দইয়ে রুপান্তর হলে খাওয়ার উপযোগী হয়। এই দই খুবই সুস্বাদু এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার। উপকূলীয় অঞ্চলে মানুষের দৈনন্দিন আতিথিয়েতার সঙ্গে মহিষের দুধের টক দধি জড়িয়ে রয়েছে যুগ যুগ ধরে। ভোলায় বিয়ে বা কোন সামাজিক অনুষ্ঠান এ দধি ছাড়া আপ্যায়ন হয় না বলেই চলে।

খাবারের শেষে ভাতের সঙ্গে চিনি,গুড় মিশ্রন করে এই দধি খায় ভোজনপ্রেমীরা। শুধু ভাতের সাথেই নয় দধি চিড়ার সঙ্গে হালকা মুড়ি ও চিনি মিশিয়ে মজা করে খাওয়া যায়। বিভিন্ন সাইজের দধি ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে সাড়ে ৩ শত ও চার শত টাকার হাড়ি বিক্রি হয়। গরমের মৌসুমে দধির সঙ্গে হালকা পানি ও চিনি মিশিয়ে ঘোল তৈরি করেও বিক্রি করা হয় দোকানে। এই ঘোল গরমের দিনে বেশ জনপ্রিয়। এই দধির চাহিদা শুধু ভোলাই নয়,সারা দেশব্যাপী। এমনকি দেশের বাইরেও অনেকে আত্মীয় স্বজনদের কাছে পাঠায়।

দধি বিক্রেতা জানান,সম্প্রতি (৩০ এপ্রিল) জিও-গ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ পেয়েছে মহিষের টক দই। সেদিন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকীর হাত থেকে এ সনদ গ্রহন করেন ভোলার জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান। এর আগে গত বছর (২০২৪ সালের) ২৪ সেপ্টেম্বর ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই’কে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এতে করে খুশি স্থানীয় সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে মহিষ পালনকারী ও দই ব্যবসায়ীরা।

তারা বলছে, এ স্বীকৃতির মধ্য দিয়ে ভোলায় মহিষ পালনকারী ও দই ব্যবসায়ীদের জন্য একটি নতুন অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি হয়েছে। তবে শুধু স্বীকৃতি পেলেই হবে না, পাশাপাশি মহিষের সুরক্ষা ও খাবারের ঘাস উৎপাদন বৃদ্ধি করা গেলে ভোলার মানুষের চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে রপ্তানি করা যাবে।

৪

ভোলা জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম খাঁন জানান,ভোলার ৭ উপজেলায় প্রায় ১ লক্ষ ২৪ হাজার মহিষ রয়েছে । প্রতি বছর দুই হাজার পাঁচ শত মেট্রিক টন দুধ উৎপাদন হয়। প্রতি বছর প্রায় ৫ শত কোটি টাকার দধি বিক্রি হয়। জেলায় সরকারি ভাবে কিল্লা রয়েছে ২২টি ও বেসরকারি রয়েছে ৩টি।

মহিষের টক দই ভোলার অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখবে বলে মনে করছেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক। পাশাপাশি মহিষ সুরক্ষা ও ঘাস উৎপাদনের জন্য সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা ও জানান তারা।

ভোলা জেলা প্রশাসক মোঃ আজাদ জাহান জানান,এটি স্বীকৃতি পাওয়ার ফলে,আমাদের ভোলা জেলায় মহিষপালণ ও দুধ উৎপাদন কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পাবে। এটি বাড়ানোর জন্য আরো প্রচেষ্টা আমরা হাতে নিয়েছি। এই জেলায় মহিষ পালনের জন্য বেশি বেশি মহিষ উৎপাদনের ও কিছু প্রতিবন্ধকতা আছে। যেমন চরে জায়গা নাই, উঁচু জায়গার অভাব, পানির সময়ে মহিষের সমস্যা পড়ে যায়। এগুলো আমরা আলোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি।

ভোলার মানুষ মনে করছে সরকারি সহযোগিতা পেলে ভোলার জনপ্রিয় টক দই জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে দেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা রাখবে।

Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

ভোলার ব্রান্ড হিসেবে পরিচিতি প্রায় ২ শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এই মহিষের দধি । এবার সেই মহিষের টক দই জিও-গ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ পাওয়ায় অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলেছে।

ইতোমধ্যেই দধির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে করে খুশি মহিষ খামারি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। তবে খামারিরা বলেছেন, শুধু জিআই পণ্যের স্বীকৃতি দিলেই হবে না পাশাপাশি মহিষে সুরক্ষা ও তাদের খাবার ঘাসের অভাব দূর করতে সরকারি উদ্যোগের প্রয়োজন।

নদী ও সাগর বেষ্টিত উপকূলীয় দ্বীপজেলা ভোলা জেলার চার দিকে রয়েছে অসংখ্য চরাঞ্চল। প্রাচীন কাল থেকেই এসব চরে লালন পালন করা হচ্ছে মহিষ। আর এই মহিষ পালন লাভজনক হওয়ায় অনেকেই মহিষ লালন পালন করে দুধ উৎপাদন করে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। চরাঞ্চলের এসব মহিষ থেকে গোয়ালরা দুধ সংগ্রহ করে। সেই দুধ কন্টেইনারে নিয়ে ট্রলার যোগে শহরের বিভিন্ন দোকানে নিয়ে যায়। দুপুরের দিকে সেই দুধ ছেঁকে বিভিন্ন সাইজের মাটির হাড়ি পরিষ্কার করে ঢেলে বসিয়ে দেয়।

২

পর দিন সকালে মাটির হাঁড়িতে দুধ থেকে দইয়ে রুপান্তর হলে খাওয়ার উপযোগী হয়। এই দই খুবই সুস্বাদু এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার। উপকূলীয় অঞ্চলে মানুষের দৈনন্দিন আতিথিয়েতার সঙ্গে মহিষের দুধের টক দধি জড়িয়ে রয়েছে যুগ যুগ ধরে। ভোলায় বিয়ে বা কোন সামাজিক অনুষ্ঠান এ দধি ছাড়া আপ্যায়ন হয় না বলেই চলে।

খাবারের শেষে ভাতের সঙ্গে চিনি,গুড় মিশ্রন করে এই দধি খায় ভোজনপ্রেমীরা। শুধু ভাতের সাথেই নয় দধি চিড়ার সঙ্গে হালকা মুড়ি ও চিনি মিশিয়ে মজা করে খাওয়া যায়। বিভিন্ন সাইজের দধি ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে সাড়ে ৩ শত ও চার শত টাকার হাড়ি বিক্রি হয়। গরমের মৌসুমে দধির সঙ্গে হালকা পানি ও চিনি মিশিয়ে ঘোল তৈরি করেও বিক্রি করা হয় দোকানে। এই ঘোল গরমের দিনে বেশ জনপ্রিয়। এই দধির চাহিদা শুধু ভোলাই নয়,সারা দেশব্যাপী। এমনকি দেশের বাইরেও অনেকে আত্মীয় স্বজনদের কাছে পাঠায়।

দধি বিক্রেতা জানান,সম্প্রতি (৩০ এপ্রিল) জিও-গ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ পেয়েছে মহিষের টক দই। সেদিন সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকীর হাত থেকে এ সনদ গ্রহন করেন ভোলার জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান। এর আগে গত বছর (২০২৪ সালের) ২৪ সেপ্টেম্বর ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই’কে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এতে করে খুশি স্থানীয় সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে মহিষ পালনকারী ও দই ব্যবসায়ীরা।

তারা বলছে, এ স্বীকৃতির মধ্য দিয়ে ভোলায় মহিষ পালনকারী ও দই ব্যবসায়ীদের জন্য একটি নতুন অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি হয়েছে। তবে শুধু স্বীকৃতি পেলেই হবে না, পাশাপাশি মহিষের সুরক্ষা ও খাবারের ঘাস উৎপাদন বৃদ্ধি করা গেলে ভোলার মানুষের চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে রপ্তানি করা যাবে।

৪

ভোলা জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম খাঁন জানান,ভোলার ৭ উপজেলায় প্রায় ১ লক্ষ ২৪ হাজার মহিষ রয়েছে । প্রতি বছর দুই হাজার পাঁচ শত মেট্রিক টন দুধ উৎপাদন হয়। প্রতি বছর প্রায় ৫ শত কোটি টাকার দধি বিক্রি হয়। জেলায় সরকারি ভাবে কিল্লা রয়েছে ২২টি ও বেসরকারি রয়েছে ৩টি।

মহিষের টক দই ভোলার অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখবে বলে মনে করছেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক। পাশাপাশি মহিষ সুরক্ষা ও ঘাস উৎপাদনের জন্য সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা ও জানান তারা।

ভোলা জেলা প্রশাসক মোঃ আজাদ জাহান জানান,এটি স্বীকৃতি পাওয়ার ফলে,আমাদের ভোলা জেলায় মহিষপালণ ও দুধ উৎপাদন কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পাবে। এটি বাড়ানোর জন্য আরো প্রচেষ্টা আমরা হাতে নিয়েছি। এই জেলায় মহিষ পালনের জন্য বেশি বেশি মহিষ উৎপাদনের ও কিছু প্রতিবন্ধকতা আছে। যেমন চরে জায়গা নাই, উঁচু জায়গার অভাব, পানির সময়ে মহিষের সমস্যা পড়ে যায়। এগুলো আমরা আলোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি।

ভোলার মানুষ মনে করছে সরকারি সহযোগিতা পেলে ভোলার জনপ্রিয় টক দই জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে দেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে বিশাল ভূমিকা রাখবে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

দেশব্যাপী নিয়ে আরও পড়ুন

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।

২ দিন আগে
ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।

১৩ দিন আগে
‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

১৩ দিন আগে
বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

১৪ দিন আগে
পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে দেড় শতকোটি টাকার সুপারি বেচাকেনা

পঞ্চগড়ে প্রতিটি কৃষকের বাড়িতে সুপারির গাছ লাগানোসহ এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বাগান আকারে সুপারি চাষ করা হচ্ছে। এবারে সুপারির ফলনও হয়েছে ভালো,বাজারে সুপারির দামও ভালো। এবছর সুপারি বিক্রি করে চাষি ও বাগান মালিকরা বেশ লাভবান হচ্ছেন।

২ দিন আগে
ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

ঈদের উপলক্ষ্যে ১০ দিন ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে টানা ১০ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম। তবে এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।

১৩ দিন আগে
‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

‘প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে ২২ জুন’

১৩ দিন আগে
বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

বাজেট প্রস্তাবনা প্রত্যাশার সাথে হতাশাজনক, জুলাই চেতনাবিরোধী: সিপিডি

১৪ দিন আগে